Pak choi Farming: বাড়িতেই কারবার, অল্প খরচেই দ্রুত মোটা টাকা আয়, বেকারদের উৎসাহ জোগাচ্ছেন এই ব্যক্তি
Pak choi: বাড়িতেই আদতে চিন-কোরিয়ার এই কারবার ফেঁদে কামাল দেখাচ্ছেন এই ব্যক্তি! অল্প দিনের মধ্যে এই কারবার শুরু করে মোটা টাকা রোজগারও হচ্ছে তাঁর। অজগাঁয়ের এই ব্যক্তির এমন তৎপরতায় প্রবলভাবে উৎসাহিত হয়েছেন এলাকার অনেকে। অনেকেই নতুন এই চাষের ব্যাপারে খোঁজখবর নেওয়া শুরু করেছেন। কয়েকজন আবার এই ব্যক্তির সঙ্গে যোগাযোগ করে ইতিমধ্যেই এই কারবারে নেমেও পড়েছেন। মোটের উপর এলাকার বেকারদের রোজগারের দিশা দেখাতে সক্ষম হয়েছেন এই ব্যক্তি।
Pak choi: বাড়িতেই আদতে চিন-কোরিয়ার এই কারবার ফেঁদে কামাল দেখাচ্ছেন এই ব্যক্তি! অল্প দিনের মধ্যে এই কারবার শুরু করে মোটা টাকা রোজগারও হচ্ছে তাঁর। অজগাঁয়ের এই ব্যক্তির এমন তৎপরতায় প্রবলভাবে উৎসাহিত হয়েছেন এলাকার অনেকে। অনেকেই নতুন এই চাষের ব্যাপারে খোঁজখবর নেওয়া শুরু করেছেন। কয়েকজন আবার এই ব্যক্তির সঙ্গে যোগাযোগ করে ইতিমধ্যেই এই কারবারে নেমেও পড়েছেন। মোটের উপর এলাকার বেকারদের রোজগারের দিশা দেখাতে সক্ষম হয়েছেন এই ব্যক্তি।
Pak choi Farming: মালদায় কোরিয়ান প্রজাতির পালং শাক চাষ করে লাভের দিশা দেখাচ্ছেন মালদার (Malda) কৃষক মনোতোষ রাজবংশী। এই কোরিয়ান প্রজাতির পালং শাককে বলা হয় পাক চই শাক। পরীক্ষামূলকভাবে পুরাতন মালদা ব্লকের কৃষক মনোতোষ রাজবংশী ভিন রাজ্য থেকে এই পাকচই শাকের বীজ নিয়ে এসে চাষ শুরু করেছিলেন। আর তারপরেই সাফল্য মিলেছে। চলতি বছর মনোতোষবাবু বাণিজ্যিকভাবে তার জমিতে কোরিয়ান প্রজাতির এই পাকচই শাকের চাষ (Farming) শুরু করেছেন।
Advertisment
জেলা উদ্যানপালন দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, পাকচই শাক মূলত শীতকালীন সবজি (Vegetables)। দেশীয় শীতের সবজি চাষের পদ্ধতিতেই বিদেশি এই শাক চাষ করা যায়। পাকচই মূলত কোরিয়া (Korea) এবং চিনের (China) সবজি। দেখতে অনেকটা পালং শাকের মতো। এই সবজি খেতেও অনেকটা পালংশাকেরই মতো। স্থানীয় পালংশাকের সঙ্গে অনেকটাই মিল বিদেশি এই পাক চই শাকের।
পাক চই।
Advertisment
বর্তমানে ভারতের বিভিন্ন প্রান্তে এই সবজির চাষ হচ্ছে। এমনকী অনেকেই এই সবজি খাচ্ছেন। মূলত রেস্তোরাঁগুলিতে এই সবজির ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। বর্তমানে শহর হেক কিংবা মফস্বল, রেস্তোরাঁগুলিতে দেশীয় খাবারের থেকে বিদেশি খাবারের চাহিদা ব্যাপক। পিৎজা (Pizza), বার্গারের (Burger) মতো খাবারে ব্যবহার করা হয় পাকচই (Pak choi)।
মালদা শহরের আনাচে-কানাচে একাধিক রেস্তোরাঁ রয়েছে। যেগুলিতে বিদেশি খাবারের চাহিদাও ভালোমতো রয়েছে। তাই বিদেশি এই সবজির চাহিদাও ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে মালদায়। এই বাজার ধরতেই পুরাতন মালদহের কৃষক মনোতোষ রাজবংশী প্রথম পাক চই চাষ শুরু করেছেন।
তিনি বলেন , প্রথম বছর থেকেই ব্যাপক বিক্রি করছি এই শাক। বর্তমানে পাইকারি মূল্যে ৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। খোলা বাজারে ১০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে এই শাক। মানুষের মধ্যে প্রচলন রয়েছে খাবার তাই অনেকেই কিনে খাচ্ছেন। তবে অধিকাংশ মানুষ নতুন এই খাবার টেস্ট করার জন্য কিনে খাচ্ছেন। ধীরে ধীরে দেশীয় সবজির সঙ্গে বিদেশি এই সমস্ত সবজির চাহিদা বাড়ছে মালদায়।