/indian-express-bangla/media/media_files/2025/10/24/pm-modi-reminds-bihar-of-jungle-raj-after-tejashwi-yadav-named-india-s-cm-face-2025-10-24-10-55-34.jpg)
'দাবাং' স্টাইলে 'জঙ্গলরাজের' স্মৃতি আওড়ে বিরোধীদের নিশানা মোদীর
Bihar Election 2025: বিহারের আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনকে ঘিরে রাজনৈতিক উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছে। আরা-য় এক নির্বাচনী সমাবেশে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী কংগ্রেস এবং আরজেডির বিরুদ্ধে তীব্র আক্রমণ শানালেন। তাঁর বক্তব্যে উঠে এল জাতীয় নিরাপত্তা থেকে শুরু করে জোট রাজনীতির অন্তর্দ্বন্দ্ব পর্যন্ত নানা ইস্যু।
চলন্ত ট্রেনে রক্তারক্তি কাণ্ড, ছুরি দিয়ে পরপর যাত্রীদের কোপ, গুরুতর আহত কমপক্ষে ১০
প্রধানমন্ত্রী মোদী বলেন, “অপারেশন সিন্দুর দেশবাসীর মনোবল বৃদ্ধি করেছে, কিন্তু বিরোধীরা এতে খুশি নয়। কংগ্রেস ও তার সহযোগী আরজেডি এই সাফল্যে সন্তুষ্ট নয়।” গান্ধী পরিবারকে আক্রমণ করে তিনি কটাক্ষ করেন, “পাকিস্তানে বিস্ফোরণের শব্দে কংগ্রেসের রাজপরিবারের ঘুম ভেঙেছে। কংগ্রেসের বড় বড় নেতারা এখনও অপারেশন সিন্দুরের ধাক্কা সামলে উঠতে পারেননি।”
চলতি সপ্তাহেই প্রকাশিত হতে চলেছে স্কুল সার্ভিস কমিশনের ফলাফল? কবে নিয়োগ? রইল ব্রেকিং আপডেট
মোদীর দাবি, মহাজোটের ভেতরে আসন বণ্টনকে কেন্দ্র করে গভীর ফাটল তৈরি হয়েছে। তাঁর কথায়, “মনোনয়ন প্রত্যাহারের আগে বন্ধ দরজার পিছনে বড় খেলা হয়েছে। কংগ্রেস কোনও আরজেডি নেতাকে মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করতে চায়নি, কিন্তু আরজেডি চাপ দিয়ে নিজের পথ তৈরি করেছে।”
বৃষ্টি বিদায়েই জাঁকিয়ে শীত বঙ্গে, জানুন আজকের ব্রেকিং ওয়েদার আপডেট
কটাক্ষের সুরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “নির্বাচনের আগে যখন এমন লড়াই চলছে, পরে কী হবে?” তাঁর মতে, কংগ্রেস ও আরজেডির মধ্যে ফাটল ক্রমশ বাড়ছে। এমনকি কংগ্রেসের সঙ্গে পরামর্শ না করেই ইস্তেহার প্রকাশ করা হয়েছে। “এখন যদি এই অবস্থা হয়, নির্বাচনের পরে কী হবে ভাবুন,” বলেন প্রধানমন্ত্রী।
ফের মহাকাশের বুক চিঁড়ে দাপট দেখাতে প্রস্তুত ইসরো, ‘বাহুবলী’ মিশন ঘিরে উচ্ছ্বাসে ভাসছে ১৪০ কোটি দেশবাসী
প্রধানমন্ত্রী মোদী তাঁর বক্তৃতায় ‘জঙ্গল রাজ’ বনাম ‘সুশাসন’-এর তুলনাও টানেন। তিনি মনে করিয়ে দেন, “আরজেডি যুগ ছিল জঙ্গল রাজের প্রতীক—বন্দুক, কুসংস্কার, দুর্নীতি আর কুশাসনে ভরা। নীতীশ কুমারের নেতৃত্বে এনডিএ সরকার বিহারকে সেই অন্ধকার যুগ থেকে মুক্ত করেছে।”
নাগরিকত্ব না ভোটাধিকার? নয়া বিতর্কে মতুয়া সমাজে নতুন দোটানা!
বক্তৃতার শেষ পর্বে মোদী বিরোধীদের ‘অনুপ্রবেশকারীদের রক্ষাকারী’ বলে আক্রমণ করেন। তিনি প্রশ্ন তোলেন, “যারা অনুপ্রবেশকারীদের রক্ষা করে, তারা বিহারের সম্পদের উপর অধিকার দাবি করতে পারে?” তাঁর অভিযোগ, “লণ্ঠন” (আরজেডির প্রতীক) ও “লাল পতাকা” (সিপিআই-এমএল)-এর রাজনীতির কারণে বিনিয়োগকারীরা বিহারে আসতে ভয় পাচ্ছেন। মোদীর দাবি, “শুধুমাত্র এনডিএ সরকারই বিহারে বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থানের পরিবেশ তৈরি করতে পারে।”
/indian-express-bangla/media/agency_attachments/2024-07-23t122310686z-short.webp)
Follow Us