/indian-express-bangla/media/media_files/2025/09/04/burdwan-deadbody-found-2025-09-04-11-29-38.jpg)
West Bengal News Live: পড়ুন টাটকা খবরের গুরুত্বপূর্ণ আপডেট
আদালতের রায়ে চাকরি হারিয়ে দিশেহারা হয়ে পড়ে বহু শিক্ষক শিক্ষিকা। অবসাদে অনেকের মৃত্যু ঘটনাও ঘটেছে। পাঁশকুড়ার এক শিক্ষকের মৃত্যুর ঘটনার পর ২০১৬ সালে এসএসসি-র মাধ্যমে চাকরি পাওয়া এক শিক্ষিকার মৃত্যু। আবারও না ফেরার দেশে চলে গেলেন মেছেদার কাকডিহির বাসিন্দা অর্পিতা দাস মাইতি।
দীর্ঘ সাত বছর তমলুকের ডহরপুর তপশিলী হাইস্কুলে একাদশ দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষাবিজ্ঞান বিষয়ে শিক্ষকতার চাকরি করছিলেন তিনি। চাকরি চলে যাওয়ায় ও সর্বশেষ SSC পরীক্ষায় ADMIT CARD বাতিল হওয়ায় মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন। অবশেষে বেশ কিছুদিন নিউরোলজিক্যাল ডিসঅর্ডারে ভুগছিলেন। মাত্র ৩৫ বছরের শিক্ষিকার অকাল মৃত্যুতে পরিবারে নেমে এসেছে শোকের ছায়া। কলকাতার একটি হাসপাতালে তাঁর মৃত্যু হয়। তিনি তমলুক পুর সভার ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের তমলুক ডহরপুর তপশিলি হাইস্কুলের শিক্ষিকা ছিলেন।
প্রতিবেশি সুজয় কুমার মাইতি জানান, "আদালতের রায়ের পর থেকে উনি ভেঙ্গে পড়েছিলেন। মেধাবী ছিলেন। হঠাৎ করে এই ভাবে চলে যাবে আমরা ভাবতে পারছি না।"
শ্বশুরমশাই নিন্তানন্দ মাইতি জানান, "চাকরি চলে যাওয়ার পর থেকে ভেঙ্গে পড়েও । বৌমা আরও অসুস্থ হয়ে পড়ে। কলকাতার মেডিকাতে চিকিৎসা চলছিল। গতকাল রাতে ওর মৃত্যু হয়। আমরা দিশেহারা হয়ে পড়েছি।"মৃত্যুর খবর পেয়ে বাড়িতে স্থানীয় শাসকদলের জনপ্রতিনিধিরা হাজির হয়েছেন। পরিবারের পাশে থাকার আশ্বাসও দিয়েছেন।
আরও পড়ুন- সকাল থেকেই দফায় দফায় অঝোরে বৃষ্টি, দুর্ভোগে সাধারণ মানুষ, আবহাওয়ার পুর্বাভাস বুকে কাঁপুনি ধরাচ্ছে
/indian-express-bangla/media/agency_attachments/2024-07-23t122310686z-short.webp)
Follow Us