/indian-express-bangla/media/media_files/2025/01/05/H1DrzdsaZoZ2EyPriECp.jpg)
Scientific Reasons of Tilak: হিন্দু ধর্মে তিলকের একটি বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে
/indian-express-bangla/media/media_files/2025/01/05/kjB5YY8A5UU02OS6ZbUW.jpg)
হিন্দু ধর্মে তিলকের একটি বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে। কোনও উৎসব বা ধর্মীয় অনুষ্ঠান তিলক ছাড়া সম্পূর্ণ বলে বিবেচিত হয় না। আমরা সব সময়ই যোগী, সাধু ও মহাত্মাদের কপালে তিলক দেখেছি। কিন্তু জানেন কি কপালে কেন তিলক লাগানো হয় এবং এর ধর্মীয় তাৎপর্য কী।
/indian-express-bangla/media/media_files/2025/01/05/n1dwGPrYZJ2yvuI0tVc3.jpg)
কপালে তিলক লাগালে শুধু ধর্মীয় তাৎপর্যই নয়, বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিকোণ থেকেও এর বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে। জেনে নিন
/indian-express-bangla/media/media_files/2025/01/05/3i2P8MW2TPPBunYNb2um.jpg)
আসুন প্রথমে জেনে নিই ধর্মীয় গুরুত্ব
ধর্মীয় বিশ্বাস অনুসারে, কপালে তিলক লাগালে জীবনে ইতিবাচকতা আসে এবং রাশিচক্রে উপস্থিত অগ্নি গ্রহগুলিও শান্ত হয়।
/indian-express-bangla/media/media_files/2025/01/05/QpUfM3olNFtZAcvvwjAb.jpg)
শাস্ত্রে বলা আছে চন্দনের তিলক লাগালে ঘরে কখনও অন্ন ও অর্থের অভাব হয় না এবং সৌভাগ্যও বৃদ্ধি পায়।
/indian-express-bangla/media/media_files/2025/01/05/IgqmVYs8CUnGsZolvt4E.jpg)
শাস্ত্র অনুসারে, কপালে তিলক লাগালে জীবন থেকে নেতিবাচক শক্তি দূর হয় এবং খ্যাতি বৃদ্ধি পায় এবং পাপ ধ্বংস হয়। আরও বলা হয় যে তিলক লাগালে মনে ভাল চিন্তা আসে এবং কাজ করার ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
/indian-express-bangla/media/media_files/2025/01/05/eVhaUfaUYkqowBccOOGp.jpg)
বিজ্ঞান কী বলে?
বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিকোণ অনুসারে, মস্তিষ্ক হল দুটি ভ্রুর মধ্যবর্তী সুষুম্না, ইডা এবং পিঙ্গলা নাড়ির সংবেদনশীল তন্তুগুলির কেন্দ্র, যাকে ঐশ্বরিক চোখ বা তৃতীয় চোখের মতো মনে করা হয়।
/indian-express-bangla/media/media_files/2025/01/05/RWkyaylURdK31KLlxr9m.jpg)
এই অবস্থায়, এই স্থানে তিলক লাগালে অজ্ঞান চক্র জাগ্রত হয় এবং ব্যক্তির শক্তি ঊর্ধ্বমুখী হয়, যার ফলে তাঁর শক্তি ও উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায়।
/indian-express-bangla/media/media_files/2025/01/05/WRAELY2M7km6He091uBm.jpg)
এর পাশাপাশি মস্তিষ্কে নিয়মিত তিলক লাগালে মন ঠান্ডা ও শান্ত থাকে। এটি মস্তিষ্কে সেরোটোনিন এবং বিটা এন্ডোরফিন নামক রাসায়নিকের ভারসাম্য বজায় রাখে। সেই সঙ্গে বুদ্ধিমত্তাও বাড়ে।