কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশ সত্ত্বেও প্রাথমিক শিক্ষক পদে ৬২ চাকরিপ্রার্থীকে নিয়োগ দেওয়া হয়নি। এই চাকরিপ্রার্থীদের ২ মাসের মধ্যে নিয়োগের নির্দেশ দিয়েছিল উচ্চ আদালত। তবে ২ মাস কেটে গেলেও নিয়োগ ব্যাবস্থা না হওয়ায় ফের একবার আদালতের দ্বারস্থ চাকরিপ্রার্থীরা। প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলে এবার বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসুর বেঞ্চের দৃষ্টি আকর্ষণ ৬২ চাকরিপ্রার্থীর। তাঁদের আবেদনের দ্রুত শুনানির আর্জি জানানো হয়েছে। চলতি সপ্তাহেই বিচারপতি বসুর এজলাসে এই আবেদনের শুনানির সম্ভাবনা রয়েছে।
উল্লখ্য, ওই চাকরিপ্রার্থীরা নিয়োগের দাবিতে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা করেছিলেন। তাঁদের দাবি ছিল, এনসিটিই-র নির্দেশিকা অনুযায়ী স্নাতকস্তরে প্রয়োজনীয় যা নম্বর থাকা দরকার তা তাঁদের রয়েছে। কিন্তু তা সত্ত্বেও রাজ্য প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ তাঁদের চাকরিতে নিয়োগের প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করতে দেয়নি। হাইকোর্টের বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসুর এজলাসেই সেই মামলা উঠেছিল।
আরও পড়ুন- দেখলেই গা শিউরে উঠবে! কিম্ভুতকিমাকার দেখতে এটা কী? মাছ না অন্য কিছু?
সেই সময় বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু পর্ষদকে নির্দেশ দিয়েছিলেন আগামী ২ মাসের মধ্যে ওই চাকরিপ্রার্থীদের নথি খতিয়ে দেখে তাঁদের নিয়োগের বন্দোবস্ত করতে হবে। যদিও বিচারপতির বেঁধে দেওয়া সময় কেটে গেলেও ওই চাকরিপ্রার্থীদের নিয়োগের বন্দোবস্ত হয়নি।
এবার নিয়োগের দাবিতে ফের একবার কলকাতা হাইেকার্টের দ্বারস্থ হয়েছেন বঞ্চিত চাকরিপ্রার্থীরা। বিচারপতি বসুর একক বেঞ্চেই মামলা দায়ের হয়েছে। চলতি সপ্তাহে সেই মামলার শুনানির সম্ভাবনা রয়েছে।