বিস্ফোরক শ্রীরামপুরের তৃণমূল সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদকের মন্তব্যের উল্টো পথে হেঁটে নয়া বিতর্ক তৈরি করে দিলেন বর্ষীয়ান এই রাজনীতিবিদ। "বয়স নয় আসল ফ্যাক্টর হওয়া উচিত মানুষের গুণ।" একটি সংবাদমাধ্যমে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেছেন তৃণমূল সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। শুধু বয়স ইস্যুতেই নয়, খোলামেলা সাক্ষাৎকারে কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় মুখ খুলেছেন এক ব্যক্তি এক পদ নিয়েও।
এক ব্যক্তি এক পদ থেকে শুরু করে নবীন-প্রবীণ বিতর্কে এবার বিস্ফোরক শ্রীরামপুরের টানা ১৫ বছরের তৃণমূল সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছিলেন, রাজনীতি হোক বা অন্য ক্ষেত্রে সবেতেই বয়সের একটি ঊর্ধ্বসীমা থাকা প্রয়োজন। তবে অভিষেকের এমন ভাবনার সঙ্গে একমত নন কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। বিতর্ক আরও বাড়িয়ে এবিপি আনন্দে দেওয়া একটি সাক্ষাৎকারে কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের বলা বেশ কিছু কথায় নয়া বিতর্ক তৈরি হয়েছে।
কী বলেছেন কল্যাণ?
"সব থিওরি মেনে চলে না। প্র্যাকটিক্যাল দিকটাও দেখতে হবে। দিদি যা সিদ্ধান্ত নেবেন তাই হবে। এক ব্যক্তি এক পদ হলে সব কিছু সামলানো যাবে এটাও ঠিক নয়। অভিজ্ঞতার ওপরে সব কিছু নির্ভর করে। রাজনীতিতে নিঃসন্দেহে ম্যাচিওরিটির দরকার আছে। বয়স নয়, আসল ফ্যাক্টর হওয়া উচিত মানুষের গুণ। শারীরিক ও মানসিকভাবে অ্যালার্টই গাইডলাইন হওয়া উচিত। অনেক নবীন লোক আছে ৪০ বছর বয়সেই বুড়ো হয়ে গেছেন। আমি শ্রীরামপুরের ১৫ বছরের সাংসদ। দল সিদ্ধান্ত নেবে শ্রীরামপুরের মানুষের কাছে আমার গ্রহণযোগ্যতা আর আছে কিনা।"
আরও পড়ুন- এমন নজির সত্যিই বিরল! অবসরের পরেও শিক্ষিকার অনন্য কীর্তির দরাজ প্রশংসা
কী বলেছিলেন অভিষেক?
"তৃণমূলে ব্যক্তিগত মত দেওয়ার স্বাধীনতা আছে। রাজনীতি হোক বা যে কোনও ফিল্ডে হোক, আমি মনে করি একটা ঊর্ধ্বসীমা থাকা দরকার। যে পরিশ্রম একটা ৩০-৪০-৫০ বছরের লোক করতে পারে সেই পরিশ্রম বয়স বেড়ে গেলে প্রোডাক্টিভিটি কিছুটা হলেও কমে। আমি কাউকে দোষ দিচ্ছি না। তবে সর্বত্র একটা ঊর্ধ্বসীমা থাকা দরকার। যদি কেউ ভাবে দীর্ঘদিন ক্ষমতা কুক্ষিগত করে রাখব, তার পতন অবশ্যম্ভাবী।"
আরও পড়ুন- মমতার জেদেই শেষমেশ সাড়া, পদক্ষেপ করলেন মোদী
'বয়স নয় আসল ফ্যাক্টর গুণ', অভিষেকের প্রোডাক্টিভিটি তত্ত্ব উড়িয়ে বিস্ফোরক কল্যাণ
দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদকের মন্তব্যের উল্টো পথে হেঁটে নয়া বিতর্ক তৈরি করে দিলেন তৃণমূল সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়।
Follow Us
বিস্ফোরক শ্রীরামপুরের তৃণমূল সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদকের মন্তব্যের উল্টো পথে হেঁটে নয়া বিতর্ক তৈরি করে দিলেন বর্ষীয়ান এই রাজনীতিবিদ। "বয়স নয় আসল ফ্যাক্টর হওয়া উচিত মানুষের গুণ।" একটি সংবাদমাধ্যমে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেছেন তৃণমূল সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। শুধু বয়স ইস্যুতেই নয়, খোলামেলা সাক্ষাৎকারে কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় মুখ খুলেছেন এক ব্যক্তি এক পদ নিয়েও।
এক ব্যক্তি এক পদ থেকে শুরু করে নবীন-প্রবীণ বিতর্কে এবার বিস্ফোরক শ্রীরামপুরের টানা ১৫ বছরের তৃণমূল সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছিলেন, রাজনীতি হোক বা অন্য ক্ষেত্রে সবেতেই বয়সের একটি ঊর্ধ্বসীমা থাকা প্রয়োজন। তবে অভিষেকের এমন ভাবনার সঙ্গে একমত নন কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। বিতর্ক আরও বাড়িয়ে এবিপি আনন্দে দেওয়া একটি সাক্ষাৎকারে কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের বলা বেশ কিছু কথায় নয়া বিতর্ক তৈরি হয়েছে।
কী বলেছেন কল্যাণ?
"সব থিওরি মেনে চলে না। প্র্যাকটিক্যাল দিকটাও দেখতে হবে। দিদি যা সিদ্ধান্ত নেবেন তাই হবে। এক ব্যক্তি এক পদ হলে সব কিছু সামলানো যাবে এটাও ঠিক নয়। অভিজ্ঞতার ওপরে সব কিছু নির্ভর করে। রাজনীতিতে নিঃসন্দেহে ম্যাচিওরিটির দরকার আছে। বয়স নয়, আসল ফ্যাক্টর হওয়া উচিত মানুষের গুণ। শারীরিক ও মানসিকভাবে অ্যালার্টই গাইডলাইন হওয়া উচিত। অনেক নবীন লোক আছে ৪০ বছর বয়সেই বুড়ো হয়ে গেছেন। আমি শ্রীরামপুরের ১৫ বছরের সাংসদ। দল সিদ্ধান্ত নেবে শ্রীরামপুরের মানুষের কাছে আমার গ্রহণযোগ্যতা আর আছে কিনা।"
আরও পড়ুন- এমন নজির সত্যিই বিরল! অবসরের পরেও শিক্ষিকার অনন্য কীর্তির দরাজ প্রশংসা
কী বলেছিলেন অভিষেক?
"তৃণমূলে ব্যক্তিগত মত দেওয়ার স্বাধীনতা আছে। রাজনীতি হোক বা যে কোনও ফিল্ডে হোক, আমি মনে করি একটা ঊর্ধ্বসীমা থাকা দরকার। যে পরিশ্রম একটা ৩০-৪০-৫০ বছরের লোক করতে পারে সেই পরিশ্রম বয়স বেড়ে গেলে প্রোডাক্টিভিটি কিছুটা হলেও কমে। আমি কাউকে দোষ দিচ্ছি না। তবে সর্বত্র একটা ঊর্ধ্বসীমা থাকা দরকার। যদি কেউ ভাবে দীর্ঘদিন ক্ষমতা কুক্ষিগত করে রাখব, তার পতন অবশ্যম্ভাবী।"
আরও পড়ুন- মমতার জেদেই শেষমেশ সাড়া, পদক্ষেপ করলেন মোদী