কলার খোসার অনেক গুণ, ত্বকের এত সমস্যা দূর করে?
আসলে, কলার খোসা আপনার ত্বকে অনেক আশ্চর্যজনক সুবিধা প্রদান করতে পারে।
আসলে, কলার খোসা আপনার ত্বকে অনেক আশ্চর্যজনক সুবিধা প্রদান করতে পারে।
কলার খোসায় রয়েছে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য, যা ব্রন কমাতে সাহায্য করে। এটি ত্বকের অতিরিক্ত তেল এবং ময়লা দূর করে ব্রনর সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করে।
কলার খোসায় উপস্থিত পটাশিয়াম, ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বকে পুষ্টি জোগায় এবং এর উন্নতি ঘটায়। এটি ত্বকের নিস্তেজতা কমিয়ে উজ্জ্বল করে তোলে। কলার খোসা ব্যবহার করলে আপনার মুখে আলাদা আভা আসে।
আপনি যদি চোখের নিচে কালো দাগের সমস্যায় ভুগে থাকেন তাহলে কলার খোসা ব্যবহার করুন। এগুলো ডার্ক সার্কেল কমাতে খুবই উপকারী। এতে পাওয়া পুষ্টিগুণ ত্বককে হাইড্রেট করে এবং ডার্ক সার্কেল কমাতে সাহায্য করে।
কলার খোসা মুখের বলিরেখা কমাতেও সাহায্য করে। এর ব্যবহার ত্বকের বার্ধক্য প্রক্রিয়াকে ধীর করে দেয়। এতে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-এজিং বৈশিষ্ট্য ত্বককে শক্ত করে এবং বলিরেখা কমায়।
আপনি যদি আপনার ত্বকে চুলকানি, জ্বালাপোড়া বা কোনও ধরনের অ্যালার্জি অনুভব করেন, তাহলে ত্বকের সেই জায়গায় কলার খোসা ঘষুন। এটি আপনাকে তাৎক্ষণিক রেহাই দেয়। এছাড়া এতে কোনও ক্ষতি নেই।
কলার খোসার ভিতরের অংশ ধীরে ধীরে ত্বকে ঘষুন। ১০-১৫ মিনিটের জন্য রেখে দিন এবং তারপর হালকা গরম জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। ব্রন এবং ডার্ক সার্কেলের জন্য এই পদ্ধতি খুবই কার্যকর।
কলার খোসা পিষে তাতে মধু ও লেবুর রস মিশিয়ে প্যাক তৈরি করুন। এই প্যাকটি মুখে লাগিয়ে ১৫ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। এই মাস্ক ত্বককে উজ্জ্বল ও টোনিং করতে সাহায্য করে।
কলার খোসা ছোট ছোট টুকরো করে কেটে কালো দাগের উপর রাখুন। ১০-১৫ মিনিটের জন্য রেখে দিন এবং তারপর জল দিয়ে পরিষ্কার করুন। নিয়মিত ব্যবহারে, কালো দাগ হালকা হতে শুরু করে।
{{ primary_category.name }}