Advertisment

Supreme Court: আবগারি নীতি মামলায় ইডি-সিবিআই ব্যাকফুটে, কবিতার জামিন

K Kavitha grants bail: অরবিন্দ কেজরিওয়াল-সহ আম আদমি পার্টির শীর্ষ নেতৃত্বও এই মামলায় গ্রেফতার হয়েছেন। তবে, জামিনও পেয়েছেন আপের শীর্ষ নেতারা।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
Supreme Court, K Kavitha, সুপ্রিম কোর্ট, কে কবিতা,

Supreme Court-K Kavitha: বিআরএস নেত্রী কে কবিতা। (প্রবীণ খান্নার এক্সপ্রেস ছবি)

Supreme Court grants bail to BRS leader K Kavitha: আবগারি নীতি মামলায় বিআরএস নেত্রী কে কবিতাকে জামিন দিল সুপ্রিম কোর্ট। আদালত জামিন দেওয়ার সময় উল্লেখ করেছে যে কবিতা প্রায় পাঁচ মাস ধরে জেল হেফাজতে রয়েছেন। আর, এই মামলায় সিবিআই এবং ইডি তাঁর বিরুদ্ধে তদন্তও সম্পূর্ণ করেছে। আদালতের এই নির্দেশ যথারীতি কবিতাকে স্বস্তি দিল। 

Advertisment

বিআরএস নেত্রী কে কবিতার বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি আবগারি নীতি মামলায় আর্থিক তছরুপ-কাণ্ডের সঙ্গে জড়িত। এর আগেও তিনি বারবার এই মামলায় জামিনের আবেদন করেছেন। কিন্তু, অন্যান্যবার আবেদন খারিজ হলেও এবারে শীর্ষ আদালত তাঁর জামিন মঞ্জুর করল। যার ফলে বিআরএস দল এবং তার প্রধান কে চন্দ্রশেখর রাও এবং চন্দ্রশেখর রাওয়ের মেয়ে কে কবিতা আপাতত স্বস্তিতে।

বিচারপতি বিআর গাভাই এবং কেভি বিশ্বনাথনের বেঞ্চ উল্লেখ করেছে যে কবিতা প্রায় পাঁচ মাস ধরে জেল হেফাজতে রয়েছেন। সেন্ট্রাল ব্যুরো অফ ইনভেস্টিগেশন (সিবিআই) এবং এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) তাঁর বিরুদ্ধে তদন্ত সম্পূর্ণ করেছে। সংবাদ সংস্থা পিটিআইয়ের রিপোর্ট অনুসারে, কবিতার বিরুদ্ধে সিবিআই যখন দুর্নীতির অভিযোগের তদন্ত করেছে। তখন ইডি তহবিল তছরুপ মামলার তদন্ত করেছে।

কবিতাকে গত ১৫ মার্চ হায়দরাবাদে তাঁর বাসভবন থেকে ইডি গ্রেফতার করেছিল। তিহার জেলে বন্দি থাকাকালীনই গত ১১ এপ্রিল সিবিআই তাঁকে গ্রেফতার করেছিল। সিবিআই এবং ইডি অভিযোগ করেছে যে কবিতার নেতৃত্বে একটি 'দক্ষিণী গ্রুপ' আম আদমি পার্টিকে (এএপি) অন্তত ১০০ কোটি টাকা দিয়েছিল। আর, তার বিনিময়ে দিল্লির আবগারি নীতির সঙ্গে সম্পর্কিত বিভিন্ন সুবিধা নিয়েছে কবিতার নেতৃত্বাধীন ওই ব্যবসায়ীরা।

আরও পড়ুন- রাজনৈতিক দলগুলি কি বন্‌ধের ডাক দিতে পারে, কী বলছে আইন?

বার এবং বেঞ্চের মতে, সুপ্রিম কোর্ট কবিতাকে উভয় জামিনের ক্ষেত্রেই ১০ লক্ষ টাকার জামিন বন্ড জমা দিতে নির্দেশ দিয়েছে। একইসঙ্গে জামিনের শর্ত হিসেবে সুপ্রিম কোর্ট বলেছে যে জামিন পাওয়ার পর কবিতা কোনওভাবেই প্রমাণ নষ্টের চেষ্টা করবেন না। বিচার প্রক্রিয়াকে কোনওভাবেই প্রভাবিত করবেন না। পাশাপাশি, তাঁকে তাঁর পাসপোর্টও জমা রাখতে হবে। যাতে তিনি কোনওভাবেই বিদেশে পালিয়ে যেতে না পারেন। এরইসঙ্গে আদালত এ-ও বলেছে যে, বিআরএস নেত্রীকে আবশ্যিকভাবে তদন্তকারী সংস্থাগুলোর কাছে রিপোর্ট জমা করতে হবে এবং বিচারে সহযোগিতা করতে হবে।

Supreme Court of India bail K Chandrasekhar Rao Telengana
Advertisment