Advertisment

‘রামায়ণে উড়ন্তযান ছিল, অর্জুনের তিরে পরমাণু শক্তি ছিল’, ধনকড়ের তত্ত্বে হতবাক রাজ্য

‘‘অর্জুনের তিরে পরমাণু শক্তি ছিল’’। রাজ্যপালের এমন আজব দাবি নিয়ে জোর বিতর্ক শুরু হয়েছে।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
wb governor jagdeep dhankhar, রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়, জগদীপ ধনকড়, ধনখড়, ধনকর, jagdeep dhankhar, jagdeep dhankhar news, dhankar রাজ্যপালের আজব তত্ত্ব, ধনকড়ের আজব দাবি, অর্জুনের তিরে পরমাণু অস্ত্র রয়েছে, উড়ন্ত যান, বিতর্কে রাজ্যপাল

রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড়। ছবি: টুইটার।

গরুর দুধে সোনা রয়েছে বলে জোর বিতর্ক বাধিয়েছিলেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। মহাভারতের যুগে ইন্টারনেট-স্যাটেলাইট ছিল বলে আজব দাবি করে খবরের শিরোনামে এসেছিলেন ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব দেব। এবার এই তালিকায় নাম জুড়ল পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড়ের। ‘রামায়ণে উড়ন্তযানের কথা বলা রয়েছে...অর্জুনের তিরে পরমাণু শক্তি ছিল’, এমন আজব দাবিই করেছেন এই মুহুর্তে বহুলচর্চিত রাজ্যপাল ধনকড়।

Advertisment

ঠিক কী বলেছেন রাজ্যপাল?

মঙ্গলবার এক অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে রাজ্যপালকে বলতে শোনা যায়, ‘‘বিংশ শতাব্দী নয়, উড়ন্তযানের কথা বলা হয়েছে রামায়ণে। মহাভারতের সঞ্জয়ের মুখে একথা শোনা গিয়েছে’’। এতেই থামেননি ধনকড়। এরপরই রাজ্যপাল বলেন, ‘‘অর্জুনের তিরে পরমাণু শক্তি ছিল। ভারতকে উপেক্ষা করা যাবে না’’। রাজ্যপালের এমন আজব দাবি নিয়ে জোর বিতর্ক শুরু হয়েছে।

আরও পড়ুন: বঙ্গ বিজেপির পরবর্তী সভাপতির দৌড়ে দিলীপের সম্ভাবনাই উজ্জ্বল

উল্লেখ্য, কিছুদিন আগে গরুর দুধে সোনা রয়েছে বলে শোরগোল ফেলে দিয়েছিলেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। বঙ্গ বিজেপি সভাপতি বলেছিলেন, ‘‘দেশি গরুর পিঠে কুঁজ রয়েছে। বিদেশি গরুদের পিঠে তা থাকে না। তাদের পিঠ মোষদের মত মসৃণ হয়। ওই কুঁজে ‘স্বর্ণ নাড়ি’ রয়েছে। যখন সূর্যের রশ্মি ওই কুঁজে এসে পড়ে, তখন সোনা তৈরি হয়। এ কারণেই দেশি গরুর দুধ হলদে রঙের হয়, হাল্কা সোনালী হয়। কারণ এতে সোনা রয়েছে। কেউ যদি শুধু দেশি গরুর দুধ খান, তাহলে আর কিছু খাওয়ার দরকার হবে না’’। এমন ধরনের আজব দাবি করে বরাবরই খবরের শিরোনামে আসেন ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব দেব। এই বিজেপি নেতা বলেছিলেন, “মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও অন্যান্য পশ্চিমের দেশগুলিতে নয়, লক্ষ বছর আগে ইন্টারনেটের আবিষ্কার হয়েছিল ভারতেই’’। এরপর বিপ্লব বলেছিলেন, “হাঁস জলে সাঁতার কেটে জলের অক্সিজেন স্তর বাড়াতে সাহায্য করে। ফলে জলের মাছেরা বেশি অক্সিজেন পায়। তাছাড়া, হাঁসের বিষ্ঠাও মাছেদের উপকারে আসে। অতএব মাছ চাষের জন্যেও হাঁস পালন জরুরি’’।

West Bengal
Advertisment