Advertisment

Ayodhya Ram Mandir: পায়ে হেঁটেই পাড়ি ৮০০ কিলোমিটার পথ, রামমন্দির দর্শনে প্রাণপাত, ভক্তের কাহিনী চমকে দেবে

২২ জানুয়ারি অযোধ্যায় রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা। এ নিয়ে গোটা উত্তরপ্রদেশে জুড়ে চলছে শেষ পর্যায়ের প্রস্তুতি। রামভক্তরা অযোধ্যায় পৌঁছে একবার রাম মন্দিরকে চাক্ষুষ করতে প্রাণপাত করছেন। রাজু নামের এক যুবক তেমনই কিছু করছেন। পায়ে হেঁটে অযোধ্যার উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছেন তিনি।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
ram mandir, Raju Patamase, ayodhya ram mandir, ramlala pran pratishtha, ramlala pran pratishtha 22 January, ram mandir news, ram mandir news

২২ জানুয়ারি অযোধ্যায় রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা। এ নিয়ে গোটা উত্তরপ্রদেশে জুড়ে চলছে শেষ পর্যায়ের প্রস্তুতি। রামভক্তরা অযোধ্যায় পৌঁছে একবার রাম মন্দিরকে চাক্ষুষ করতে প্রাণপাত করছেন। রাজু নামের এক যুবক তেমনই কিছু করছেন। পায়ে হেঁটে অযোধ্যার উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছেন তিনি।

পায়ে হেঁটেই পাড়ি ৮০০কিলোমিটার পথ, রাম ভক্তের কাহিনী চমকে দিয়েছে সকলকে। রাম মন্দির আন্দোলনে যুক্ত ছিলেন তিনি। অবশেষে দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান হতে চলেছে আগামী ২২ জানুয়ারি। রাম মন্দির উদ্বোধনের আগে দেশ জুড়ে রাম ভক্তদের উৎসাহ আকাশছোঁয়া।

Advertisment

২২ জানুয়ারি অযোধ্যায় রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা। এ নিয়ে গোটা উত্তরপ্রদেশে জুড়ে চলছে শেষ পর্যায়ের প্রস্তুতি। রামভক্তরা অযোধ্যায় পৌঁছে একবার রাম মন্দিরকে চাক্ষুষ করতে প্রাণপাত করছেন। রাজু নামের এক যুবক তেমনই কিছু করছেন। পায়ে হেঁটে অযোধ্যার উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছেন তিনি।

রাজু নাগপুর থেকে অযোধ্যা পর্যন্ত ৮০০ কিলোমিটার পায়ে হেঁটে যাচ্ছেন। যাত্রার মতো তার জীবনও সংগ্রামে ভরপুর। সারা দেশ আজ রামের গত ৩৩ বছর ধরে শ্রী রাম মন্দির নির্মাণের অপেক্ষায় ছিলেন তিনি। এক হাতে রাম দরবার আর অন্য হাতে পতাকা নিয়ে তিনি প্রতিদিন ৪০ কিলোমিটার পদযাত্রা করছেন।

২০ জানুয়ারির মধ্যে অযোধ্যায় পৌঁছানোর লক্ষ্য রেখেছে তিনি। রাজু জানায় যে তার বয়স ৫৫ বছর এবং তিনি মূলত জবলপুর গুপ্তেশ্বরের বাসিন্দা। বহু বছর আগে তিনি নাগপুরে চলে আসেন, যেখানে তিনি একটি হোটেলে কাজ শুরু করেন। বর্তমানে তিনি তার স্ত্রী প্রাঞ্জু এবং ১৪ বছরের মেয়ে অক্ষরার সঙ্গে থাকেন।

রাজু ১৯৯০ এর দশকে রাম মন্দির আন্দোলনে যোগ দিয়েছিলেন। কল্যাণ সিং সরকারের আমলে, তিনি পুনে থেকে অযোধ্যায় যাওয়ার সুযোগ পেয়েছিলেন, যেখানে বাবরি মসজিদ ধ্বংসের সময় তাকে ১৯৯২ সালে গ্রেফতার করা হয়েছিল এবং প্রায় ১০ দিন বান্দা জেলে বন্দী ছিলেন।

লক্ষ লক্ষ রাম ভক্তের মতো রাজুর স্বপ্নও সত্যি হতে চলেছে, তাই তিনি পায়ে হেঁটে ভ্রমণের সিদ্ধান্ত নেন। এই যাত্রায় পরিবারও তাকে সহযোগিতা করেছে। তিনি নাগপুর থেকে জবলপুর পর্যন্ত প্রায় ৩৫০ কিলোমিটার দূরত্ব ৭ দিনে অতিক্রম করেছেন । অনেক জায়গায় তাকে স্বাগত জানানো হচ্ছে। তাকে দেখে জয় শ্রী রাম স্লোগান দিচ্ছেন মানুষজন।

Ram Temple
Advertisment