ফের একবার ইডির ম্যারাথন জিজ্ঞাসাবাদের মুখোমুখি হয়েছিলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। নিয়োগ দুর্নীতির মামলায় তাঁকে গতকাল প্রায় ৯ ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদ করেছে ইডি। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে বেরোতেই তৃণমূল সাংসদকে ঘিরে ধরেন সাংবাদিকরা। তাঁদের না এড়িয়ে একের পর এক প্রশ্নের সোজাসাপটা উত্তরও দেন তৃণমূলের সেকেন্ড ইন কম্যান্ড। চোখা-চোখা সেই প্রশ্নবাণেই ছিল নিয়োগ দুর্নীতিতে ধৃত 'কালীঘাটের কাকু'র প্রসঙ্গও। এর আগে 'কালীঘাটের কাকু' ওরফে সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র দাবি করেছিলেন, 'তাঁর সাহেব অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, তাঁর সাহেবকে কেউ ছুঁতেও পারবে না।' 'কালীঘাটের কাকু'র সেই দাবি প্রসঙ্গেও মুখ খুলেছেন অভিষেক। যা বললেন তা ঘিরেও চর্চার শেষ নেই।
'কালীঘাটের কাকু' ওরফে সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র এর আগে বলেছিলেন, 'তাঁর সাহেবকে কেউ ছুঁতেও পারবে না।' সেই প্রসঙ্গে সাংবাদিকরা প্রশ্ন করলে গকতাল অভিষেক বলেন, "এই যে ঢুকে বেরিয়ে এলাম। ছুঁতে পারল? ব্যাখ্যাটা এই অবধিই থাক।"
রাজ্যে শিক্ষাক্ষেত্রে নিয়োগ দুর্নীতির সঙ্গে লিপস অ্যান্ডস বাউন্ডস সংস্থার যোগ রয়েছে বলে সন্দেহ ইডির। এই সংস্থার সঙ্গেই অভিষেক যুক্ত বলে দাবি। এব্যাপারে মেলা বেশ কিছু নথি-তথ্যের ভিত্তিতে গতকাল তৃণমূল সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে ডেকে পাঠিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। ইডির দাবি, শিক্ষাক্ষেত্রে দুর্নীতির আর্থিক তছরুপের সঙ্গে জড়িত এই লিপস অ্যান্ড বাউন্ডস। তবে গতকাল ইডির দফতর থেকে বেরিয়ে এই অভিযোগ কিন্তু অস্বীকার করেছেন অভিষেক।
তাঁর কথায়, ‘এসএসসিতে নিয়োগ দুর্নীতির ১০ পয়সা লিপস অ্যান্ড বাউন্ডসে ঢুকেছে, আগে প্রমাণ করে দেখাক ইডি।’ কেন্দ্রীয় এজেন্সিকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক আরও বলেন, ‘আমাকে ভিতরেও একই প্রশ্ন করেছে। এমনভাবে দেখানোর চেষ্টা হচ্ছে যেন কয়লা দুর্নীতির টাকা, গরু পাচারের টাকা, নিয়োগ নিয়ে দুর্নীতি যদি হয়ে থাকে, তার টাকা সব লিপস অ্যান্ড বাউন্ডসে ঢুকেছে। ইডি দেখাতে চাইছে একটাই টাকা তিনটি মামলায় জড়িত। কয়লার টাকা, গরুর টাকা, এসএসসির টাকার একটাই পেমেন্ট তো হতে পারে না।"
'কালীঘাটের কাকু' বলেছিলেন 'সাহেবকে কেউ ছুঁতে পারবে না', তা নিয়ে অভিষেক কী বললেন?
