Suvendu Adhikari-Mamata Banerjee: লোকসভা নির্বাচনে এখন থেকেই ঘুরিয়ে কারচুপির চেষ্টা, মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে মারাত্মক অভিযোগ শুভেন্দুর
Loksabha Election 2024: ২০১৯ এবং ২০২১ সালে, নির্বাচন কমিশন অভিযোগের ভিত্তিতে কিছু অফিসারকে অপসারণের পর এই অফিসারদের ওপর শৃঙ্খলাভঙ্গ রুখতে দায়িত্ব দিয়েছিল।
Loksabha Election 2024: ২০১৯ এবং ২০২১ সালে, নির্বাচন কমিশন অভিযোগের ভিত্তিতে কিছু অফিসারকে অপসারণের পর এই অফিসারদের ওপর শৃঙ্খলাভঙ্গ রুখতে দায়িত্ব দিয়েছিল।
TMC VS BJP: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও শুভেন্দু অধিকারী।
Suvendu Adhikari-Loksabha Election 2024: পশ্চিমবঙ্গের নির্বাচনে প্রশাসন বারবার শাসক দলের হয়ে পক্ষপাতিত্ব করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এই অভিযোগ বেশ কয়েক দশকের। এবার সেই অভিযোগে রাজ্যের পুলিশমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ঘুরিয়ে বিদ্ধ করলেন পশ্চিমবঙ্গের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তিনি অভিযোগ করেছেন, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাজ্যের কিছু পুলিশ আধিকারিককে লোকসভা নির্বাচনের সময় রাজ্যের বাইরে রাখতে তৎপর হয়ে উঠেছেন। সেটা যাতে না-হতে পারে, তা নিশ্চিত করতে লোকসভা নির্বাচনকে মাথায় রেখে নির্বাচন কমিশনের কাছে আবেদন জানিয়েছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা।
Advertisment
It has come to my knowledge through reliable sources that CM Mamata Banerjee has prepared a list of IPS Officers and submitted it to the Election Commission of India, for getting them posted in other States as Police Observers during the time of Lok Sabha Elections.
— Suvendu Adhikari • শুভেন্দু অধিকারী (@SuvenduWB) February 25, 2024
সোশ্যাল মিডিয়ায় শুভেন্দু অধিকারী লেখেন, 'নির্ভরযোগ্য সূত্রের মাধ্যমে আমার জানতে পেরেছি যে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আইপিএস অফিসারদের একটি তালিকা তৈরি করেছেন। সেই তালিকা ভারতের নির্বাচন কমিশনে জমা দিয়েছেন। যাতে লোকসভা নির্বাচনের সময় ওই অফিসারদের অন্যান্য রাজ্যে পুলিশ পর্যবেক্ষক হিসেবে নিয়োগ করা হয়। ২০১৯ এবং ২০২১ সালে, নির্বাচন কমিশন অভিযোগের ভিত্তিতে কিছু অফিসারকে অপসারণের পর এই অফিসারদের ওপর শৃঙ্খলাভঙ্গ রুখতে দায়িত্ব দিয়েছিল। গত দুটি গুরুত্বপূর্ণ নির্বাচনে তাঁরা অনেক প্রয়োজনীয় অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন। আমি সেই কারণে নির্বাচন কমিশনকে অনুরোধ করছি, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পেশ করা তালিকাটি দয়া করে প্রত্যাখ্যান করা হোক। কারণ, যখন পরিস্থিতি অনুযায়ী কমিশনের প্রয়োজন পড়বে, এই অফিসাররা রাজ্যে উপস্থিত থাকবেন না।'