প্রকাশিত মাধ্যমিকের ফল।মাধ্যমিকে পাশের হারে এগিয়ে পূর্ব মেদিনীপুর। পাশের হারে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে কালিম্পং জেলা। তৃতীয় কলকাতা এবং পাশের চতুর্থ স্থানে রয়েছে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা। এবছর মাধ্যমিকে পাশের হার ৮৬.১৫ শতাশ। ১৬টি জেলা থেকে প্রথম দশ জনের মধ্যে রয়েছে ১১৮ জন। ওয়েবসাইটেও জানা যাচ্ছে ফল। এবছর মাধ্যমিকে প্রথম পূর্ব বর্ধমানের কাটোয়ার দেবদত্তা মাঝি। কাটোয়ার দুর্গাদাসী চৌধুরাণী গার্লস হাইস্কুলের ছাত্রী দেবদত্তা, তাঁর প্রাপ্ত নম্বর ৬৯৭। যুগ্ম দ্বিতীয় শুভম পাল, রিফত হাসান সরকার, প্রাপ্ত নম্বর ৬৯১। তৃতীয় সৌম্যজিৎ মল্লিক, অর্ক মণ্ডল সার্ভার ইমতিয়াজ। চতুর্থ সমাদৃতা সেন, অনীশ বাড়ুই। পঞ্চম শুভজিৎ দে, অরিজিৎ মণ্ডল। ষষ্ঠ বিদিশা কুণ্ডু, সুতীর্থ পাল, অনীক বারুই, সৌম্যজিৎ দাস।
এবারও মাধ্যমিকে জেলার জয়-জয়কার। মেধা তালিকায় স্থান পাননি কলকাতার পরীক্ষার্থীরা। নজিরবিহীনভাবে সম্ভবত এই প্রথম মাধ্যমিক পরীক্ষার মেধা তালিকায় নেই কলকাতার কোনও স্কুল। তবে পাশের হারে পূর্ব মেদিনীপুর ও কালিম্পঙের পরে তৃতীয় স্থানে রয়েছে কলকাতা। এবছর ছেলেদের তুলনায় ২২ শতাংশ বেশি মহিলা পরীক্ষার্থী ছিলেন।
কোন কোন ওয়েবসাইটে মাধ্যমিকের ফল?
মধ্যশিক্ষা পর্ষদের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে ফলপ্রকাশ। এছাড়াও নিম্নলিখিত ওয়েবসাইটগুলিতেও ফল জানা যাচ্ছে।
wbresults.nic.in
Wbchse.nic.in
wbbse.org
কীভাবে মাধ্যমিকের ফল জানবেন?
অফিসিয়াল ওয়েবসাইটের হোমপেজে মাধ্যমিক পরীক্ষার রেজাল্ট বলে একটি অপশন থাকবে। সেখানে ক্লিক করলেই, login করতে বলা হবে। সেখানে রোল নম্বর এবং জন্মতারিখ দিয়ে সাবমিট করতে হবে। জানা যাবে ফলাফল।
• অবশ্যই একটি প্রিন্ট আউট করে নেওয়া দরকার।
এসএমএস এর মাধ্যমে : মোবাইলের sms এর মাধ্যমেও জানা যাবে রেজাল্ট। কী করতে হবে?
WB 10 ( space ) roll number — পাঠিয়ে দিতে হবে ৫৬০৭০ অথবা ৫৬২৬৩ নম্বরে।
২০২৩ সালের২ মাধ্যমিক পরীক্ষার ফলাফলের দিনই আগামী বছরের (২০২৪) পরীক্ষার দিনক্ষণ ঘোষণা করে দিল মধ্যশিক্ষা পর্ষদ। ২০২৪ সালে ২রা ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হতে চলেছে মাধ্যমিক পরীক্ষা। শেষ হবে ১২ ফেব্রুয়ারি। পর্ষদ সূত্রে খবর, আগামী বছর লোকসভা ভোট হবে। ফলে পরীক্ষা দিন কয়েক এগিয়ে আনা হয়েছে। এ বছর ২৪ শে ফেব্রুয়ারি মাধ্যমিক পরীক্ষা শুরু হয়ে শেষ হয়েছিল ৪ঠা মার্চ। পড়ুন বিস্তারিত
পরীক্ষা শেষের ৭৬ দিনের মাথায় প্রকাশিত মাধ্যমিকের ফল। ৬ লক্ষ ৮২ হাজার ৩২১ জন পরীক্ষার্থী ছিলেন। তার মধ্যে ৫ লক্ষ ৬৫ হাজার ৪২৮ জন পাশ করেছেন।
মাধ্যমিকে পাশের হারে এগিয়ে পূর্ব মেদিনীপুর জেলা। এই জেলায় পাশের হার ৯৬.৮১ শতাংশ। মাধ্যমিকে পাশের হারে দ্বিতীয় কালিম্পং, তৃতীয় স্থানে রয়েছে কলকাতা এবং চতুর্থ স্থানে রয়েছে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা।
মাধ্যমিকে প্রথম পূর্ব বর্ধমানের কাটোয়ার দুর্গাদাসী গার্লস হাইস্কুলের ছাত্রী দেবদত্তা মাজি। তাঁর প্রাপ্ত নম্বর ৬৯৭। মোট ৭০০-র মধ্যে ৯৯.৫৭ শতাংশ নম্বর পেয়ে বাজিমাত অবাক-কন্যার।
