'হুইলচেয়ারে চড়ি বলে কী…' রেজিস্টার অফিসে লিফট না থাকা সোশ্যাল মিডিয়ায় কার্যত প্রশাসনকে দুষেছিলেন তিনি। তাঁর করা সেই পোস্ট তোলপাড় ফেলে নেটদুনিয়ায়। মহারাষ্ট্রের উপ-মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিশ ভাইরাল পোস্টটি দেখেন এবং ত্রুটি সংশোধন করার প্রতিশ্রুতি দেন।
Advertisment
ফের ভাইরাল ভিরালি মোদীর একটি পোস্ট। সমাজকর্মী ভিরালি মোদী শারীরিক অসুবিধার কারণে হুইলচেয়ারে চলাচল করেন। দিল্লি থেকে মুম্বই যাওয়ার ইন্ডিগো ফ্লাইটে যন্ত্রণাদায়ক পরিস্থিতির সম্মুখীন হন৷ তিনি এক্স-এ ঘটনা সম্পর্কে একটি বিস্তারিত পোস্ট শেয়ার করেছেন।
বিমান থেকে নামতে অপেক্ষা করতে হয় ৪০ মিনিট। সকল যাত্রীরা চলে যাওয়ার পর স্রেফ একটা হুইল চেয়ারের জন্য এতটা সময় অপেক্ষা করতে হয় তাকে। ভিরালির অগ্নিপরীক্ষা সেখানেই শেষ হয়নি। তিনি রিপোর্ট করেছেন যে কল বোতাম, যার সাহায্য তিনি ডাকতে পারে, সেটি তার নাগালের বাইরে ছিল, এবং গেটে তার হুইলচেয়ারের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে পূর্বে বিজ্ঞপ্তি থাকা সত্ত্বেও, এয়ারলাইন্স তা প্রদানে ব্যার্থ হয়েছিল। একই সঙ্গে তার ব্যক্তিগত হুইলচেয়ারের জন্যও তাকে দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হয়। এরপর তিনি দেখেন কুশনটি সেখানে নেই। গোটা ঘটনায় ক্ষোভে ফেটে পড়েন তিনি।
যদিও ইণ্ডিগোর তরফে তার পোস্টের প্রতিক্রিয়া জানানো হয়েছে। গোটা ঘটনার জন্য দুঃখ প্রকাশের পাশাপাশি মোদির স্পেসিফিকেশন অনুসারে একটি নতুন কাস্টমাইজযোগ্য কুশন প্রদানের জন্য ভিরালিকে আশ্বাস দিয়েছে এবং এটি তার বাড়িতে পৌঁছে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।