/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2022/12/chandrima-11.jpg)
মেডিক্যাল কলেজে মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচাার্য। ছবি: শশী ঘোষ।
মেডিক্যাল কলেজে অচলাবস্থা জারি। অনশন আন্দোলনের চারদিনের মাথায় গুরুতর অসুস্থ এক পড়ুয়া। তড়িঘড়ি ওই পড়ুয়াকে হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। ঘটনার কথা জেনেই হাসপাতালে ছুটে গিয়েছেন রাজ্যের মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য। আন্দোলনে বসে থাকা পড়ুয়াদের কর্মসূচি প্রত্যাহারের আবেদন মেডিক্যাল কলেজ কর্তৃপক্ষের।
কলকাতা মেডিক্যাল কলেজে ছাত্র বিক্ষোভ জারি। ছাত্র সংসদের নির্বাচনের দাবিতে অনড় পড়ুয়ারা। একটানা চারদিনে পড়েছে মেডিক্যাল কলেজের পড়ুয়াদের এই অনশন কর্মসূচি। দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন জারি রাখার কথা জানিয়েছেন ছাত্রছাত্রীরা। ছাত্র ভোটের দাবির পাশাপাশি তাঁদের হেনস্থায় অভিযুক্ত অধ্যাপকের শাস্তির দাবিতেও অনড় রয়েছেন পড়ুয়ারা। একইসঙ্গে মেডিক্যাল কলেজের সেন্ট্রাল ল্যাবরেটরি বন্ধের উপযুক্ত তদন্তের দাবিতেও সোচ্চার রয়েছেন ছাত্রছাত্রীরা।
/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2022/12/chandrim-121.jpg)
আরও পড়ুন- শুভেন্দুদের ‘ডিসেম্বর’ হুঙ্কারের জবাবে অতি ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্য পার্থর, বঙ্গ রাজনীতিতে শোরগোল
তবে টানা আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ায় এবার গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েছেন এক পড়ুয়া। আজ সকালে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়ায় ওই পড়ুয়াকে তড়িঘড়ি তাঁর সহপাঠীরা মেডিক্যাল কলেজের জরুরি বিভাগে নিয়ে গিয়েছেন। এদিকে আন্দোলরত পড়ুয়ার আচমকা অসুস্থ হয়ে পড়ার খবরে উদ্বিগ্ন হয়ে তড়িঘড়ি মেডিক্যাল কলেজে ছুটে গিয়েছেন রাজ্যের মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য।
/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2022/12/chandrima-007.jpg)
আরও পড়ুন- ‘রাজপ্রাসাদ’ গড়েছেন তৃণমূল নেতা! তাও সরকারি বাড়ি-প্রকল্পে পরিবারের চারজনের নাম
গত কয়েকদিনে বারবার পড়ুয়াদের সঙ্গে কথা বলে আন্দোলন তোলার চেষ্টা চালিয়েছে কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ কর্তৃপক্ষ। এমনকী মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষ এবং হাসপাতাল সুপার নিজে গিয়ে কথা বলেছেন আন্দোলনকারী পড়ুয়াদের সঙ্গে। কিন্তু কোনও রফাসূত্র মেলেনি। আলোচনার মাধ্যমে সব সমস্যার সমাধানের চেষ্টা এখনও চালিয়ে যাচ্ছেন মেডিক্যাল কলেজের কর্তাব্যক্তিরা। পড়ুয়াদের এই আন্দোলন নিয়ে প্রতিনিয়ত মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতলের পক্ষ থেকে যোগাযোগ রাখা হচ্ছে রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের আধিকারিকদের সঙ্গে।