/indian-express-bangla/media/media_files/2025/09/22/1000225342-2025-09-22-19-35-09.jpg)
Birbhum News: কলেজ ছাত্রীর শ্লীলতাহানির অভিযোগ গৃহ শিক্ষকের বিরুদ্ধে।
সপ্তম শ্রেণীর আদিবাসী নাবালিকা ছাত্রী খুনের পর এবার স্নাতকের প্রথম বর্ষের ছাত্রীকে শ্লীলতাহানীর অভিযোগে এক গৃহশিক্ষককে মারধোর করে পুলিশের হাতে তুলে দিল এলাকার বাসিন্দারা। ঘটনাটি বীরভূমের রামপুরহাটে। অভিযুক্ত শিক্ষকের নাম অভিজিৎ পাল। তার বাড়ি বীরভূমের মল্লারপুর থানার বড়তুড়িগ্রামে। তিনি মল্লারপুরে থানার বড়তুড়িগ্রাম হাইস্কুলের পার্শ্বশিক্ষক। সোমবার তাকে বীরভূমের রামপুরহাট নিশ্চিন্তপুরে তাকে দেখতে পেয়ে ছাত্রীর জামাইবাবু ও তার বন্ধুবান্ধবরা ওই শিক্ষককে ধরে মারধর করে। পরে তাকে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়।
ছাত্রীর বাড়িও শিক্ষকের গ্রামেই। ছাত্রীর জামাইবাবু জানান, তার শ্যালিকা অভিজিৎ পালের বাড়িতে টিউশন পড়তে যেত। তাকে একাই পড়াতো ওই শিক্ষক। সেই সুযোগে ওই শিক্ষক ছাত্রীকে কুপ্রস্তাব দিত। তার শরীরের হাত দিত। ছাত্রী বাধা দিলে তাকে জোর করে শ্লীলতাহানি করতো।
বিষয়টি ছাত্রী তার জামাইবাবুকে জানালে জামাইবাবু তার বন্ধুদের বিষয়টি জানান। সোমবার ওই শিক্ষক রামপুরহাট এলে তাকে ধরে মারধর শুরু হয়। পরে রামপুরহাট থানার পুলিশের হাতে তাকে তুলে দেওয়া হয়। পুলিশ ওই শিক্ষককে আটক করেছে।
রামপুরহাটের বাসিন্দা মহম্মদ তাজ বলেন, "আমরা সকলে বসে আড্ডা দিচ্ছিলাম। সে সময় আমাদের বন্ধু বিষয়টি জানায়। আমরা শিক্ষককে ডেকে পুলিশের হাতে তুলে দিয়েছি। সে সময় উত্তেজিত জনতা কিছুটা মারধর করেছে"। পুলিশ শিক্ষককে আটক করেছে।