আমফানের স্মৃতি উস্কে এবার চিনে টর্নেডো, দেখে নিন ভয় জাগানো ভিডিও

অন্যান্য ঝড়ের থেকে প্রকৃতিগত ভাবে পৃথক এই টর্নেডো। পৃথিবীপৃষ্ঠের সাথে সংযুক্ত বায়ুস্তরের আকারে সৃষ্ট প্রচণ্ড বেগে ঘূর্ণায়মান ঝড় হল টর্নেডো।

অন্যান্য ঝড়ের থেকে প্রকৃতিগত ভাবে পৃথক এই টর্নেডো। পৃথিবীপৃষ্ঠের সাথে সংযুক্ত বায়ুস্তরের আকারে সৃষ্ট প্রচণ্ড বেগে ঘূর্ণায়মান ঝড় হল টর্নেডো।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
NULL

ভারতের সঙ্গে যুদ্ধের মেজাজে। এদিকে, ফের প্রকৃতির রোষে পড়ল চিন। তা নিয়েই সরগরম সোশ্যাল মিডিয়া। ভারতে আমফান ও নিসর্গের স্মৃতি এখনো টাটকা। পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণের জেলাগুলোতে যে ক্ষতি করে গিয়েছে আমফান, সেই ক্ষত এখনো দগদগে। তছনছ হয়ে গিয়েছে কয়েকটি জেলা।

Advertisment

সেই স্মৃতি উসকেই এবার চিনে এলো টর্নেডো। উত্তর পূর্ব চিনে মঙ্গোলিয়া বর্ডারের কাছে জিলিনহট প্রদেশে বিশাল গতিতে টর্নেডো আছড়ে পড়ল। ঘূর্ণিঝড়ের ভিডিও ইতিমধ্যেই সোশাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে গিয়েছে।

Advertisment

ঘটনা ঘটে চলতি মাসের ২৪ তারিখে, বুধবার। চীনের প্রান্ত সীমানার সেই প্রদেশে এখনো আটকে রয়েছেন বাসিন্দারা। তারাই গৃহবন্দি থেকে এই প্রলয়ের ভিডিও তুলেছেন।

একাধিক শেয়ার করা সেই ভিডিওয় দেখা গিয়েছে ঘূর্ণিঝড় আছড়ে পড়ার পর রীতিমত খোলামকুচির মত গাড়ি, বাড়িকে মুচড়ে দিচ্ছে। ফাঁকা রাস্তায় এক গাড়ি চালক সেই ঝড়ের ইঙ্গিত পেয়েই গাড়ি ঘুরিয়ে নিচ্ছেন।

স্থানীয় প্রচারমাধ্যমে বলা হয়েছে, সন্ধে সাড়ে ছটা নাগাদ জিলীনহোটের নিউ ভেহিকেল ম্যানেজমেন্ট স্টেশনের কাছে আছড়ে পড়ে। যদিও ঝড়ের ইঙ্গিত পেয়ে আগে থেকেই সতর্ক ছিলেন স্থানীয় বাসিন্দারা। তাই ক্ষয়ক্ষতি অনেকটাই এড়ানো গিয়েছে।

অন্যান্য ঝড়ের থেকে প্রকৃতিগত ভাবে পৃথক এই টর্নেডো। পৃথিবীপৃষ্ঠের সাথে সংযুক্ত বায়ুস্তরের আকারে সৃষ্ট প্রচণ্ড বেগে ঘূর্ণায়মান ঝড় হল টর্নেডো। অধিকাংশ টর্নেডোতে বাতাসের গতিবেগ থাকে ঘণ্টায় ১৩০ মাইলের (ঘণ্টায় ১৭৭ কিমি) কাছাকাছি। সর্বোচ্চ গতিবেগ উঠতে পারে ঘন্টায় ৪৮৩ কিমি পর্যন্ত। চোখের পলক ফেলার আগেই সব কিছু ধ্বংস করে ফেলতে পারে এই টর্নেডো।

cyclone china