New Update
/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2023/08/cats-26.jpg)
আধুনিকতার জোয়ারে গা ভাসাতে গিয়ে রীতিমত আলোড়ণ ফেলেছে স্রেফ একটাই ট্যাগলাইন।
এ কেমন বিজ্ঞাপন! প্রশ্ন নেটিজেনদের
আধুনিকতার জোয়ারে গা ভাসাতে গিয়ে রীতিমত আলোড়ণ ফেলেছে স্রেফ একটাই ট্যাগলাইন।
মিত্র ক্যাফের কাটলেট ছিল মহানায়ক উত্তমকুমারের সবচেয়ে প্রিয়। ফিশ মনোহরা থেকে কবিরাজি ঐতিহ্য মাখা ক্যাফেতে খাবারের স্বাদ আপনাকে মুগ্ধ করবেই। ভোজন রসিক আপামর বাঙালির কাছে জিভে জল আনা খাবারের এক পুরোনো ঠিকানা মিত্র ক্যাফে। শতবর্ষ প্রাচীন এই ক্যাফেই এবার তোলপাড় ফেলেছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। তবে কী নতুন ভাবে যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে অনন্য উপস্থাপন? অন্তত মিত্র ক্যাফের নয়া ট্যাগলাইন সোশ্যাল মিডিয়ায় নেটিজেনদের এখন জোর চর্চায়। সোশ্যাল মিডিয়া স্ক্রোল করতেই দেখা মিলল মিত্র ক্যাফের নয়া এই ট্যাগলাইনের ‘সুখে থাকতে মুখে দিন’। ট্যাগলাইন জুড়ে রীতিমত হৈ-হৈ কাণ্ড সোশ্যাল মিডিয়ায়।
বন্ধুদের সঙ্গে দেদার আড্ডা হোক অথবা নস্ট্যালজিয়ায় গা ভাসিয়ে ঐতিহ্য মাখা ক্যাফেতে রসনা তৃপ্তির এক পরিচিত নাম কলকাতার মিত্র ক্যাফে। শতবর্ষ প্রাচীন পুরোনো ক্যাফের খোঁজ পেতে হলে যেতে হবে শোভাবাজারে ৷ উত্তর কলকাতার এক অতি প্রাচীন ক্যাফে তার দীর্ঘ জার্নিতে খাবারের স্বাদে চমকে দিয়েছে সকলকেই। এবার ট্যাগ লাইনেও আধুনিকতার ছোঁয়া। অনেকে তো ট্যাগলাইন শুনে রীতিমত ভিরমিও খেয়েছেন। সেই সঙ্গে সোশ্যাল মিডিয়ায় এখন জর চর্চা শুরু হয়েছে এই ট্যাগলাইন নিয়ে।
নিখাদ বাঙালিয়ানার সঙ্গে নস্ট্যালজিয়ার মেলবন্ধনে মিত্র ক্যাফের জুড়ি মেলা ছিল ভার। তবে আধুনিকতার জোয়ারে গা ভাসাতে গিয়ে রীতিমত আলোড়ণ ফেলেছে স্রেফ একটাই ট্যাগলাইন। যাকে ঘিরে রক্ষণশীল সমাজের বেশ কিছু বিশিষ্টজন ভ্রু কুঁচকাতে বাধ্য হয়েছেন। তাতে কী.. স্রেফ এক ট্যাগলাইনেই যদি সহজেই মেলে প্রচার তাতে ক্ষতি তো কিছু নেই মনে করছেন নেটিজেনদের একাংশ। অন্যদিকে অনেকে আবার সরাসরি বলেছেন, শতবর্ষ পেরিয়ে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে থাকা মিত্র ক্যাফের সঙ্গে এমন ট্যাগলাইন একেবারেই বেমানান। শিবাশীষ ব্যানার্জী নামের এক ইউজার সরাসরি লিখেছেন, ‘আমার সাদা মনে কাদা নেই… তাই’ সুখে থাকতে মুখে দিন’।