নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় 'কালীঘাটের কাকু' ওরফে সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র গ্রেফতার হতেই সুর আরও চড়িয়ে চলেছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। 'এবার এজেন্সি কোমরের উপর উঠেছে, হৃদয়ে পৌঁছেছে', এমনই মন্তব্য শোনা গিয়েছে বিজেপি নেতার গলায়। এবার শুভেন্দুকে সাঁড়াশি আক্রমণে তৃণমূল। 'কাঁচের ঘরে বসে ঢিল মারতে নেই', টিপ্পনি টুইট রাজ্য তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষের। 'শুভেন্দুর জোর গলায় কথা আসলে ফাঁকা আওয়াজ', দলের অফিসিয়াল টুইটার হ্যান্ডেলে কটাক্ষ তৃণমূলের।
নিয়োগ দুর্নীতিতে 'কালীঘাটের কাকু' ওরফে সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রের গ্রেফতারি অন্যতম বড় সাফল্য বলেই মনে করছে কেন্দ্রীয় এজেন্সি। রাজ্যে নিয়োগ দুর্নীতিতে এই ব্যক্তির ভীষণ রকমের যোগ রয়েছে বলে সন্দেহ সিবিআই-ইডির। এর উপর সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সংস্থায় কর্মরত। সেই কারণে এহেন ব্যক্তির গ্রেফতারি তৃণমূলের শীর্ষ নেতৃত্বের জন্য যথেষ্ট অস্বস্তির বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।
'কালীঘাটের কাকু' ওরফে সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রের গ্রেফতারিতে সুর চড়িয়ে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী বলেন, 'সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রের নাম ডাক নাম শান্টু। তাঁর হাতেই যুবার (তৃণমূলের যুব সংগঠন) রেজিস্ট্রেশন। এজেন্সি এবার কোমরের উপরে উঠেছে, হৃদয়ে পৌঁছেছে। আর একধাপ বাকি। এরপর কানে টান পড়বে আর কান টানলেই মাথা আসবে।'
আরও পড়ুন- ‘কাকু গেছে এবার কালীঘাটের ডাকুও যাবে’, ঝোপ বুঝে কোপ মমতার একদা ছায়াসঙ্গীর
শুভেন্দুর এই বক্তব্যে বেজায় চটেছে তৃণমূল। দলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষ টুইটে লিখেঠেন, 'কাঁচের ঘরে বাস করে অন্যের দিকে ঢিল ছোড়া উচিত নয়! শুভেন্দু অধিকারী কি উত্তর দিতে পারেন কেন কেন্দ্র শুধু বাংলায় অসংখ্য ইডি-সিবিআই-এনআইএ দল পাঠিয়ে করদাতাদের টাকা নষ্ট করছে? কেন তাঁর রাজনৈতিক প্রভুরা বিরোধীদের উপর নজরদারি চালাতে পেগাসাস কেনার জন্য জনগণের টাকা খরচ করেছেন? এর কোনও যুক্তিগ্রাহ্য উত্তর দিতে পারবেন বিরোধী দলনেতা?'
আরও পড়ুন- বোমা ফাটালেন ‘কালীঘাটের কাকু’র দাদা, অভিষেককে জড়িয়ে বিস্ফোরক দাবি
এরই পাশাপাশি দলের তরফেও তৃণমূলের অফিসিয়াল টুইটার হ্যান্ডেলে শুভেন্দু অধিকারীর সমালোচনা করে লেখা হয়েছে, 'শুভেন্দুর জোর গলায় কথা বলা আসলে ফাঁকা আওয়াজ। তিনি কি ভুলে গেছেন গত মাসে চণ্ডীপুরে তাঁর কনভয়ের দ্রুত গতিতে যাওয়া গাড়ির ধাক্কায় একজন নিরীহ মানুষের প্রাণ গিয়েছিল? ট্রাফিক আইন এবং মানুষের জীবন সম্পর্কে তাঁর সম্পূর্ণ অবহেলাই এতে প্রকাশ পেয়েছে।'
'কালীঘাটের কাকু'র গ্রেফতারিতে খুশিতে ডগমগ শুভেন্দু! থামাতে কোন তাসে বাজি ধরল তৃণমূল?
নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র গ্রেফতার হতেই সুর আরও চড়িয়ে চলেছেন বিরোধী দলনেতা।
Follow Us
নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় 'কালীঘাটের কাকু' ওরফে সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র গ্রেফতার হতেই সুর আরও চড়িয়ে চলেছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। 'এবার এজেন্সি কোমরের উপর উঠেছে, হৃদয়ে পৌঁছেছে', এমনই মন্তব্য শোনা গিয়েছে বিজেপি নেতার গলায়। এবার শুভেন্দুকে সাঁড়াশি আক্রমণে তৃণমূল। 'কাঁচের ঘরে বসে ঢিল মারতে নেই', টিপ্পনি টুইট রাজ্য তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষের। 'শুভেন্দুর জোর গলায় কথা আসলে ফাঁকা আওয়াজ', দলের অফিসিয়াল টুইটার হ্যান্ডেলে কটাক্ষ তৃণমূলের।
নিয়োগ দুর্নীতিতে 'কালীঘাটের কাকু' ওরফে সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রের গ্রেফতারি অন্যতম বড় সাফল্য বলেই মনে করছে কেন্দ্রীয় এজেন্সি। রাজ্যে নিয়োগ দুর্নীতিতে এই ব্যক্তির ভীষণ রকমের যোগ রয়েছে বলে সন্দেহ সিবিআই-ইডির। এর উপর সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সংস্থায় কর্মরত। সেই কারণে এহেন ব্যক্তির গ্রেফতারি তৃণমূলের শীর্ষ নেতৃত্বের জন্য যথেষ্ট অস্বস্তির বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।
'কালীঘাটের কাকু' ওরফে সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রের গ্রেফতারিতে সুর চড়িয়ে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী বলেন, 'সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রের নাম ডাক নাম শান্টু। তাঁর হাতেই যুবার (তৃণমূলের যুব সংগঠন) রেজিস্ট্রেশন। এজেন্সি এবার কোমরের উপরে উঠেছে, হৃদয়ে পৌঁছেছে। আর একধাপ বাকি। এরপর কানে টান পড়বে আর কান টানলেই মাথা আসবে।'
আরও পড়ুন- ‘কাকু গেছে এবার কালীঘাটের ডাকুও যাবে’, ঝোপ বুঝে কোপ মমতার একদা ছায়াসঙ্গীর
শুভেন্দুর এই বক্তব্যে বেজায় চটেছে তৃণমূল। দলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষ টুইটে লিখেঠেন, 'কাঁচের ঘরে বাস করে অন্যের দিকে ঢিল ছোড়া উচিত নয়! শুভেন্দু অধিকারী কি উত্তর দিতে পারেন কেন কেন্দ্র শুধু বাংলায় অসংখ্য ইডি-সিবিআই-এনআইএ দল পাঠিয়ে করদাতাদের টাকা নষ্ট করছে? কেন তাঁর রাজনৈতিক প্রভুরা বিরোধীদের উপর নজরদারি চালাতে পেগাসাস কেনার জন্য জনগণের টাকা খরচ করেছেন? এর কোনও যুক্তিগ্রাহ্য উত্তর দিতে পারবেন বিরোধী দলনেতা?'
আরও পড়ুন- বোমা ফাটালেন ‘কালীঘাটের কাকু’র দাদা, অভিষেককে জড়িয়ে বিস্ফোরক দাবি
এরই পাশাপাশি দলের তরফেও তৃণমূলের অফিসিয়াল টুইটার হ্যান্ডেলে শুভেন্দু অধিকারীর সমালোচনা করে লেখা হয়েছে, 'শুভেন্দুর জোর গলায় কথা বলা আসলে ফাঁকা আওয়াজ। তিনি কি ভুলে গেছেন গত মাসে চণ্ডীপুরে তাঁর কনভয়ের দ্রুত গতিতে যাওয়া গাড়ির ধাক্কায় একজন নিরীহ মানুষের প্রাণ গিয়েছিল? ট্রাফিক আইন এবং মানুষের জীবন সম্পর্কে তাঁর সম্পূর্ণ অবহেলাই এতে প্রকাশ পেয়েছে।'