দুর্ঘটনাগ্রস্ত করমণ্ডল এক্সপ্রেসের চার যাত্রীর দেহ সোমবার বালেশ্বর থেকে বাংলায় এল। সড়কপথে ওড়িশা থেকে ওই দেহগুলি এসে পৌঁছয় এ রাজ্যে। দেহ বোঝাই অ্যাম্বুলান্স কলকাতা প্রবেশের মুখে নবান্ন থেকে গিয়ে দ্বিতীয় হুগলি সেতুতে শেষ শ্রদ্ধা জানান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্য়োপাধ্যায়। বিকেল পৌনে ৪টে নাগাদ দ্বিতীয় হুগলি সেতুর টোল প্লাজার করাছে শেষ শ্রদ্ধা নিবেদন করেন মুখ্যমন্ত্রী।
রেল দুর্ঘটনায় নিহত এ রাজ্যের যে চার জনের দেহ এদিন এসেছে তাঁরা সকলেই দক্ষিণ ২৪ পরগনার বাসিন্দা। নিহতরা হলেন কুলপির অনিমেষ মণ্ডল, সাগরের স্বপ্না প্রামাণিক, বিষ্ণুপুরের বিশ্বনাথ চক্রবর্তী এবং বারুইপুরের সৌরভ রায়। নিহতদের আত্মীয়দের সঙ্গেও কথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এদিন বলেন, '৭৩টি দেহ এসে পৌঁছেছে। আমাদের কাছে ৯০ জনের তালিকা রয়েছে। আমরা বাকিদের চিহ্নিত করার চেষ্টা করছি। যাঁরা নিহত হয়েছেন রাজ্যের তরফে তাঁদের পরিবারের সদস্যদের ৫ লাখ টাকা আর্থিক সাহায্য করা হবে। আমার সঙ্গে শশী পাঁজা এবং চন্দ্রিমা ভট্টাচার্যও যাচ্ছেন। ওডিশা প্রশাসনের সঙ্গে কথা হয়েছে। হাসপাতালগুলিতে যাব। এছাড়াও পিজিতে আহতদের দেখতে যাব।'
এরপরই সিবিআই তদন্ত নিয়ে মুখ খোলেন মমতা। বলেন, 'জ্ঞানেশ্বরী দুর্ঘটনার সময় আমি সিবিআই তদন্তের কথা বলেছিলাম। এতগুলো বছর হয়ে গেল কিন্তু কোনও ফলাফল নেই। আমি চাই আইন মোতাবেক তদন্ত হোক।' পাশাপাশি তিনি জানান, এই দুর্ঘটনায় যাঁদের হাত-পা বাদ দিতে হয়েছে অর্থাৎ যাঁরা অঙ্গ হারিয়েছে তাঁদের পরিবারের এক সদস্যকে হোমগার্ডের চাকরি দেওয়া হবে।
জ্ঞানেশ্বরী-সাঁইথিয়াতে সিবিআই তদন্তে ফলাফল আসেনি, 'সত্য উদঘাটিত হোক', সাফ দাবি মমতার
এই দুর্ঘটনায় যাঁদের হাত-পা বাদ দিতে হয়েছে অর্থাৎ যাঁরা অঙ্গ হারিয়েছে তাঁদের পরিবারের এক সদস্যকে হোমগার্ডের চাকরি দেওয়া হবে।
Follow Us
দুর্ঘটনাগ্রস্ত করমণ্ডল এক্সপ্রেসের চার যাত্রীর দেহ সোমবার বালেশ্বর থেকে বাংলায় এল। সড়কপথে ওড়িশা থেকে ওই দেহগুলি এসে পৌঁছয় এ রাজ্যে। দেহ বোঝাই অ্যাম্বুলান্স কলকাতা প্রবেশের মুখে নবান্ন থেকে গিয়ে দ্বিতীয় হুগলি সেতুতে শেষ শ্রদ্ধা জানান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্য়োপাধ্যায়। বিকেল পৌনে ৪টে নাগাদ দ্বিতীয় হুগলি সেতুর টোল প্লাজার করাছে শেষ শ্রদ্ধা নিবেদন করেন মুখ্যমন্ত্রী।
রেল দুর্ঘটনায় নিহত এ রাজ্যের যে চার জনের দেহ এদিন এসেছে তাঁরা সকলেই দক্ষিণ ২৪ পরগনার বাসিন্দা। নিহতরা হলেন কুলপির অনিমেষ মণ্ডল, সাগরের স্বপ্না প্রামাণিক, বিষ্ণুপুরের বিশ্বনাথ চক্রবর্তী এবং বারুইপুরের সৌরভ রায়। নিহতদের আত্মীয়দের সঙ্গেও কথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এদিন বলেন, '৭৩টি দেহ এসে পৌঁছেছে। আমাদের কাছে ৯০ জনের তালিকা রয়েছে। আমরা বাকিদের চিহ্নিত করার চেষ্টা করছি। যাঁরা নিহত হয়েছেন রাজ্যের তরফে তাঁদের পরিবারের সদস্যদের ৫ লাখ টাকা আর্থিক সাহায্য করা হবে। আমার সঙ্গে শশী পাঁজা এবং চন্দ্রিমা ভট্টাচার্যও যাচ্ছেন। ওডিশা প্রশাসনের সঙ্গে কথা হয়েছে। হাসপাতালগুলিতে যাব। এছাড়াও পিজিতে আহতদের দেখতে যাব।'
এরপরই সিবিআই তদন্ত নিয়ে মুখ খোলেন মমতা। বলেন, 'জ্ঞানেশ্বরী দুর্ঘটনার সময় আমি সিবিআই তদন্তের কথা বলেছিলাম। এতগুলো বছর হয়ে গেল কিন্তু কোনও ফলাফল নেই। আমি চাই আইন মোতাবেক তদন্ত হোক।' পাশাপাশি তিনি জানান, এই দুর্ঘটনায় যাঁদের হাত-পা বাদ দিতে হয়েছে অর্থাৎ যাঁরা অঙ্গ হারিয়েছে তাঁদের পরিবারের এক সদস্যকে হোমগার্ডের চাকরি দেওয়া হবে।