Digha: দিঘায় এই অবাক জিনিসটি নিয়ে কৌতূহলের শেষ নেই! এটির নেপথ্য-রহস্য চমকে দেবে!
Digha: সমুদ্রনগরী দিঘার প্রতি বাঙালির টান বরাবরের। দিন কয়েকের ছুটি পেলে অনেকেই দিঘায় বেড়াতে যান। বর্তমানে দিঘায় পর্যটকদের মনোরঞ্জনে বিপুল আয়োজন রয়েছে। দিঘাকে ঢেলে সাজিয়েছে রাজ্য সরকারও। সৈকতনগরী দিঘাতেই গড়ে উঠছে সুবিশাল জগন্নাথ মন্দির। তবে দিঘা বেড়াতে গিয়ে সমুদ্র সৈকতে এই অদ্ভুত দর্শন জিনিসটি দেখেননি এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। ওল্ড দিঘার সমুদ্র সৈকতে ভগ্নপ্রাপ্ত এই নির্মাণটির পিছনের রহস্যটা বেশ গভীর। সমুদ্রের জোয়ার এলে এটি ডুবে যায়। আবার ভাঁটার সময় এটি যেন ভেসে ওঠে। বর্তমানে এই নির্মাণটির দশা অত্যন্ত ভগ্নপ্রাপ্ত।
Digha: দিঘা বাঙালির অন্যতম পছন্দের একটি জায়গা। একটু সুযোগ মিললেই ভ্রমণপ্রিয় বাঙালির দল দিঘা (Digha) দৌড়োয়। দিঘা স্বাদ যেন মিটেও মেটে না। ঘরের কাছে দিঘার এই উত্তাল সমুদ্রের অনাবিল আনন্দের স্রোতে ভেসে যেতে সবসময় যেন তৈরি আট থেকে ৮০। ওল্ড দিঘার (Old Digha) সমুদ্র সৈকতে একটি রহস্যময় নির্মাণ নিয়ে কৌতূহলের শেষ নেই পর্যটকদের (Tourists)। ভগ্নপ্রায় এই নির্মাণটির নেপথ্যের আসল রহস্যটা ঠিক কী? তা নিয়েই রইল বিশেষ এই প্রতিবেদন।
Advertisment
ওল্ড দিঘার সমুদ্র সৈকতে গেলেই দেখা মিলবে অদ্ভুত দর্শনের এই নির্মাণটির। বর্তমানে এটি বেশ ভগ্নদশাপ্রাপ্ত। সমুদ্রে জোয়ার এলে এটি ডুবে যায়। আবার ভাঁটার সময়ে এর দেখা মেলে। ওল্ড দিঘার সমুদ্র সৈকতে (Sea Beach) এই ভগ্নপ্রায় নির্মাণটি কখনও থাকে জলের তলায় কখনও আবার যেন ভেসে ওঠে। জানা যায়, একটা সময় দিঘার পরিচিতি ছিল বারিকুল (Barikul) নামে। অষ্টাদশ শতকের শেষের দিকে এই এলাকা আবিষ্কার করে ইংরেজরা।
ইংরেজ (British) শাসনকালে ওয়ারেন হেস্টিংসের (Warren Hastings) আমলেই দিঘার সমুদ্র সৈকতে ওই নির্মাণকার্য করা হয়েছিল। এটি ছিল মূলত একটি ওয়াচ টাওয়ার (Watch Tower)। সমুদ্র উপকূলের আবহাওয়ার (Weather) গতিবিধির উপর নজরদারি চালাতেই এটি তৈরি করেছিল ইংরেজরা।
সেই সময়ের সেই নির্মাণ আজও রয়ে গিয়েছে। তবে বর্তমানে সেটি ভগ্নদশা প্রাপ্ত। সমুদ্রে জোয়ার এলে সেটি ডুবে যায়। আবার ভাঁটার সময়ে সেটি ভেসে ওঠে।
দিঘা বেড়াতে গিয়ে ওল্ড দিঘার সমুদ্র সৈকতে এই ক্ষয়প্রাপ্ত নির্মাণ চোখে পড়েনি এমন লোক খুঁজে পাওয়া যাবে না। অনেকেই এই জিনিসটির উৎপত্তি কীভাবে তা জানার আগ্রহ প্রকাশ করে থাকেন। তবে বিশেষ এই প্রতিবেদনটি পড়ে এবার বহু কৌতূহলের নিরসণ ঘটতে পারে।