New Update
/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2022/03/ukraine-soldier-captured-kindness.jpg)
কয়েকজন সদস্যকে খাওয়ার এবং চা দিচ্ছেন ইউক্রেনের কয়েকজন বাসিন্দা।
এই ব্যবহার পেয়ে কেঁদে ফেললেন ওই জওয়ান
কয়েকজন সদস্যকে খাওয়ার এবং চা দিচ্ছেন ইউক্রেনের কয়েকজন বাসিন্দা।
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ(Russia-Ukraine War) ক্রমেই জটিল হয়ে উঠছে। পরিস্থিতির দিকে নজর রাখছে গোটা বিশ্ব। দিন যত গড়াচ্ছে, ইউক্রেনের(Ukraine) একের পর এক শহরে আক্রম শানাচ্ছে রাশিয়া(Russia)। শক্তিশালী বোমা ও গ্রেনেড হামলায়(Grenade Attack) বাড়ছে মৃত্যুর সংখ্যা। দেশ-বিদেশের কূটনৈতিক মহলে তৈরি হয়েছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া। তারই মাঝে একটি ভিডিও সামনে এসেছে, যা গোটা বিশ্বকে কার্যত কাঁদিয়ে দিয়েছে। ইতিমধ্যেই নেটিজেনদের মধ্যে এই ভিডিওটি ঘিরে হইচই শুরু হয়েছে। যদিও যুদ্ধ নিয়ে এর আগেও একাধিক মানবিক ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। তবে এমন ভিডিও দেখে চোখে জল নেটিজেনদের।
টুইটারে ভাইরাল হওয়া এই ভিডিওটিতে দেখা যাচ্ছে, রাশিয়ার সেনাবাহিনীর কয়েকজন সদস্যকে খাওয়ার এবং চা দিচ্ছেন ইউক্রেনের কয়েকজন বাসিন্দা। সেই সঙ্গে এক রুশ সেনা জওয়ানকে ভিডিও কলের মাধ্যমে তাঁর মায়ের সঙ্গেও কথা বলাচ্ছেন ওই বাসিন্দারা। যে মাটিতে আক্রমণ করতে এসেছিলেন, সেখানেই এই ব্যবহার পেয়ে কেঁদে ফেললেন ওই জওয়ান (Russian Soldier in Tears)। চায়ের কাপে ঘন ঘন চুমুক দিতে দিতেও মায়ের সঙ্গে কথা বলতে দেখা যায় তাঁকে। এমনকী চোখে জল নিয়ে মাকে ফ্লাইং কিসও করেন ওই সেনা জওয়ান।
Remarkable video circulating on Telegram. Ukrainians gave a captured Russian soldier food and tea and called his mother to tell her he’s ok. He breaks down in tears. Compare the compassion shown here to Putin’s brutality. pic.twitter.com/KtbHad8XLm
— Christopher Miller (@ChristopherJM) March 2, 2022
যুদ্ধের মাঝে প্রতিপক্ষ সেনার মুখে এভাবে খবার তুলে দিতে দেখে চোখে জল নেটিজেনদের। যদিও রাশিয়া আক্রমণ জারি রেখেছে। ইউক্রেনের বিভিন্ন শহরে রুশ হামলা জারি রয়েছে। মারিউপোলের কাছেও প্রবল যুদ্ধ চলছে। রাশিয়ান সামরিক বাহিনী মনে করে এই এলাকা খেরসন নিয়ন্ত্রণ করে। স্থানীয় ইউক্রেনীয় প্রশাসনিক কর্তারাও নিশ্চিত করেছেন যে রাশিয়ান বাহিনী ২.৮ লক্ষ মানুষের বসবাস থাকা ব্ল্যাক সি পোর্টের স্থানীয় সরকারি সদর দফতরগুলির দখল নিয়েছে। যুদ্ধ শুরুর পর থেকে এটিই ইউক্রেনের প্রথম প্রধান শহরের পতন হল।