/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2022/08/Mamata-Banerjee-Suvendu-Adhikari.jpg)
মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক এড়ালেন শুভেন্দু।
আবারও বিরোধী দলনেতার নিশানায় মুখ্যমন্ত্রী। এবার মুখ্যমন্ত্রীর উত্তরবঙ্গ সফরকে কেন্দ্র করে মালবাজারের তেসিমলা পঞ্চায়েতের একটি খামারবাড়ি ও তার আশেপাশের এলাকা ঢেলে সাজানোর 'সরকারি' তৎপরতাকে বিঁধেছেন শুভেন্দু। রাজ্য সরকারি তহবিল থেকে ওই খরচ হচ্ছে বলে দাবি করে সুর চড়িয়েছেন বিরোধী দলনেতা।
আগামিকালই উত্তরবঙ্গ সফরে যেতে পারেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এবারের উত্তরবঙ্গ সফরকালে মালবাজারেও যেতে পারেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি দেখা করতে পারেন মাল নদীতে দুর্গাপুজোর বিসর্জনে মৃতদের পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে।
When WB is reeling under the pressure of financial insolvency & Govt is unable to pay DA, repair roads, generate employment, is it fair to waste public funds to renovate a Pvt Resort of TMC MLA Dulal Chandra Das, because the most VVIP guest of WB; Lady Kim is going to stay there? pic.twitter.com/0VBcb2MBMK
— Suvendu Adhikari • শুভেন্দু অধিকারী (@SuvenduWB) October 16, 2022
At a time when Public Representatives constantly face the CM's ire for seeking funds for development works at Administrative Review Meetings & more than 30 lakh Govt jobs are lying vacant because the Govt won't be able to pay salaries if recruited, is such expenditure justified? pic.twitter.com/BQ9I8ppXF2
— Suvendu Adhikari • শুভেন্দু অধিকারী (@SuvenduWB) October 16, 2022
উত্তরবঙ্গ সফরে এসে আগামী ১৮ অক্টোবর প্রশাসনিক বৈঠক করতে পারেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। অন্যদিকে, মুখ্যমন্ত্রীর সফরের আগেই সাজিয়ে তোলা হচ্ছে মালবাজার শহরের কাছে তেসিমলা পঞ্চায়েত এলাকার একটি খামারবাড়ি। বিরোধী নেত্রী থাকাকালীন এই খামারবাড়িতে এসেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এবার মালবাজারে এসেও ওই খামারবাড়িতে যেতে পারেন মুখ্যমন্ত্রী।
আরও পড়ুন- নিয়োগ দুর্নীতি মামলা: মানিক-ঘনিষ্ঠ তাপস মণ্ডলকে তলব ইডি-র
ওই খামারবাড়িটি মহলেশতলার তৃণমূল বিধায়ক দুলাল দাসের বলে দাবি শুভেন্দু অধিকারীর। বিরোধী দলনেতার দাবি, মুখ্যমন্ত্রী যেতে পারেন বলেই সরকারি টাকা খরচ করে ওই খামারবাড়িটি ঢেলে সাজানো হচ্ছে। শুধু তাই নয়, ওই খামারবাড়িতে যাওয়ার পথেরও সংস্কার করা হচ্ছে সরকারি টাকায়, এমনই অভিযোগ শুভেন্দু অধিকারীর।
এবিষয়ে টুইটে শুভেন্দু রাজ্য সরকারকে বিঁধে লিখেছেন, ''এখন জনপ্রতিনিধিরা প্রশাসনিক সভাগুলিতে উন্নয়নের কাজের জন্য তহবিল চাওয়ায় ক্রমাগত মুখ্যমন্ত্রীর ক্ষোভের মুখে পড়ছেন। ৩০ লক্ষেরও বেশি সরকারি চাকরি খালি পড়ে রয়েছে। কারণ, নিয়োগ করা হলে সরকার বেতন দিতে পারবে না। তখন এই ধরনের ব্যয় কি ন্যায়সঙ্গত?'' টুইটে তথাকথিত ওই খামারবাড়িটির ছবিও পোস্ট করেছেন বিরোধী দলনেতা।