প্রকাশিত মাধ্যমিকের ফল। পরীক্ষা শেষ হওয়ার ৭৬ দিনের মাথায় রেজাল্ট আউট। এবার মোট ৬,৮২,৩২১ জন পরীক্ষার্থী ছিলেন। মহিলা পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ২২ শতাংশ বেশি।
প্রকাশিত মাধ্যমিকের ফল। এবার মাধ্যমিক পরীক্ষায় জেলার জয় জয়কার। প্রথম দশে ঠাঁই হল না কলকাতার।
সমাদৃতা সেন, ( বনগাঁ কুমুদিনি উচ্চ বালিকা বিদ্যালয় ), অনীশ বারুই ( নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশন )। মোট নম্বর ৬৮৯।
অর্ক মণ্ডল, তৃতীয় স্থান অধিকারী, মোট নম্বর ৬৯০। টাকি রামকৃষ্ণ মিশন হাই স্কুলের ছাত্র। ৯৮.৫৭% নম্বর পেয়েছে সে।
এবার যুগ্ম দ্বিতীয়, শুভম পাল ( বর্ধমান মিউনিসিপাল এর ছাত্র ) ও রিফাত হাসান সরকার। মোট নম্বর ৬৯১।
প্রথম স্থান অধিকার করেছে দেবদত্তা মাঝি, কাটোয়া দুর্গাদাসী চৌধুরানী গার্লস হাই স্কুলের ছাত্রী। ৯৯.৫৭%, মোট নম্বর- ৬৯৭
মাধ্যমিকে পাশের হারে এগিয়ে পূর্ব মেদিনীপুর। পাশের হারে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে কালিম্পং জেলা। তৃতীয় কলকাতা এবং পাশের চতুর্থ স্থানে রয়েছে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা। পাশের হার ৮৬.১৫%। ১৬টা জেলা থেকে ১১৮ জন রয়েছে প্রথম দশে।
মার্কশিটে রাখা হবে QR, যাতে পরবর্তীতে কোনও সমস্যা দেখা না যায়। দীর্ঘদিন চিন্তাভাবনা করার পরেও এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
৭৬ দিনের মধ্যে ফলপ্রকাশ। ৬,৮২, ৩২১ জন পরীক্ষা দিয়েছে। মহিলা পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ২২% বেশি। খাতা দেখেছেন ৪৪,০০০ শিক্ষক।
রেজাল্ট দেখার আগে অবশ্যই সঙ্গে রাখতে হবে রেজিস্ট্রেশন নম্বর। রেজিস্ট্রেশন করে প্রায় ৬লক্ষ পরীক্ষার্থী। এবং পরীক্ষায় বসেছেও প্রায় ৬লক্ষ পরীক্ষার্থী।
wbresults.nic.in
Wbchse.nic.in
wbbse.org — রেজাল্ট দেখার সময় অবশ্যই রোল নম্বর এবং জন্মতারিখ সঠিক দিতে হবে। অফিসিয়াল ওয়েবসাইটের হোমপেজে থাকবে লিঙ্ক।
অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকে রেজাল্ট দেখার সময়, অবশ্যই তাঁর একটি কপি প্রিন্ট করিয়ে রাখতে হবে প্রমাণস্বরুপ। নম্বর নিয়ে সন্তুষ্ট না থাকলে কী করণীয় তা পড়ে জানানো হবে।
মধ্যশিক্ষা পর্ষদের সভাপতি রামানুজ গঙ্গপাধ্যায়ের কথায়, করোনা আবহে পড়াশোনার অনেক ক্ষতি হয়। শুধু তাই নয়, অনলাইন ক্লাস, সিলেবাস শেষ না হওয়ায়, ভয় কাজ করেছিল পড়ুয়াদের মধ্যে। সেকারণেই হয়তো এতটা কমেছে পরীক্ষার্থী সংখ্যা।
বেলা ১২টা থেকে ওয়েবসাইটে রেজাল্ট দেখতে পারবেন ছাত্রছাত্রীরা। এছাড়া এসএমএস এর মাধ্যমেও পরীক্ষার্থীরা জানতে পারবেন রেজাল্ট।
প্রায় আড়াই মাসের মধ্যে ফলপ্রকাশ। গতবছর, প্রথম দশের তালিকায় ছিল ৮৪ জন। এবছর মেরিট লিস্টের অপেক্ষায় সকলে।
ন্যূনতম ৩০% নম্বর পেলে পাশ। গতবছর পাশের হার ছিল, ৮৬.৬০%। মেয়েদের তুলনায় ছেলেদের পাশের হার ছিল বেশি।
আর কিছুক্ষনের মধ্যেই মাধ্যমিকের ফলপ্রকাশ। এবছর ২৩শে ফেব্রুয়ারি শুরু হয় পরীক্ষা। ৪ঠা মার্চ শেষ হয় পরীক্ষা। বেলা ১০টায় সাংবাদিক বৈঠকের মাধ্যমে ফলপ্রকাশ করবে পর্ষদ।