Sudip Banerjee's Reaction: গত শুক্রবার থেকেই তৃণমূলে বিতর্ক চলছে। বিক্ষুব্ধ কুণাল ঘোষ। সোচ্চার তাপস রায়। উভয়ের নিশানায় সেই উত্তর কলকাতার সাংসদ সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়। এখানেই থেমে থাকেননি কুণাল বা তাপস। কুণাল ঘোষ দলীয় দু'টি পদ থেকেই ইস্তফা দিয়েছেন। পাল্টা দলও তাঁকে শোকজ করেছে। অন্যদিকে তাপস রায় প্রথমে বিধায়ক পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছেন, পরে তৃণমূল ছেড়েছেন। এরপরই কুণাল সাংবাদিক বৈঠকে জানান যে, তিনি এদিন সন্ধ্য়ায় সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়ের আমন্ত্রণে সাংসদের বাড়িতে যাবেন। সন্ধ্যা সাতটার পর সুদীপের মৌলালীর বাড়িতে পৌঁছান কুণাল।
কুণাল ঘোষ সুদীপবাবুর বাড়ি পৌঁছানোর কিছুক্ষণ আগে সংবাদ মাধ্যমে সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায় মুখ খোলেন। তাপসের তৃণমূল ত্যাগ, শাসক দলে কুণালের 'বিদ্রোহ' নিয়ে প্রতিক্রিয়া দেন। বলেন, 'দলের একজন সহকর্মীর সঙ্গে একসঙ্গে চা খাব, এতে অন্যায়ের কী?' কুণালের অভিযোগ ছিল, উত্তর কলকাতার একটি সাংগঠনিক বৈঠকে তাঁকে না ডাকাতেই এত রাগ। যা শুনেই উত্তর কলকাতার সাংসদ বলেন, 'আমি এসব নিয়ে গত চারদিন কিছু বলিনি, এখনও বলব না।'
আরও পড়ুন- Kunal Ghosh: সন্ধ্যায় সুদীপের বাড়িতে চায়ের আড্ডায় কুণাল! ‘বিদ্রোহে’ রফার ইঙ্গিত?
অন্যদিকে তাপস দাবি করেছেন যে, সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায় তৃণমূলে থেকে বিজেপির হয়ে কাজ করছেন। সাংসদের তৎপরতাতেই তাঁর বাড়িতে ৫২ দিন আগে ইডি তল্লাশি চালিয়েছে। এরপরই শাহজাহান নিয়ে মুখ খুললেও দলনেত্রী তথা মুখ্যমন্ত্রী মুখ খোলেননি। অথচ দলের সকলেই নাকি এসব জানতেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এই আচরণে অভিমানী তাপস রায়। যা শুনেই সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায় বলে দেন, 'আমার কোনও মান অভিমান নেই। আর এসব নিয়ে কিছু বলব না।'
সুদীপ জায়া তথা চৌরঙ্গীর তৃণমূল বিদায়ক নয়না বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, 'এটা সাংসদ, বিধায়ক ও কুণাল ঘোষের বিষয়। এই নিয়ে নো কমেন্টস।' তাঁর দাবি, 'তৃণমূল একটা পরিবার। এখানে কেই জোরে, কেই আস্তে কথা বলবেন। তবে, এই পরিবারকে কেউ ভাঙতে পারবেন না।'
Sudip Banerjee: নয়া মোড়, তাপসের তৃণমূল ত্যাগ-কুণালের 'বিদ্রোহ' নিয়ে এবার মুখ খুললেন সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়
Sudip Banerjee TMC: তাপস রায়ের তৃণমূল থেকে ইস্তফার পরই সাংসদ সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়িতে গেলেন কুণাল ঘোষ।
Follow Us
Sudip Banerjee's Reaction: গত শুক্রবার থেকেই তৃণমূলে বিতর্ক চলছে। বিক্ষুব্ধ কুণাল ঘোষ। সোচ্চার তাপস রায়। উভয়ের নিশানায় সেই উত্তর কলকাতার সাংসদ সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়। এখানেই থেমে থাকেননি কুণাল বা তাপস। কুণাল ঘোষ দলীয় দু'টি পদ থেকেই ইস্তফা দিয়েছেন। পাল্টা দলও তাঁকে শোকজ করেছে। অন্যদিকে তাপস রায় প্রথমে বিধায়ক পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছেন, পরে তৃণমূল ছেড়েছেন। এরপরই কুণাল সাংবাদিক বৈঠকে জানান যে, তিনি এদিন সন্ধ্য়ায় সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়ের আমন্ত্রণে সাংসদের বাড়িতে যাবেন। সন্ধ্যা সাতটার পর সুদীপের মৌলালীর বাড়িতে পৌঁছান কুণাল।
কুণাল ঘোষ সুদীপবাবুর বাড়ি পৌঁছানোর কিছুক্ষণ আগে সংবাদ মাধ্যমে সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায় মুখ খোলেন। তাপসের তৃণমূল ত্যাগ, শাসক দলে কুণালের 'বিদ্রোহ' নিয়ে প্রতিক্রিয়া দেন। বলেন, 'দলের একজন সহকর্মীর সঙ্গে একসঙ্গে চা খাব, এতে অন্যায়ের কী?' কুণালের অভিযোগ ছিল, উত্তর কলকাতার একটি সাংগঠনিক বৈঠকে তাঁকে না ডাকাতেই এত রাগ। যা শুনেই উত্তর কলকাতার সাংসদ বলেন, 'আমি এসব নিয়ে গত চারদিন কিছু বলিনি, এখনও বলব না।'
আরও পড়ুন- Kunal Ghosh: সন্ধ্যায় সুদীপের বাড়িতে চায়ের আড্ডায় কুণাল! ‘বিদ্রোহে’ রফার ইঙ্গিত?
অন্যদিকে তাপস দাবি করেছেন যে, সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায় তৃণমূলে থেকে বিজেপির হয়ে কাজ করছেন। সাংসদের তৎপরতাতেই তাঁর বাড়িতে ৫২ দিন আগে ইডি তল্লাশি চালিয়েছে। এরপরই শাহজাহান নিয়ে মুখ খুললেও দলনেত্রী তথা মুখ্যমন্ত্রী মুখ খোলেননি। অথচ দলের সকলেই নাকি এসব জানতেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এই আচরণে অভিমানী তাপস রায়। যা শুনেই সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায় বলে দেন, 'আমার কোনও মান অভিমান নেই। আর এসব নিয়ে কিছু বলব না।'
সুদীপ জায়া তথা চৌরঙ্গীর তৃণমূল বিদায়ক নয়না বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, 'এটা সাংসদ, বিধায়ক ও কুণাল ঘোষের বিষয়। এই নিয়ে নো কমেন্টস।' তাঁর দাবি, 'তৃণমূল একটা পরিবার। এখানে কেই জোরে, কেই আস্তে কথা বলবেন। তবে, এই পরিবারকে কেউ ভাঙতে পারবেন না।'