সিবিআই-য়ের বিরুদ্ধে সেটিংয়ের অভিযোগ তুলে শোরগোল ফেলে দিয়েছিলেন দিলীপ ঘোষ। দলীয় শীর্ষ পদাধিকারীর এহেন মন্তব্যে অস্বস্তি বেড়েছিল বিজেপির। কিন্তু, নিজের দাবিতে অনড় ছিলেন তিনি। এরপরই দলের সর্বভারতীয় সহসভাপতিকে সতর্ক করেন বিজেপি সভাপতি জেপি নাড্ডা। তারপরই কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা নিয়ে ভোলবদল দিলীপ ঘোষের।
শুক্রবার দিলীপ ঘোষ বলেছেন, 'সিবিআই একমাত্র ভরসা, এতে প্রশ্নের কী আছে?'
তবে সিবিআইকে সম্পূর্ণ ক্লিনচিট দিতে নারাজ বিজেপির সর্বভারতীয় সহসভাপতি। তাঁর কথায়, 'সিবিআই একমাত্র ভরসা। কোর্টও সিবিআইয়ের ওপর ভরসা রেখেছে। কিন্তু, ভোট পরবর্তী হিংসা তদন্তের ফল এখনো পাওয়া যায়নি। আমরা আশা করব যেভাবে তদন্ত এগোচ্ছে তাতে যে দুর্নীতির জন্য আমরা চিন্তিত তার তো কিছু সমাধান হবে।'
দিন কয়েক আগেই সিবিআইয়ের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিয়েছিলেন দিলীপ ঘোষ। বলেছিলেন, 'গত কয়েক মাস ধরে রাজ্যে সিবিআই তদন্ত চলছিল। কিন্তু কোনও তথ্য, নথি, সামনে আসছিল না। কেউ ধরা পড়ছিল না। এর কারণ কী? সর্ষের মধ্যে ভূত ছিল’। এরপরই বিস্ফোরক মন্তব্য করেন তিনি, বলেন- 'সবার একটা পেট আছে। সবাই বিক্রি হয়। তার দাম থাকে। কেউ লক্ষে, কেউ কোটিতে, কেউ শ’কোটিতে। সিবিআই বিক্রি হচ্ছিল।' অর্থাৎ তৃণমূলের অভিযুক্তদের সঙ্গে যে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার 'সেটিং' রয়েছে সেটাই বোঝাতে চেয়েছিলেন তিনি। যা ঘিরেই হইহই পড়ে যায়।
দিলীপের ডিগবাজি, 'সেটিং'য়ের CBI-কেই এখন 'একমাত্র ভরসা' বলছেন বিজেপির সহসভাপতি
তবে সিবিআইকে সম্পূর্ণ ক্লিনচিট দিতে নারাজ বিজেপির সর্বভারতীয় সহসভাপতি।
Follow Us
সিবিআই-য়ের বিরুদ্ধে সেটিংয়ের অভিযোগ তুলে শোরগোল ফেলে দিয়েছিলেন দিলীপ ঘোষ। দলীয় শীর্ষ পদাধিকারীর এহেন মন্তব্যে অস্বস্তি বেড়েছিল বিজেপির। কিন্তু, নিজের দাবিতে অনড় ছিলেন তিনি। এরপরই দলের সর্বভারতীয় সহসভাপতিকে সতর্ক করেন বিজেপি সভাপতি জেপি নাড্ডা। তারপরই কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা নিয়ে ভোলবদল দিলীপ ঘোষের।
শুক্রবার দিলীপ ঘোষ বলেছেন, 'সিবিআই একমাত্র ভরসা, এতে প্রশ্নের কী আছে?'
তবে সিবিআইকে সম্পূর্ণ ক্লিনচিট দিতে নারাজ বিজেপির সর্বভারতীয় সহসভাপতি। তাঁর কথায়, 'সিবিআই একমাত্র ভরসা। কোর্টও সিবিআইয়ের ওপর ভরসা রেখেছে। কিন্তু, ভোট পরবর্তী হিংসা তদন্তের ফল এখনো পাওয়া যায়নি। আমরা আশা করব যেভাবে তদন্ত এগোচ্ছে তাতে যে দুর্নীতির জন্য আমরা চিন্তিত তার তো কিছু সমাধান হবে।'
দিন কয়েক আগেই সিবিআইয়ের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিয়েছিলেন দিলীপ ঘোষ। বলেছিলেন, 'গত কয়েক মাস ধরে রাজ্যে সিবিআই তদন্ত চলছিল। কিন্তু কোনও তথ্য, নথি, সামনে আসছিল না। কেউ ধরা পড়ছিল না। এর কারণ কী? সর্ষের মধ্যে ভূত ছিল’। এরপরই বিস্ফোরক মন্তব্য করেন তিনি, বলেন- 'সবার একটা পেট আছে। সবাই বিক্রি হয়। তার দাম থাকে। কেউ লক্ষে, কেউ কোটিতে, কেউ শ’কোটিতে। সিবিআই বিক্রি হচ্ছিল।' অর্থাৎ তৃণমূলের অভিযুক্তদের সঙ্গে যে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার 'সেটিং' রয়েছে সেটাই বোঝাতে চেয়েছিলেন তিনি। যা ঘিরেই হইহই পড়ে যায়।