ঘূর্ণিঝড় ইয়াস মোকাবিলায় রাজ্যের প্রস্তুতি নিয়ে সোমবার সাংবাদিক বৈঠক করেন মুখ্যমন্ত্রী। এদিন কী কী বললেন তিনি?
- রাজ্যের ২০ জেলায় ঝড়ের ব্যাপক প্রভাব পড়বে
- আম্ফানের থেকেও বড় ঝড় ইয়াস, ১০ লক্ষ মানুষকে সরানো হয়েছে
- ইতিমধ্যে ৪ হাজার ত্রান শিবির খোলা হয়েছে
- মৎস্যজীবীরা শুক্রবার অবধি মাছ ধরতে যাবেন না
- ৫১টি বিপর্যয় মোকাবিলা দল মোতায়েন করা হয়েছে
- বিদ্যুৎ বিপর্যয় মোকাবিলায় ৫১টি দল প্রস্তুত
- কাল থেকে ৪৮ ঘণ্টা লাগাতার নজরদারি চলবে
- রাজ্যে ৪ হাজার সাইক্লোন সেন্টার প্রস্তুত রয়েছে
- সব জেলায় পর্যাপ্ত পরিমানে ত্রান সামগ্রি পাঠানো হয়েছে
- ত্রান শিবিরে কোভিড বিধি মানতেই হবে
- রেল, পোর্ট, আর্মি, সিআরপিএফ সবাইকে সহযোগিতা করতে আবেদন করা হয়েছে
- অমিত শাহ তিনটি রাজ্যকে নিয়ে পর্যালোচনা বৈঠক করেছেন
- বিপর্যয় মোকাবিলায় বাংলা, ওড়িশা, অন্ধ্রকে সবরকম সাহায্য করবে কেন্দ্র
- কিন্তু ৬০০ হাজার কোটি টাকা আগাম দেওয়া হয়েছে ওড়িশা-অন্ধ্রকে
- কিন্তু বাংলাকে আগাম দেওয়া হবে ৪০০ হাজার কোটি টাকা
- কেন বারবার বাংলার সঙ্গে এই বৈষম্য, আম্ফানের সময়েও একই ঘটনা ঘটেছে
- সেবার রাজ্যের টাকা থেকেই রাজ্যকে সাহায্য করা হয়েছিল
এদিন ঝড় আসার আগে ও পড়ে মানুষকে সতর্ক থাকতে বলেছেন। ঝড়ের সময় বাইরে না বেরোতে, বিদ্যুৎ বিপর্যয়ে ধৈর্য ধরার পক্ষেই সওয়াল করেছেন তিনি। পাসাপাই সংবাদ মাধ্যমকে অযথা নেতিবাচক প্রচার না করার অনুরোধ জানান মুখ্যমন্ত্রী। তিনি জানিয়েছেন এখন থেকেই নবান্ন এবং উপান্ন থেকে ঝড়ের গতিপ্রকৃতির ওপর নজর রাখা হয়েছে।