Advertisment

ঝালদার কংগ্রেস কাউন্সিলর খুনের তদন্তে SIT গঠন, নেওয়া হতে পারে CID-র সহায়তা

ইতিমধ্যেই তপণ কান্দু খুনে তাঁর ভাইপো তথা তৃণমূলের পৌর-প্রার্থী দীপককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
cid to be formed for probe into Jhaldar Congress councilor tapan kandu murder case

নিহত কংগ্রেস কাউন্সিলর তপণ কান্দু ও ধৃত দীপক।

ঝালদার কংগ্রেস কাউন্সিলর খুনে রং না দেখে নিরপেক্ষ তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। ইতিমধ্যেই তপণ কান্দু খুনে তাঁর ভাইপো তথা তৃণমূলের পৌর-প্রার্থী দীপককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এবার, ঝালদাকাণ্ডের তদন্তে ৬ সজদস্যের সিট গঠন করল পুরুলিয়া জেলা পুলিশ। তদন্তে সিআইডি-র সাহায্যও নেওয়া হতে পারে বলে পুলিশ সূত্রে খবর।

Advertisment

এদিকে এই মামলায় এখনও পর্যন্ত একমাত্র গ্রেফতার দীপক কান্দুকে বুধবার কোর্টে পেশ করা হয়। আদালত তাঁর ৭ দিনের জেল হেফাজত মঞ্জুর করেছে।

সদ্য সমাপ্ত পৌরসভা নির্বাচনে ঝালদা পৌরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ডে কংগ্রেস প্রার্থী তপন কান্দু এবং তৃণমূলের দীপক কান্দু একে অপরের বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। সম্পর্কে তাঁরা কাকা-ভাইপে ৷ ভোটের লড়াইয়ে জয়ী হন কংগ্রেস প্রার্থী তপন কান্দু। কিন্তু, পৌরবোর্ড গঠনের আগেই রবিবার দুষ্কৃতীদের গুলিতে নিহত হন কংগ্রেস কাউন্সিলর। কংগ্রেসের দাবি, রাজনৈতিক কারণেই এই খুন করা হয়েছে। হাত শিবিরের নিশানায় পুলিশ ও তৃণমূল।

মঙ্গলবারই একটি অডিও প্রকাশ্যে আনা হয়েছে। নিহতের স্ত্রীর অভিযোগ, ঝালদা থানার আইসি তপণবাবুকে তৃণমূলে যোগ দেওয়ার জন্য চাপ দিচ্ছিলেন। ইতিমধ্যেই ওই আইসি-র বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। পরিবারের দাবি, খুনীদের ধরতে সিবিআই তদন্ত করা হোক।

কাউন্সিলর খুনের ঘটনায় মঙ্গলবার নিহতের দাদা নরেন কান্দু ও ভাইপো দীপককে দীর্ঘক্ষণ জেরা করে পুলিশ। এরপর বক্তব্যে অসঙ্গতি মেলায় গ্রেফতার করা হয়েছে দীপক কান্দুকে।

CONGRESS purulia West Bengal West Bengal Police SIT
Advertisment