Justice Abhijit Ganguly's First Reaction: গত মঙ্গলবারই কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম নির্দেশ দিয়েছিলেন যে, প্রাথমিকের নিয়োগ সংক্রান্ত কোনও মামলা বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় শুনতে পারবেন না। ওই মামলাগুলি এখন বিচারপতি রাজাশেখর মান্থায় এজলাসে পাঠানো হয়েছে। যা নিয়ে শুক্রবার প্রথম মুখ খুললেন বিচারপতি।
কী বললেন বিচারপতি?
শুক্রবার এজলাসে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, 'মনে হয় প্রাথমিকের জেলা স্কুল পরিদর্শক এবং অন্যান্যরা কালীঘাটে পুজো দিয়ে এসেছেন। গত বছর যখন শ্রম সংক্রান্ত মামলা আমি শুনতাম, তখনও অনেকে দক্ষিণেশ্বরে গিয়ে আমি সরানোর জন্য পুজো দিয়ে এসেছিলেন। বলেছিলেন, মা, এঁকে সরিয়ে দাও। এখন মনে হয় প্রাথমিকের মামলা থেকেও আমাকে সরানোর জন্য পুজো দিয়ে এসেছেন ওঁরা।'
আরও পড়ুন- Modi Government: কাকতালীয় নাকি কৌশল? মমতার ধর্নায় কয়েক ঘন্টা আগেই বিরাট উদ্যোগ কেন্দ্রের!
মেডিক্যালে ভর্তি সংক্রান্ত মামলা নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের সঙ্গে ডিভিশন বেঞ্চের বিচারপতি সৌমেন সেনের বেনজির সংঘাত তৈরি হয়েছিল। যাতে হস্তক্ষেপ করে সুপ্রিম কোর্ট। ওই মামলা শীর্ষ আদালত নিজেদের হাতে নিয়ে নিয়েছে। বিষয়টি নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম কার্যত বিরক্তি প্রকাশ করেন। এমনকী কারও নাম না করে তিনি বলেন, 'অত্যন্ত লজ্জার। আইনের মন্দিরে এই ঘটনা কখনই কাম্য নয়।' এর পরেই হাইকোর্টের তরফে প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত জানানো হয়। বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়কে প্রাথমিকে নিয়োগ সংক্রান্ত সব মামলা থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়। আপাতত তিনি শ্রম এবং শিল্প আইন সংক্রান্ত মামলার বিচার করবেন। শীর্ষ আদালতে প্রাথমিকে শিক্ষা সংক্রান্ত মামলার শুনানি হবে তিন সপ্তাহ পর।
Justice Abhijit Ganguly: এজলাসে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের মুখে 'দক্ষিণেশ্বর-কালীঘাট' প্রসঙ্গ! হঠাৎ কী হল?
Calcutta High Court: শিক্ষা দুর্নীতি সংক্রান্ত কোনও মামলাই আর বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের কাছে নেই। আপাতত তিনি শ্রম এবং শিল্প আইন সংক্রান্ত মামলার বিচার করবেন।
Follow Us
Justice Abhijit Ganguly's First Reaction: গত মঙ্গলবারই কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম নির্দেশ দিয়েছিলেন যে, প্রাথমিকের নিয়োগ সংক্রান্ত কোনও মামলা বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় শুনতে পারবেন না। ওই মামলাগুলি এখন বিচারপতি রাজাশেখর মান্থায় এজলাসে পাঠানো হয়েছে। যা নিয়ে শুক্রবার প্রথম মুখ খুললেন বিচারপতি।
কী বললেন বিচারপতি?
শুক্রবার এজলাসে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, 'মনে হয় প্রাথমিকের জেলা স্কুল পরিদর্শক এবং অন্যান্যরা কালীঘাটে পুজো দিয়ে এসেছেন। গত বছর যখন শ্রম সংক্রান্ত মামলা আমি শুনতাম, তখনও অনেকে দক্ষিণেশ্বরে গিয়ে আমি সরানোর জন্য পুজো দিয়ে এসেছিলেন। বলেছিলেন, মা, এঁকে সরিয়ে দাও। এখন মনে হয় প্রাথমিকের মামলা থেকেও আমাকে সরানোর জন্য পুজো দিয়ে এসেছেন ওঁরা।'
আরও পড়ুন- Modi Government: কাকতালীয় নাকি কৌশল? মমতার ধর্নায় কয়েক ঘন্টা আগেই বিরাট উদ্যোগ কেন্দ্রের!
মেডিক্যালে ভর্তি সংক্রান্ত মামলা নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের সঙ্গে ডিভিশন বেঞ্চের বিচারপতি সৌমেন সেনের বেনজির সংঘাত তৈরি হয়েছিল। যাতে হস্তক্ষেপ করে সুপ্রিম কোর্ট। ওই মামলা শীর্ষ আদালত নিজেদের হাতে নিয়ে নিয়েছে। বিষয়টি নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম কার্যত বিরক্তি প্রকাশ করেন। এমনকী কারও নাম না করে তিনি বলেন, 'অত্যন্ত লজ্জার। আইনের মন্দিরে এই ঘটনা কখনই কাম্য নয়।' এর পরেই হাইকোর্টের তরফে প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত জানানো হয়। বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়কে প্রাথমিকে নিয়োগ সংক্রান্ত সব মামলা থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়। আপাতত তিনি শ্রম এবং শিল্প আইন সংক্রান্ত মামলার বিচার করবেন। শীর্ষ আদালতে প্রাথমিকে শিক্ষা সংক্রান্ত মামলার শুনানি হবে তিন সপ্তাহ পর।