করোনা যোদ্ধাদের প্লাজমা দিলেন মেডিকেলের স্বাস্থ্যকর্মী

সদ্য নভেল করোনা ভাইরাসকে হারিয়ে সুস্থ হয়েছেন ২৭ বছরের রমেশ। বুধবার তিনিই ৫০ তম প্লাজমা দাতা ছিলেন মেডিকেল কলেজে।

সদ্য নভেল করোনা ভাইরাসকে হারিয়ে সুস্থ হয়েছেন ২৭ বছরের রমেশ। বুধবার তিনিই ৫০ তম প্লাজমা দাতা ছিলেন মেডিকেল কলেজে।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
NULL

এক্সপ্রেস ফোটো- পার্থ পাল

রমেশ আদক বুধবার মেডিকেল কলেজে ফুলের তোড়া দিয়ে স্বাগত জানালেন কলকাতার মেডিকেল কলেজের স্বাস্থ্যকর্মীরা। সদ্য নভেল করোনা ভাইরাসকে হারিয়ে সুস্থ হয়েছেন ২৭ বছরের রমেশ। বুধবার তিনিই ৫০ তম প্লাজমা দাতা ছিলেন মেডিকেল কলেজে। প্রায় ১ লক্ষ ৪০ হাজার ৯১৩ কোভিড রোগীরা সুস্থ হয়েছে এর মধ্যে।

Advertisment

রমেশ আদক নিজে হাসপাতালের একজন মেডিকেল টেকনিশিয়ান। তিনি বলেন, “আমি ২০ জুলাই সংক্রামিত হয়েছি এবং ২২ আগস্ট সুস্থ হয়ে উঠেছিলাম। আমি ভালো বোধ করছি যে যারা অসুস্থ তাঁদেরকে আমি সাহায্য করতে পারছি। যদি আমার শরীর ঠিক থাকে তবে আমি ভবিষ্যতে আরও প্লাজমা অনুদান দিতে প্রস্তুত।"

স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, রক্তের প্লাজমা গুরুতর রোগীদের প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সহায়তা করে। হাসপাতালের ইমিউনোহেটোলজি এবং রক্তের সংক্রমণ বিভাগের প্রফেসর ও বিভাগীয় প্রধান প্রসূন ভট্টাচার্য বলেন মেডিকেল কলেজ ২৭ মে কোভিড -১৯ থাকা ব্যক্তির কাছ থেকে রক্তের প্লাজমা গ্রহণ শুরু করেছিল। । তিনি বলেন, দাতাদের বেশিরভাগই হাসপাতাল, পুলিশ ও মিডিয়া থেকে এসেছিলেন।

রাজ্যে প্লাজমা দানকারী প্রথম ব্যক্তি ছিলেন মনামি বিশ্বাস। ৩১ মার্চ সুস্থ হওয়ার পরে তিনি এডিনবার্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতকোত্তর অর্জনের জন্য ফিরে যান। তিনি বলেন, "আমি এগিয়ে এসেছি যাতে অন্যেরা যাতে কষ্ট না পান"।

Advertisment

Read the full story in English

ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন

kolkata coronavirus COVID-19