wonder kid: ছোট্ট এই শিশুকন্যার নজিরবিহীন সাফল্যের কাহিনী এখন রাজ্যের এই তল্লাটের লোকজনের মুখে-মুখে ফিরছে। একরত্তি এই অবাক কন্যাকে দেখতে এবং ভীষণ আদরে ভরিয়ে দিতে এখন তার বাড়িতে প্রতিবেশীদের ভিড় লেগেই রয়েছে। আগামী দিনে এভাবেই আরও কঠিন পরীক্ষায় সফল হয়ে বাড়ির মেয়ে দেশের মুখ উজ্বল করবে বলে আশাবাদী বাবা-মা ও তার আত্মীয়স্বজনেরা। অভাবনীয় এই কৃত্বিত্ব অর্জন করে এই ছোট্ট বয়সেই অভূতপূর্ব এক সম্মান ঝুলিতে পুরে ফেলেছে এই খুদে কন্যা।
wonder kid: ছোট্ট এই শিশুকন্যার নজিরবিহীন সাফল্যের কাহিনী এখন রাজ্যের এই তল্লাটের লোকজনের মুখে-মুখে ফিরছে। একরত্তি এই অবাক কন্যাকে দেখতে এবং ভীষণ আদরে ভরিয়ে দিতে এখন তার বাড়িতে প্রতিবেশীদের ভিড় লেগেই রয়েছে। আগামী দিনে এভাবেই আরও কঠিন পরীক্ষায় সফল হয়ে বাড়ির মেয়ে দেশের মুখ উজ্বল করবে বলে আশাবাদী বাবা-মা ও তার আত্মীয়স্বজনেরা। অভাবনীয় এই কৃত্বিত্ব অর্জন করে এই ছোট্ট বয়সেই অভূতপূর্ব এক সম্মান ঝুলিতে পুরে ফেলেছে এই খুদে কন্যা।
wonder kid: এযেন এক অসাধ্য সাধন! এই একরত্তি বয়সেই অবাক-কন্যে যে কীর্তি গড়ে ফেলেছে তার নজির বেশ বিরল। অবিস্মরণীয় পারদর্শীতায় অভূতপূর্ব সাফল্য মুঠোয় পুরে ফেলেছে খুদে কন্যা আরাধ্যা। তার এই অভাবনীয় সাফল্যে পরিবারের সদস্যরা তো বটেই, গর্বিত প্রতিবেশীরাও। দুধের শিশুকে দেখতে গত কয়েকদিন ধরেই ঢল নামছে কোলাঘাটের বলিস্বর গ্রামের পণ্ডিত বাড়িতে।
Advertisment
পূর্ব মেদিনীপুরের (Purba Medinipur) কোলাঘাটের (kolaghat) অবাক-কন্যা আরাধ্যা পণ্ডিত (Aradhya Pandit)। তার সাড়াজাগানো এই কীর্তি এখন এতল্লাটের লোকের মুখে-মুখে ফিরছে। আরাধ্যার পণ্ডিতের বাড়ি কোলাঘাটের বলিস্বর গ্রামে। ছোট্ট মেয়েটির বাবা সোমনাথ পণ্ডিত পেশায় স্কুল শিক্ষক। তার মা অনিমা পণ্ডিত পাঁশকুড়া হাসপাতালের নার্স। বাবা-মায়ের নিরলস প্রশিক্ষণেই রীতিমতো তাকলাগানো নজির গড়ে ফেলেছে ছোট্ট এই মেয়েটি।
মাত্র ১ বছর ১০ মাস বয়সেই টানা ১৭টি কবিতা ঝরঝর করে মুখস্থ বলে দিতে পারে সে। শুধু তাই নয়, মানুষের শরীরের ১৮টা অঙ্গের নামও তাঁর ঠোঁটে ঘোরে। ইংরেজিতে A to Z বলতে পারার পাশাপাশি অঙ্কের বেশ কয়েকটি সমাধানও নাকি তার কাছে জলবৎ তরলং-এর মতোই।
আরাধ্যার পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে জানা গিয়েছে, এই বয়সে ১৮টি সবজির নাম, বাড়ির প্রায় সব জিনিস, পশুর ডাক, ১৮টি পশুর নামও এক ঝটকায় বলে দিতে পারে সে। এমনকী ৩৩ সেকেন্ডেই বাড়ির ঠিকানা ও পরিবারের সদস্যদের নামও সে বলে দিতে পারে। এত অল্প বয়সে এমন দুরন্ত প্রতিভা অবাক করেছে সকলকে।
খুদে কন্যার অভাবনীয় এই কীর্তির খবর পৌঁছে গিয়েছিল ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডস (India Book of Records) কর্তৃপক্ষের কাছেও। ছোট্ট আরাধ্যার অবিস্মরণীয় প্রতিভাকে সম্মান জানিয়েছে ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডস। নজিরবিহীন কীর্তির পুরস্কার স্বরূপ ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডসের তরফে আরাধ্যার বাড়িতে পৌঁছে গিয়েছে বিশেষ সম্মান। এভাবেই অনন্য সাধারণ এক কীর্তি গড়ে নিজের এলাকার পাশাপাশি বাংলার মুখ উজ্বল করেছে এই খুদে শিশু।