ঘূর্ণিঝড় ইয়াস মোকাবিলায় এদিন নবান্নে সাংবাদিক বৈঠক করেন মুখ্যমন্ত্রী। বিপর্যয় মোকাবিলায় সরকারি পরিকল্পনা এদিন তুলে ধরেন তিনি। তাঁর মন্তব্য, একে ঘূর্ণিঝড় তার সঙ্গে পূর্ণিমা আর চন্দ্রগ্রহণ। একেবারে গোঁদের ওপর বিষফোঁড়ার মতো এই দুর্যোগ।
ঠিক কী বললেন মুখ্যমন্ত্রী?
- বাংলায় ৪ হাজার ত্রান কেন্দ্র, ব্লকে ব্লকে কন্ট্রোল রুম
- ৯ লক্ষ মানুষকে অন্যত্র সরানো হয়েছে, ২৪ ঘণ্টা নজরদারি
- ডিএম-দের সঙ্গে যোগাযোগ রাখা হয়েছে, দুর্যোগ মোকাবিলায় সব বাহিনী প্রস্তুত
- প্রয়োজনে সেনা মোতায়েন, আম্ফানের অভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষা নিয়ে প্রস্তুতি
- কলকাতা উত্তর এবং দক্ষিণের দায়িত্বে সংশ্লিষ্ট এলাকার বিধায়করা
এদিকে, শেষ পাওয়া খবর ভদ্রকের চাঁদমারিতে ইয়াসের ল্যান্ডফলের আশঙ্কা। সেই সময় এর বেগ থাকতে পারে ১৫৫-১৬০ কিমি/ঘণ্টা। এই রাজ্যের সবচেয়ে বেশি প্রভাবিত হবে দুই মেদিনীপুরে। ক্ষয়ক্ষতি হতে পারে রামনগর-১, রামনগর,-২, দাঁতন, কেশিয়ারি। আর প্রভাবিত হবে দক্ষিণ ২৪ পরগনার সাগর। সতর্ক করা হয়েছে দুই মেদিনীপুর আর দুই ২৪ পরগনার জেলাশাসকদের। পাশাপাশি বৃষ্টি ও বন্যা আশঙ্কায় সতর্ক করা হয়েছে ঝাড়গ্রাম, পুরুলিয়া, বাঁকুড়ার জেলা শাসকদের। নদীর জলস্তর বেড়ে বন্যা সতর্কতায় এই অ্যালার্ট। জানা গিয়েছে এই ঝড় সংক্রান্ত পরবর্তী আপডেট সন্ধ্যা ৬টায় নবান্ন থেকেই দেবেন মুখ্যমন্ত্রী।