২১শে জুলাইয়ের মঞ্চ থেকে ভবিষ্যতটা যেন স্পষ্ট করে দিলেন উত্তর কলকাতার প্রবীণ সাংসদ সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়। এতদিন জল্পনা ছিল। এবার হয়তো বাস্তবেই দলের সাংগঠনিক দায়িত্ব সামলানোর সঙ্গেই রাজ্যের প্রশাসনেও বড় দায়িত্বে আসতে চলেছেন অভিষেক বন্দ্যোপধ্যায়।
Advertisment
কী বলেছেন সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়?
শুক্রবার দুপুরে তখন বৃষ্টি পড়ছে। কালো মাথার থিকথিকে ভিড়ে বলতে উঠলেন সাংসদ সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়। আর নিজের বক্তব্যেই দিলেন আগামির বড় ইঙ্গিত। পোড়খাওয়া রাজনীতিবিদ বললেন, 'মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সারা দেশকে নেতৃত্ব দেবেন। আর বাংলাকে নেতৃত্ব দেবেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।'
সুদীপের এই মন্তব্য ঘিরেই নানা চর্চা।
২১শের ভাষণে মুখ্যমন্ত্রীর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাজ্যের কথা বললেও সিংহভাগ জুড়ে ছিল 'ইন্ডিয়া' ও জাতীয় রাজনীতির প্রসঙ্গ। অন্যদিকে দেশের রাজনীতি নিয়ে বললেও তৃণমূলের সর্বভারতী সম্পাদক অভিষেকের মুখে বেশিরভাগই ছিল বাংলার বকেয়া দাবি মেটানোর কথা। এই প্রেক্ষাপটে সাংসদ সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়ের মন্তব্য বেশ তাৎপর্যবাহী।
'ইন্ডিয়া' গঠনের অন্যতম কারিগর তৃণমূল নেত্রী। নেতৃত্বের প্রশ্নে অনড় অবস্থান থেকে সরেছে কংগ্রেস। ২১শের সভায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও স্পষ্ট করে বলেছেন যে, 'চেয়ারকে কেয়ার করি না। ইন্ডিয়া লড়বে, আর তৃণমূল পাশে সৈনিকের মতো ঝান্ডা নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকবে।' অর্থাৎ নেতৃত্ব নয়, জাতীয় রাজনীতির পক্ষাপটে মোদী সরকারকে হঠাতে মমতা এখন অগ্রগণ্য ভূমিকায় অবতীর্ণ।
অন্যদিকে, বাংলার বকেয়া আদায়ে সরব অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। ২রা অক্টোবর গান্ধী-জয়ন্তীতে 'দিল্লি চলো'র ডাক দিয়েছেন তিনি। ৫ই অগাস্ট রয়েছে ব্লকে ব্লকে স্তরেও কর্মসূচি। অর্থাৎ অভিষেকের নজরে বাংলার ভালো-মন্দ।
তাহলে কী সাংসদ সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়ের মন্তব্য অনুসারে আগামিতে দিল্লি সাংলাবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং রাজ্যের বড় ভূমিকায় অভিষেক? আপাতত ২১শে জুলাইয়ের পর থেকে এ জল্পনাই বড় হয়ে উঠছে, এমনকী জোড়া-ফুলেও অন্দরের চর্চাতেও নয়া মাত্রা যোগ করেছে।
এবার বাংলার দায়িত্বে অভিষেক? প্রবীণ তৃণমূল সাংসদের মন্তব্যে শোরগোল ফেলা ইঙ্গিত
আরও বড় ভূমিকায় মমতা! কী করবেন তৃণমূল সুপ্রিমো?
Follow Us
২১শে জুলাইয়ের মঞ্চ থেকে ভবিষ্যতটা যেন স্পষ্ট করে দিলেন উত্তর কলকাতার প্রবীণ সাংসদ সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়। এতদিন জল্পনা ছিল। এবার হয়তো বাস্তবেই দলের সাংগঠনিক দায়িত্ব সামলানোর সঙ্গেই রাজ্যের প্রশাসনেও বড় দায়িত্বে আসতে চলেছেন অভিষেক বন্দ্যোপধ্যায়।
কী বলেছেন সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়?
শুক্রবার দুপুরে তখন বৃষ্টি পড়ছে। কালো মাথার থিকথিকে ভিড়ে বলতে উঠলেন সাংসদ সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়। আর নিজের বক্তব্যেই দিলেন আগামির বড় ইঙ্গিত। পোড়খাওয়া রাজনীতিবিদ বললেন, 'মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সারা দেশকে নেতৃত্ব দেবেন। আর বাংলাকে নেতৃত্ব দেবেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।'
সুদীপের এই মন্তব্য ঘিরেই নানা চর্চা।
২১শের ভাষণে মুখ্যমন্ত্রীর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাজ্যের কথা বললেও সিংহভাগ জুড়ে ছিল 'ইন্ডিয়া' ও জাতীয় রাজনীতির প্রসঙ্গ। অন্যদিকে দেশের রাজনীতি নিয়ে বললেও তৃণমূলের সর্বভারতী সম্পাদক অভিষেকের মুখে বেশিরভাগই ছিল বাংলার বকেয়া দাবি মেটানোর কথা। এই প্রেক্ষাপটে সাংসদ সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়ের মন্তব্য বেশ তাৎপর্যবাহী।
'ইন্ডিয়া' গঠনের অন্যতম কারিগর তৃণমূল নেত্রী। নেতৃত্বের প্রশ্নে অনড় অবস্থান থেকে সরেছে কংগ্রেস। ২১শের সভায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও স্পষ্ট করে বলেছেন যে, 'চেয়ারকে কেয়ার করি না। ইন্ডিয়া লড়বে, আর তৃণমূল পাশে সৈনিকের মতো ঝান্ডা নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকবে।' অর্থাৎ নেতৃত্ব নয়, জাতীয় রাজনীতির পক্ষাপটে মোদী সরকারকে হঠাতে মমতা এখন অগ্রগণ্য ভূমিকায় অবতীর্ণ।
অন্যদিকে, বাংলার বকেয়া আদায়ে সরব অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। ২রা অক্টোবর গান্ধী-জয়ন্তীতে 'দিল্লি চলো'র ডাক দিয়েছেন তিনি। ৫ই অগাস্ট রয়েছে ব্লকে ব্লকে স্তরেও কর্মসূচি। অর্থাৎ অভিষেকের নজরে বাংলার ভালো-মন্দ।
তাহলে কী সাংসদ সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়ের মন্তব্য অনুসারে আগামিতে দিল্লি সাংলাবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং রাজ্যের বড় ভূমিকায় অভিষেক? আপাতত ২১শে জুলাইয়ের পর থেকে এ জল্পনাই বড় হয়ে উঠছে, এমনকী জোড়া-ফুলেও অন্দরের চর্চাতেও নয়া মাত্রা যোগ করেছে।