বুধবার ইডির ম্যারাথন জিজ্ঞাসাবাদের মুখোমুখি হয়েছিলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।
Follow Us
ফের একবার ইডির ম্যারাথন জিজ্ঞাসাবাদের মুখোমুখি হয়েছিলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। নিয়োগ দুর্নীতির মামলায় তাঁকে গতকাল প্রায় ৯ ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদ করেছে ইডি। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে বেরোতেই তৃণমূল সাংসদকে ঘিরে ধরেন সাংবাদিকরা। তাঁদের না এড়িয়ে একের পর এক প্রশ্নের সোজাসাপটা উত্তরও দেন তৃণমূলের সেকেন্ড ইন কম্যান্ড। চোখা-চোখা সেই প্রশ্নবাণেই ছিল নিয়োগ দুর্নীতিতে ধৃত 'কালীঘাটের কাকু'র প্রসঙ্গও। এর আগে 'কালীঘাটের কাকু' ওরফে সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র দাবি করেছিলেন, 'তাঁর সাহেব অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, তাঁর সাহেবকে কেউ ছুঁতেও পারবে না।' 'কালীঘাটের কাকু'র সেই দাবি প্রসঙ্গেও মুখ খুলেছেন অভিষেক। যা বললেন তা ঘিরেও চর্চার শেষ নেই।
'কালীঘাটের কাকু'র মন্তব্য প্রসঙ্গে গতকাল কী বলেছিলেন অভিষেক?
'কালীঘাটের কাকু' ওরফে সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র এর আগে বলেছিলেন, 'তাঁর সাহেবকে কেউ ছুঁতেও পারবে না।' সেই প্রসঙ্গে সাংবাদিকরা প্রশ্ন করলে গকতাল অভিষেক বলেন, "এই যে ঢুকে বেরিয়ে এলাম। ছুঁতে পারল? ব্যাখ্যাটা এই অবধিই থাক।"
'কালীঘাটের কাকু' ওরফে সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রের গ্রেফতারি প্রসঙ্গে কী বলেছেন অভিষেক?
"সুজয় ভদ্রের বিরুদ্ধে যা আছে প্রমাণ দিক। আদালতে মামলা চলবে। মামলাটি আদালতে বিচারাধীন রয়েছে।"
আরও পড়ুন- ‘লিপস অ্যান্ডস বাউন্ডস-এর সিইও পদে এখনও আছি’, সিজিওতে দাঁড়িয়ে সাফ বললেন অভিষেক
রাজ্যে শিক্ষাক্ষেত্রে নিয়োগ দুর্নীতির সঙ্গে লিপস অ্যান্ডস বাউন্ডস সংস্থার যোগ রয়েছে বলে সন্দেহ ইডির। এই সংস্থার সঙ্গেই অভিষেক যুক্ত বলে দাবি। এব্যাপারে মেলা বেশ কিছু নথি-তথ্যের ভিত্তিতে গতকাল তৃণমূল সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে ডেকে পাঠিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। ইডির দাবি, শিক্ষাক্ষেত্রে দুর্নীতির আর্থিক তছরুপের সঙ্গে জড়িত এই লিপস অ্যান্ড বাউন্ডস। তবে গতকাল ইডির দফতর থেকে বেরিয়ে এই অভিযোগ কিন্তু অস্বীকার করেছেন অভিষেক।
আরও পড়ুন- অভূতপূর্ব কৃতিত্বে ‘জগৎশ্রেষ্ঠ সম্মান’, বাংলার মুখ উজ্বল করলেন দুই ‘সোনার মেয়ে’
তাঁর কথায়, ‘এসএসসিতে নিয়োগ দুর্নীতির ১০ পয়সা লিপস অ্যান্ড বাউন্ডসে ঢুকেছে, আগে প্রমাণ করে দেখাক ইডি।’ কেন্দ্রীয় এজেন্সিকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক আরও বলেন, ‘আমাকে ভিতরেও একই প্রশ্ন করেছে। এমনভাবে দেখানোর চেষ্টা হচ্ছে যেন কয়লা দুর্নীতির টাকা, গরু পাচারের টাকা, নিয়োগ নিয়ে দুর্নীতি যদি হয়ে থাকে, তার টাকা সব লিপস অ্যান্ড বাউন্ডসে ঢুকেছে। ইডি দেখাতে চাইছে একটাই টাকা তিনটি মামলায় জড়িত। কয়লার টাকা, গরুর টাকা, এসএসসির টাকার একটাই পেমেন্ট তো হতে পারে না।"