PM Modi chairs high-level security meeting: আরও বড় অ্যাকশনে ভারত? আকাশ-বাতাস কাঁপিয়ে বিরাট প্রস্তুতি? তিন বাহিনীর প্রধানের সঙ্গে মোদীর বিশেষ বৈঠক
PM Modi chairs high-level security meeting: অপারেশন সিন্দুরের অধীনে অ্যাকশনে ভারতীয় সেনা। নিকেশ জইশ-ই-মহম্মদ প্রধান মাসুদ আজহারের কাছের মানুষ সহ ৫ ভয়ঙ্কর জঙ্গি।
PM Modi chairs high-level security meeting: অপারেশন সিন্দুরের অধীনে অ্যাকশনে ভারতীয় সেনা। নিকেশ জইশ-ই-মহম্মদ প্রধান মাসুদ আজহারের কাছের মানুষ সহ ৫ ভয়ঙ্কর জঙ্গি।
আরও বড় অ্যাকশনে ভারত? আকাশ-বাতাস কাঁপিয়ে বিরাট প্রস্তুতি? তিন বাহিনীর প্রধানের সঙ্গে মোদীর বিশেষ বৈঠক
PM Modi chairs high-level security meeting: অপারেশন সিন্দুরের অধীনে অ্যাকশনে ভারতীয় সেনা। নিকেশ জইশ-ই-মহম্মদ প্রধান মাসুদ আজহারের কাছের মানুষ সহ ৫ ভয়ঙ্কর জঙ্গি। ভারত-পাকিস্তান টানটান উত্তেজনার মধ্যে শনিবার দুপুরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী একটি উচ্চপর্যায়ের নিরাপত্তা বৈঠকে অংশ নেন। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং, জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল, তিন বাহিনীর প্রধান এবং দেশের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্তারা। এবার কী আরও বাড়বে সেনা আক্রমণের ঝাঁঝ? এই প্রশ্নেই নজর ১৪০ কোটি ভারতীয়'র।
Advertisment
গতকালের একের পর এক পাক হামলা ব্যর্থ করার পর ভারতীয় সেনাবাহিনী হাই ভোল্টেজ সামরিক অভিযান চালিয়েছে। একের পর জঙ্গি ঘাঁটি ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। পাকিস্তান ও পাক-অধিকৃত কাশ্মীরে মোট ৯টি জঙ্গি ঘাঁটি ধ্বংস করেছে ভারতীয় সেনা। সরকারি সূত্রে জানা গেছে, এই অভিযানে জইশ-ই-মহম্মদের (JEM) প্রধান মাসুদ আজহারের শ্যালক হাফিজ মুহাম্মদ জামিল এবং জইশ নেতা মহম্মদ ইউসুফ আজহার-সহ পাঁচ জঙ্গি নিহত হয়েছে।
শুক্রবার রাতে পাঞ্জাবের সীমান্তবর্তী জেলাগুলিতে একাধিক ড্রোন দেখা এবং বিস্ফোরণের খবর পাওয়ার পর, প্রশাসন নাগরিকদের আকাশ থেকে পড়া কোনও জিনিস স্পর্শ না করার জন্য সতর্ক করেছে, তা সে যত বড় বা ছোটই হোক না কেন।
Advertisment
প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, বেশিরভাগ গ্রামেই মানুষ এই ড্রোন/ক্ষেপণাস্ত্র-সদৃশ বস্তুর চারপাশে জড়ো হচ্ছে এবং কৌতূহলবশত সেগুলো স্পর্শ করছে। কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, বাসিন্দাদের অবিলম্বে পুলিশকে অবহিত করা উচিত অথবা জিনিসগুলো স্পর্শ না করে জেলা হেল্পলাইন নম্বরে কল করা উচিত, কারণ এগুলো বিস্ফোরিত হতে পারে।
শুধু ফিরোজপুর বা অমৃতসরের সীমান্তবর্তী জেলাগুলোই নয়,বাথিন্ডা এবং হোশিয়ারপুরের মতো কেন্দ্রীয় জেলাগুলিতেও ড্রোনের ধ্বংসাবশেষ আবিষ্কৃত হয়েছে। ৬ মে মধ্যরাতের পর ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনী পাকিস্তান এবং পাক-অধিকৃত কাশ্মীরের (পোক) সন্ত্রাসী ঘাঁটিতে হামলা চালানোর পর পাকিস্তান উত্তর-পশ্চিম ভারতের সীমান্তবর্তী রাজ্যগুলিকে লক্ষ্যবস্তু করে চলেছে, এই পরিস্থিতিতে এটি ঘটেছে।