New Update
/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2022/08/cats-143.jpg)
দুধের শিশুকে কোলে পেটের তাগিদে নিয়ে রিকশা চালাচ্ছেন বাবা, ভিডিও ভাইরাল!
কিছুদিন পর স্বামী সন্তান ফেলে অন্য একজনের সঙ্গে পালিয়ে যান রাজেশের স্ত্রী।
দুধের শিশুকে কোলে পেটের তাগিদে নিয়ে রিকশা চালাচ্ছেন বাবা, ভিডিও ভাইরাল!
ভাইরাল হওয়া একটি মর্মস্পর্শী ভিডিওতে, এর ব্যক্তিকে তার সদ্যজাত পুত্রকে কাঁধে নিয়ে একটি সাইকেল রিকশায় চালাতে দেখা যাচ্ছে। ভিডিওটি মধ্যপ্রদেশের জবলপুরের। ভিডিও ভাইরাল হতেই এমন তোলপাড় নেটদুনিয়া।
ভিডিওতে যে ব্যক্তিকে দেখা যাচ্ছে তার নাম রাজেশ। ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে দেখা গিয়েছে বিহারের বাসিন্দা রাজেশ তার পাঁচ বছরের মেয়েকে বাস স্টপে নামিয়ে দেয় এবং দুধের শিশুকে বুকে জড়িয়ে নিয়ে একটি সাইকেল রিকশা চালায়। জীবিকা অর্জনের মাধ্যম হিসাবে রাজেশ সাইকেল রিকশা চালানোকেই বেছে নিয়েছে। ভিডিও নেটিজেনদের মন ছুঁয়ে গিয়েছে। অনেকেই বাচ্চাটি যাতে ভালভাবে মানুষ হয় তার জন্য ক্রাউডফান্ডিং এর প্রচারের পক্ষেও সওয়াল করেন। ২৫ আগস্ট ভিডিওটি পোস্ট করার পর থেকে ভিডিওটি ২৫ হাজারের বারের বেশি দেখা হয়েছে।
একজন টুইটার ব্যবহারকারী মন্তব্য করেছেন, "আসুন বাচ্চাটিকে ভালভাবে বাঁচার জন্য একটি ক্রাউডফান্ডিং চালু করি। “দুঃখজনক ঘটনা,” বলেছেন অন্য একজন ইউজার। অপর একজন জানতে চেয়েছেন কীভাবে ওই ব্যক্তির সম্পর্কে কোন তথ্য পাওয়া যেতে পারে? সঙ্গে লিখেছেন “তার সঙ্গে যোগাযোগ করার কোন উপায় আছ? অপর এক ইউজার লিখেছেন. "এটা লজ্জাজনক. সরকারের অবিলম্বে এটির দিকে নজর দেওয়া উচিত,”।
देश में गरीब कल्याण के तमाम दावों को झुठलाती तस्वीर जबलपुर से, राजेश 5 साल की बिटिया को बस स्टॉप पर छोड़ते हैं.दुधमुंहे बच्चे को हाथ में लेकर साइकिल रिक्शा चलाते हैं जिससे रोटी कै जुगाड़ हो सके! संघर्ष एक ही है वर्ग का मान लें..पूंजीवाद से @SachinPWA @messagesachin @VTankha pic.twitter.com/TnD9swBr7n
— Anurag Dwary (@Anurag_Dwary) August 25, 2022
একটি সংবাদ প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে যে রাজেশ ১০ বছর আগে জীবিকার সন্ধানে বিহার থেকে জবলপুরে এসেছিলেন। সেওনি জেলার কানহারগাঁও গ্রামের এক মহিলার প্রেমে পড়েছিলেন বলে জানা গেছে। তারা তাদের সন্তানদের নিয়ে ফুটপাতেই দিন কাটাতেন। কিছুদিন পর স্বামী সন্তান ফেলে অন্য একজনের সঙ্গে পালিয়ে যান ওই মহিলা । রাজেশ তাকে হন্যে হয়ে খুঁজেছিলেন কিন্তু সেই চেষ্টা বৃথা হয়। দুই সন্তানের ভরণ-পোষণের দায়িত্ব রাজেশের ওপর পড়ে। তখন থেকেই দুধের শিশুকে কোলে পিঠে নিয়ে রিকশা চালান রাজেশ।