রাজ্যে সুস্থতার হারে রেকর্ড, আক্রান্তে চিন্তা বাড়াচ্ছে কলকাতা-হুগলি

একদিকে যেমন রাজ্যে করোনা সংক্রমণের সংখ্যা বাড়ছে, সেইসঙ্গে কিন্তু বাড়ছে সুস্থতার হারও। গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ৩ হাজার ৮৭ জন।

একদিকে যেমন রাজ্যে করোনা সংক্রমণের সংখ্যা বাড়ছে, সেইসঙ্গে কিন্তু বাড়ছে সুস্থতার হারও। গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ৩ হাজার ৮৭ জন।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
NULL

প্রতীকী ছবি

গত কয়েকদিন ধরেই সুস্থতার হারে দৈনিক রেকর্ড তৈরি করছে বাংলা। একদিকে যেমন রাজ্যে করোনা সংক্রমণের সংখ্যা বাড়ছে, সেইসঙ্গে কিন্তু বাড়ছে সুস্থতার হারও। গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ৩ হাজার ৮৭ জন। রবিবার পর্যন্ত বাংলায় মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ লক্ষ ৮০ হাজার ৭৮৮। বাংলায় করোনায় অ্যাক্টিভ কেসের সংখ্যা ২৩ হাজার ২১৮। রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের বুলেটিন সূত্রে এ তথ্য জানা গিয়েছে।

Advertisment

এদিকে, গত ২৪ ঘণ্টায় বাংলায় করোনা-মুক্ত হয়েছেন ৩ হাজার ২০৭ জন। সবমিলিয়ে মোট সুস্থ হয়েছেন ১ লক্ষ ৫৪ হাজার ৮ জন। রাজ্যে সুস্থতার হার বেড়ে হল ৮৫.১৯ শতাংশ। গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে আরও ৫২ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে রাজ্যে করোনায় মৃত বেড়ে হয়েছে ৩৫৬২।

অ্যাক্টিভ কেসের নিরিখে অবশ্য এদিন চিন্তা বাড়াল কলকাতা এবং পড়শি জেলা হুগলি। সংক্রমণের শীর্ষে রয়েছে উত্তর ২৪ পরগণা। এই জেলায় মোট কোভিড ১৯ অ্যাক্টিভ কেসের সংখ্যা ৫০৫০। এরপরই রয়েছে কলকাতা (৪২৯৪), পশ্চিম মেদিনীপুর (১২২৯), পূর্ব মেদিনীপুর (১১৪৬),দক্ষিণ ২৪ পরগনা (১৩২১), হাওড়া (১০২৫), হুগলি (১২৩৫)। গত ২৪ ঘন্টায় হুগলিতে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ১৯৭। যা কার্যত রেকর্ড সাম্প্রতিক পরিসংখ্যান অনুযায়ী।

আরও পড়ুন, করোনা আক্রান্তে ব্রাজিলকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে ভারত

Advertisment

স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, রবিবার ৪৬ হাজার ৫০৫টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। সবমিলিয়ে এখনও পর্যন্ত বাংলায় মোট ২১ লক্ষ ৫৮ হাজার ৬৯০টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। রাজ্যে মোট ৮৭টি করোনা হাসপাতাল রয়েছে। এর মধ্যে সরকারি কোভিড হাসপাতালের সংখ্যা ৩২, বেসরকারি হাসপাতালের সংখ্যা ৫৫। মোট কোভিড বেডের সংখ্যা ১২ হাজার ৪৫, মোট আইসিউ বেডের সংখ্যা ১২৪৩। কোভিড হাসপাতালে মোট ভেন্টিলেটর রয়েছে ৭৯০টি।

ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন

West Bengal coronavirus COVID-19