Kanchanjungha Express Accident Update: করমণ্ডল দুর্ঘটনার বর্ষপূর্তি হতেই সাতসকালেই ট্রেনদুর্ঘটনায় ছিটকে গেল কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসের দুটি কামরা। গা শিউরে ওঠার মতো দুর্ঘটনার কবলে শিয়ালদহগামী কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস। সময় যত গড়াচ্ছে ততই বাড়ছে আতঙ্ক-হাহাকার। রেলের তরফে জানানো হয়েছে দুর্ঘটনায় এখন পর্যন্ত মোট আটজনের মৃত্যু হয়েছে। যুদ্ধকালীন তৎপরতায় চলছে উদ্ধারকাজ। নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশন ছাড়া কিছুটা দূরেই দুর্ঘটনার কবলে পড়ে শিয়ালদহগামী কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস।
ওই লাইনে পিছন থেকে আসা একটি মালগাড়ির সজোরে ধাক্কায় দুমড়ে মুচড়ে দলা পাকিয়ে যায় কাঞ্চনজঙ্গা এক্সপ্রেসের দুটি কামরা। ঘটনার জেরে এখনও পর্যন্ত ৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আনা হয়েছে ৬টি মৃতদেহ। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে। মৃতদের মধ্যে রয়েছেন কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসের গার্ড ও মালগাড়ির দুই চালক।
কীভাবে ঘটে গেল এত বড় দুর্ঘটনা? এখনও পর্যন্ত এই দুর্ঘটনার পর তদন্তে নেমে অনুমান করা হচ্ছে যে মালগাড়ির চালকের ভুলেই দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। যদিও সব দিক খতিয়ে দেখা হচ্ছে। কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসে দুর্ঘটনায় মৃতদের পরিবারকে ১০ লক্ষ টাকা ক্ষতিপরণ দেওয়ার ঘোষণা রেলের। গুরুতর আহতদের পরিবারকে আড়াই লক্ষ টাকা এবং অল্প আহতদের ৫০ হাজার টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়ার ঘোষণা করেছে রেল। দুর্ঘটনাস্থলে আসছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব।
আরও পড়ুন : < Sandhya Roy Hospitalised: আচমকা বুকে ব্যথা, হাসপাতালে ভর্তি সন্ধ্যা রায় >
দুর্ঘটনার সময় ট্রেনে থাকা এক প্রত্যক্ষদর্শীর কথায়, "রাঙাপানি স্টেশনে ঢোকার আগে সিগন্যালের কারণে দাঁড়িয়ে ছিল কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস। সেই সময় ওই লাইনে ঢুকে পড়ে একটি মালগাড়ি। হঠাৎ করেই ট্রেনে একটা প্রবল ঝাঁকুনি অনুভব করি। পিছন থেকে মালগাড়িটি কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসকে সজোরে ধাক্কা মারে। একেবারে শেষের কামরাটি শূন্যে উঠে গিয়ে ঝুলতে থাকে। মালগাড়িটিও লাইনচ্যুত হয়"।
করমণ্ডল দুর্ঘটনার বর্ষপূর্তি হতেই সাতসকালেই ট্রেনদুর্ঘটনায় ছিটকে গেল কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসের দুটি কামরা। গা শিউরে ওঠার মতো দুর্ঘটনার কবলে শিয়ালদহগামী কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস। সময় যত গড়াচ্ছে ততই বাড়ছে আতঙ্ক-হাহাকার। রেলের তরফে জানানো হয়েছে দুর্ঘটনায় এখন পর্যন্ত মোট আটজনের মৃত্যু হয়েছে। যুদ্ধকালীন তৎপরতায় চলছে উদ্ধারকাজ। নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশন ছাড়া কিছুটা দূরেই দুর্ঘটনার কবলে পড়ে শিয়ালদহগামী কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস।
ওই লাইনে পিছন থেকে আসা একটি মালগাড়ির সজোরে ধাক্কায় দুমড়ে মুচড়ে দলা পাকিয়ে যায় কাঞ্চনজঙ্গা এক্সপ্রেসের দুটি কামরা। ঘটনার জেরে এখনও পর্যন্ত ৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আনা হয়েছে ৬টি মৃতদেহ। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে। মৃতদের মধ্যে রয়েছেন কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসের গার্ড ও মালগাড়ির দুই চালক।
কীভাবে ঘটে গেল এত বড় দুর্ঘটনা? এখনও পর্যন্ত এই দুর্ঘটনার পর তদন্তে নেমে অনুমান করা হচ্ছে যে মালগাড়ির চালকের ভুলেই দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। যদিও সব দিক খতিয়ে দেখা হচ্ছে। কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসে দুর্ঘটনায় মৃতদের পরিবারকে ১০ লক্ষ টাকা ক্ষতিপরণ দেওয়ার ঘোষণা রেলের। গুরুতর আহতদের পরিবারকে আড়াই লক্ষ টাকা এবং অল্প আহতদের ৫০ হাজার টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়ার ঘোষণা করেছে রেল। দুর্ঘটনাস্থলে আসছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব।
দুর্ঘটনার সময় ট্রেনে থাকা এক প্রত্যক্ষদর্শীর কথায়, "রাঙাপানি স্টেশনে ঢোকার আগে সিগন্যালের কারণে দাঁড়িয়ে ছিল কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস। সেই সময় ওই লাইনে ঢুকে পড়ে একটি মালগাড়ি। হঠাৎ করেই ট্রেনে একটা প্রবল ঝাঁকুনি অনুভব করি। পিছন থেকে মালগাড়িটি কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসকে সজোরে ধাক্কা মারে। একেবারে শেষের কামরাটি শূন্যে উঠে গিয়ে ঝুলতে থাকে। মালগাড়িটিও লাইনচ্যুত হয়"।