টিপ টুপ বৃষ্টি মাঝে উষ্ণতা ছড়াল শোভন-বৈশাখীর প্রেম। ঠোঁটে ঠোঁট দিয়ে একে অপরের সোহাগে ভরালেন শোভন চট্টোপাধ্যায় ও বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায়।
৬০-এ পা দিয়েছেন কলকাতার প্রাক্তন মেয়র শোভন চট্টোপাধ্য়ায়। সেই উপলক্ষেই ঘরোয়া অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিলেন 'বান্ধবী' বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই অনুষ্ঠানই ভালোবাসায় মাখামাখি। জন্মদিনে মনের মানুষকে উষ্ণ ভালোবাসায় ভরিয়ে দিলেন বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্য়ায়। ছিলেন বৈশাখী কন্যা মহুল-ও।
জন্মদিনে বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায় এনেছিলেন ক্রিম কালারের একটি 'স্মাইলি' কেক। শোভন চট্টোপাধ্যায়কে দেওয়া কেকের উপরও লেখা ছিল 'দুষ্টু'। আসলে মহুল ও শোভন একে অপরকে ভালোবেসে ডাকে মিষ্টু ও দুষ্টু নামে। কেকে-ও তাই ফুটে উঠেছিল সেই আদুরে ডাক।
'হ্যাপি বার্থডে দুষ্টু' এই থিমেই শোভনের জন্মদিন সাজিয়েছিলেন 'বান্ধবী' বৈশাখী। ওই থিমেই ছিল ওয়াল পেইন্টিংও।
তাঁদের পোশাকের রং মিলান্তি নিয়ে বহু চর্চা হয়েছে। 'বন্ধু'র জন্মদিনেও একই রঙের পোশাক পড়েছিলেন শোভন-বৈশাখী। শোভনের পরনে ছিল গোলাপী শার্ট, আর বৈশাখী পড়েছিলেন গোলাপী রঙের সালোয়ার। জন্মদিনে একাতাড়া লাল গোলাপ শোভনের হাতে তুলে দেন 'বান্ধবী' বৈশাখী। মনের মানুষের থেকে ভালোবাসা-মাখা উপহার পেয়ে আপ্লুত শোভন। একে অপরের ঠোঁটে ভালোবাসার চুমু এঁকে দেন। সুখী পরিবারের ছবি প্রকাশ্যে।
দিন কয়েক আগেই আলিপুর আদালত প্রাঙ্গনে একটি ঘটনার জন্য সংবাদ শিরোনামে এসেছিলেন শোভন-বৈশাখী ও রত্না চট্টোপাধ্যায়। বৈশাখীর উপস্থিতিতেই একে অপরকে চোখা চোখা বাক্যবাণে আক্রমণ করেন। যা ঘিরে তুলকালাম হয় ওই চত্বর।
আরও পড়ুন- মুখোমুখি শোভন-রত্না! দেখা মাত্রই শুরু কলতলার ঝড়গা, চুপ করে সাক্ষী বৈশাখী