Dilip Ghsoh: হনুমান জয়ন্তীতে গদা হাতে প্রচার দিলীপের! ব্যাট হাতে কীর্তিকে প্যাকিংয়ের হুঙ্কার
Lok Sabha Polls 2024: প্রচারে বেরিয়ে বর্ধমান-দুর্গাপুর কেন্দ্রে এই পদ্ম প্রার্থী কখনও ক্রিকেট ব্যাট হাতে ছক্কা হাঁকিয়েছেন, কখনও আবার ফুটবলে লাথি মেনে গোল করেছেন। এমনকী হাতে ত্রিশূল, ছড়ি, হাতপাখা নিয়েও ঘুরছেন। হনুমান জয়ন্তীর দিন কী করলেন দিলীপ?
Lok Sabha Polls 2024: প্রচারে বেরিয়ে বর্ধমান-দুর্গাপুর কেন্দ্রে এই পদ্ম প্রার্থী কখনও ক্রিকেট ব্যাট হাতে ছক্কা হাঁকিয়েছেন, কখনও আবার ফুটবলে লাথি মেনে গোল করেছেন। এমনকী হাতে ত্রিশূল, ছড়ি, হাতপাখা নিয়েও ঘুরছেন। হনুমান জয়ন্তীর দিন কী করলেন দিলীপ?
TMC VS BJP: হাতে গদা, মুখে হাসি! কীসের ইঙ্গিত দিলীপ ঘোষের?
Dilip Ghosh with Mace on Hanuman Jayanti: দিলীপ ঘোষ মানেই অভিনবত্ব। প্রচারে বেরিয়ে বর্ধমান-দুর্গাপুর কেন্দ্রে এই পদ্ম প্রার্থী কখনও ক্রিকেট ব্যাট হাতে ছক্কা হাঁকিয়েছেন, কখনও আবার ফুটবলে লাথি মেনে গোল করেছেন। এমনকী হাতে ত্রিশূল, ছড়ি, হাতপাখা নিয়েও ঘুরছেন। হনুমান জয়ন্তীর দিন প্রচারে দিলীপ ঘোষকে দেখা গেল একেবারে অন্য অবতারে!
Advertisment
মঙ্গলবার গদা হাতে দেখা গেল পোড়খাওয়া রাজনীতিক দিলীপ ঘোষকে। রুটিন মেনে এ দিনও প্রাতর্ভ্রমণে বেরিয়েছিলেন বর্ধমান-দুর্গাপুরের বিজেপি প্রার্থী। তখনই দলীয় অনুগতরা দিলীপের হাতে একটি বড় গদা তুলে দেন। সেই প্রকাণ্ড গদা বাঁহাতে চাগিয়ে কাঁধে নেন দিলীপ ঘোষ। ওভাবেই বেশ কিছুক্ষণ হাঁটেন তিনি। চলতে চলতেই সেরে ফেলেন জনসংযোগের কাজ।
হনুমান জয়ন্তী বলেই কি গদা হাতে নিলেন তিনি? দিলীপের সহাস্য জবাব, 'হনুমানজি মানেই তো ছোলা খাও, আর হাতে গদা নিয়ে সঙ্কট দূর হঠাও।'
Advertisment
অবশ্য এ দিনও ওই কেন্দ্রে প্রতিপক্ষ তৃণমূল প্রার্থী কীর্তি আজাদকে হুঁশিয়ারি দিতে ভোলেননি দিলীপ। গদা নামিয়ে দিলীপের হুঙ্কার, 'কীর্তি আজাদ মনোনয়ন জমা দেওয়ার আগেই প্যাকিং হয়ে যাবে। তৃণমূল বুঝে গিয়েছে হারবে, তাই গন্ডগোল পাকাচ্ছে। কালু, মালু, হালু, হুলো, কারা এখানে গন্ডগোল পাকাচ্ছে, সব রিপোর্ট আমার কাছে আছে।'
এছাড়াও মঙ্গলবারের জমসংযোগে বামের কাছ থেকেও বিজেপির জন্য ভোট চেয়েছেন দিলীপ ঘোষ। তাঁর যুক্তি, 'আপনাদের অপকর্মের জন্যই তৃণমূল এ রাজ্যে ক্ষমতায় এসেছে। তাদের তাড়াতে মোদির হাত শক্ত করুন।'
এ দিন দুর্গাপুরের আশিস মার্কেটে বিজেপি নেতা, কর্মীদের সঙ্গে 'চায়ে পে চর্চা'য় যোগ দিয়ে দিলীপ ঘোষ মুখ্যমন্ত্রীকে নিশানা করেন। বলেন, 'ইডি, সিবিআই নেতাদের বাড়ি থেকে টাকা বের করে নিয়ে যাচ্ছে, তাতে তাঁর খুব কষ্ট। মানুষ আপনাকে মানে না, তাই রাস্তায় দাঁড়িয়ে চোর চোর স্লোগান শুনতে হচ্ছে। মুখ্যমন্ত্রীর জলে ডুবে মরা উচিত। ৫০ বছর রাজনীতি করার পরে শেষ জীবনে চোর স্লোগান শুনতে হচ্ছে। এ জীবন রেখে কী লাভ? দিলীপ ঘোষ অশ্বত্থ গাছে নিচে দাঁড়িয়ে বলছে, ডুবে মরো। তবে ডুবে মরার জলও নেই পশ্চিমবঙ্গের।'