/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2024/01/Firhad-Hakim-Chetla-Fire.jpg)
ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে অন্তর্ঘাতের আশঙ্কা ফিরহাদ হাকিমের।
আবারও বিধ্বংসী আগুন। মুহূর্তের আগুনে জ্বলে পুড়ে ছাই হয়ে গেল সুবিশাল বস্তি। একশোরও উপর ঝুপড়ি ঘর আগুনে সম্পূর্ণ ভস্মীভূত হয়ে গিয়েছে। বুধবার রাতে আচমকা আগুন ধরে যায় চেতলার নন্দীগ্রাম বস্তিতে। কোনও একটি ঘরে প্রথমে আগুন লেগে যায় বলে দাবি, তা থেকেই আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। ভয়াবহ এই অগ্নিকাণ্ডের পিছনে অন্তর্ঘাত থাকতে পারে বলে আশঙ্কা কলকাতার মেয়র তথা স্থানীয় পুরপিতা ফিরহাদ হাকিমের।
শহর কলকাতায় ফের ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড। চেতলার নন্দীগ্রাম বস্তিতে আগুন লেগে যায়। মুহূর্তে সেই আগুন ছড়িয়ে পড়ে বিধ্বংসী আকার নেয়। আগুনের লেলিহান শিখায় পুড়ে ছাই হয়ে যায় গোটা বস্তি। শীতের রাতে ঘরছাড়া হন কাতারে-কাতারে মানুষ।
অগ্নিকাণ্ডের খবর পেয়েই দ্রুত ঘটনাস্থলে যান স্থানীয় পুরপিতা তথা কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিম। দমকলের একাধিক ইঞ্জিন এসে কয়েক ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়। আগুন নেভাতে পরপর আনা হয় দমকলের একাধিক ইঞ্জিন। শেষমেশ ভোররাতে আগুন নিয়ন্ত্রমে আসে।
এদিকে, বিধ্বংসী এই অগ্নিকাণ্ডের পিছনে অন্তর্ঘাতের আশঙ্কা খোদ মেয়রেরই। তাঁর কথায়, "কী কারণে জানি না একটা ভয়াবহ আগুন লেগে প্রায় একশোর কাছাকাছি ঝুপড়ি পুড়ে গেছে। ফরেনসিক টেস্ট হচ্ছে। কারণটা জানার দরকার আছে। ওটা বন্দরের জায়গা। একটা ব্যবস্থা করে দেব। এটা অন্তর্ঘাত না কি সেটা দেখা হবে। অনেকে ওই জায়গাটা খালি করার চেষ্টা করছেন। তবে গরিব মানুষকে এভাবে উচ্ছেদ করা যায় না। কর্পোরেশন থেকে আপাতত অস্থায়ীভাবে টিনের শেড দিয়ে থাকার ব্যবস্থা করে দেওয়া হবে।"