Advertisment

Post-Poll Violence: কিছুতেই রোখা যাচ্ছে না ভোট পরবর্তী হিংসা, কাঁথিতে পিটিয়ে খুন ঘরছাড়া বিজেপি নেতার বাবা

কাঁথি সাংগঠনিক জেলার ভূপতি নগর থানার অন্তর্গত অর্জুননগরে বিজেপি নেতার বাবাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
"bengal post-poll violence, TMC, BJP, sandeshkhali, Ravi Shankar Prasad, Biplab Deb, post-poll violence victims, west bengal, indian express news, BJP worker killed, West Bengal post-poll violence"

কিছুতেই রোখা যাচ্ছে না ভোটপরবর্তী হিংসা। এবার হিংসার বলি বিজেপি নেতার বাবা।

কিছুতেই রোখা যাচ্ছে না ভোটপরবর্তী হিংসা। এবার হিংসার বলি বিজেপি নেতার বাবা। তাঁকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ। অভিযোগের তির তৃণমূলের বিরুদ্ধেই। মৃত্যুর ঘটনার পর তপ্ত এলাকার রাজনৈতিক মহল। তৃণমূল কংগ্রেস অভিযোগ অস্বীকার করেছে।

Advertisment

কাঁথি সাংগঠনিক জেলার ভূপতি নগর থানার অন্তর্গত অর্জুননগরে বিজেপি নেতার বাবাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। অর্জুননগর অঞ্চলের ধাঁইপুকুরিয়া গ্রামের বাসিন্দা, বিজেপির সক্রিয় কর্যকর্তা শশাঙ্ক মাইতি লোকসভা নির্বাচনের ফলপ্রকাশের পর থেকে ঘরছাড়া। তৃণমলের পক্ষ থেকে শশাঙ্ক মাইতির নামে মিথ্যে মামলা দায়ের করা হয়েছে বলেই অভিযোগ করেছে তাঁর পরিবার।

অভিযোগ, মঙ্গলবার রাত এগারোটা নাগাদ ২০-৩০ জন সশস্ত্র তৃণমূল আশ্রিত হার্মাদ বাহিনী শশাঙ্ক মাইতির বাড়িতে চড়াও হয়। বিজেপি নেতার মা, স্ত্রী ও বৌদির উপর চড়াও হন তারা। এমন পরিস্থিতিতে শশাঙ্ক মাইতির বাবা গৌরহরি মাইতি বেরিয়ে আসেন এবং তিনি দুষ্কৃতীদের বাধা দেওয়ার চেষ্টা করেন। সেই সময় দুষ্কৃতীরা তাঁকে সজোরে ধাক্কা দেয় এবং তিনি গড়িয়ে পড়ে যান। যন্ত্রণায় ছটফট করতে থাকেন।

এদিকে ঘটনার খবর পেয়েই পাড়ার লোক বেরিয়ে এলে দুষ্কৃতীরা চম্পট দেয়। পাড়ার লোকজন গৌরহরিবাবুকে উদ্ধার করে নিকটবর্তী মুগবেড়িয়া হাসপাতালে নিয়ে যায়, কিন্তু হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে গৌরহরিবাবুকে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়। ঘটনার জেরে বাকরুদ্ধ পরিবার।

আরও পড়ুন : < Kolkata TMC News: খাস কলকাতায় তৃণমূলের নজিরবিহীন কোন্দল, মাটিতে ফেলে বেধড়ক মার, রক্তাক্ত কাউন্সিলার >

গৌরহরিবাবুর স্ত্রী ও পুত্রবধূ সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, মঙ্গলবার রাত ১১ টা নাগাদ তৃণমূলের জনা ২০ দুষ্কৃতী হঠাৎ করেই বাড়িতে হামলা চালান। বাড়ির মেয়ে-বউদেরও রেয়াত করা হয়নি। তাঁদেরও টানাহেঁচড়া করা হয়। ঘটনার প্রতিবাদ করতে গৌরহরিবাবু এগিয়ে এলে তাকে সজোরে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেওয়া হয়। পাড়ার লোকেরা বেরিয়ে এলে দুষ্কৃতী পালিয়ে যায়। এরপরই গৌরহরিবাবু নিয়ে হাসপাতালে যাওয়া হলেও তাঁকে প্রাণে বাঁচানো সম্ভব হয়নি।

Suvendu Adhikari Post Poll Violence in Bengal bjp tmc
Advertisment