গত ২৪ ঘন্টায় বাংলায় সংক্রমণের হার উল্লেখযোগ্য হারে কমেছে। নতুন করে আক্রান্তের পরিসংখ্যান ১০ হাজারের নীচে। স্বাস্থ্য দফতরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত ২৪ ঘন্টায় রাজ্যে সংক্রমিত হয়েছেন ৯,৩৮৫ জন। কমেছে মৃত্যুও। প্রাণ গিয়েছে ৩৩ জনের। রাজ্যে পজিটিভির হার কমে দাঁড়িয়েছে ২৬.৪৩ শতাংশ।বাড়ছে সুস্থতার হার। গত ২৪ ঘন্টায় সুস্থ হয়েছেন মোট ১১,০৩৪ জন। সুস্থতার হার ৯০.৬৩ শতাংশ।
বর্তমানে বাংলায় করোনা রোগী আছেন ১,৫৮,৬২৩ জন। যা গতদিনের তুলনায় ১,৬৮২ কম।
রাজ্যের মধ্যে করোনা সংক্রমণের পরিসংখ্যানে ভয় ধরাচ্ছিল কলকাতা। বিগত কয়েকদিনে ধরে দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা ৫-৬ হাজারের বেশি ছিল। তবে সংক্রমণ কিছুটা কমে ৩ হাজারের কোটায় এসেছিল রবিবার। আর সোমবার কলকাতায় দৈনিক সংক্রমণের হার ১,৭২৩ জন। পজিটিভি রেট ৩০ শতাংশের বেশি। জানিয়েছেন মেয়র ফিরহাদ হাকিম। সাংবাদিক বৈঠকে মেয়র জানিয়েছেন, বর্তমানে কলকাতায় কনটেনমেন্ট জোন রয়েছে ৩৩টি। আক্রান্তের সংখ্যা পুরনিগমের ৮,৯ ও ১১ নম্বর ওয়ার্ডে বেশি।
ফের কোভিডবিধি শিথিল করল রাজ্য সরকার। শর্তসাপেক্ষে জিম ও যাত্রায় ছাড় ঘোষণা করেছে নবান্নে। এবার থেকে মোট ধারণ ক্ষমতার ৫০ শতাংশ নিয়ে খোলা যাবে জিম। রাত ৯টা পর্যন্ত জিম খোলা রাখা যাবে। শীতকাল যাত্রার মরসুম। কিন্তু সংক্রমণ বৃদ্ধির জেরে যাত্রায় নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল সরকার। এবার সেই যাত্রায় বিধি শিথিল করা হল। তবে সর্বাধিক ২০০ জন দর্শক যাত্রা দেখতে পারবেন।
৩১ জানুয়ারির কলকাতা আন্তর্জাতিক বইমেলা শুরুর কথা ছিল। কিন্তু করোনা মাথাচাড়া দেওয়া তা অনিশ্চিত হয়ে পড়ে। কিন্তু, রাজ্যে সংক্রমণের হার কমছে। সোমবার দৈনিক আক্রান্তের হার ১০ হাজারের নীচে। কমেছে পজিটিভি রেট ও সক্রিয় করোনা রোগীর সংখ্যাও। করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে যা আশার আলো। সিদ্ধান্ত হয়েছে এক মাস পিছিয়ে ২৮ ফেব্রুয়ারি শুরু হবে এবারের বইমেলা। জানিয়েছেন মেলার আয়োজক পাবলিশার্স অ্যান্ড বুকসেলার্স গিল্ডের সাধারণ সম্পাদক ত্রিদিব চট্টোপাধ্যায়।
ফের কোভিডবিধি শিথিল করল রাজ্য সরকার। শর্তসাপেক্ষে জিম ও যাত্রায় ছাড় ঘোষণা করেছে নবান্নে। এবার থেকে মোট ধারণ ক্ষমতার ৫০ শতাংশ নিয়ে খোলা যাবে জিম। রাত ৯টা পর্যন্ত জিম খোলা রাখা যাবে।
শীতকাল যাত্রার মরসুম। কিন্তু সংক্রমণ বৃদ্ধির জেরে যাত্রায় নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল সরকার। এবার সেই যাত্রায় বিধি শিথিল করা হল। তবে সর্বাধিক ২০০ জন দর্শক যাত্রা দেখতে পারবেন।
গত ২৪ ঘন্টায় বাংলায় সংক্রমণের হার উল্লেখযোগ্য হারে কমেছে। নতুন করে আক্রান্তের পরিসংখ্যান ১০ হাজারের নীচে। স্বাস্থ্য দফতরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত ২৪ ঘন্টায় রাজ্যে সংক্রমিত হয়েছেন ৯,৩৮৫ জন। কমেছে মৃত্যুও। প্রাণ গিয়েছে ৩৩ জনের। রাজ্যে পজিটিভির হার কমে দাঁড়িয়েছে ২৬.৪৩ শতাংশ।
বাড়ছে সুস্থতার হার। গত ২৪ ঘন্টায় সুস্থ হয়েছেন মোট ১১,০৩৪ জন। সুস্থতার হার ৯০.৬৩ শতাংশ। বর্তমানে বাংলায় করোনা রোগী আছেন ১,৫৮,৬২৩ জন। যা গতদিনের তুলনায় ১,৬৮২ কম।
করোনা মোকাবিলায় পুরসভার আর কী কী করণীয় রয়েছে তা পুরবাসীর থেকে জানতে চাওয়া হবে বলেও ঘোষণা করেছেন মেয়র। পুরসভায় ফোন করলেই ভ্যাকসিনের ব্যবস্থা করবে পুরনিগম কর্তৃপক্ষ। ১৫-১৮ বছর বয়সীদের টিকাকরণে জোর দেওয়া হবে।
মেয়র বলেছেন, 'গীতাঞ্জলি সেফহোমে এখন ১১ জন রোগী রয়েছেন। তাঁরা সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেলে ওই সেফহোমটি বন্ধ করে দেওয়া হবে। চালু থাকবে ২০০ শশ্যার প্রতিদিন সেফহোম।'
সাংবাদিক বৈঠকে মেয়র জানিয়েছেন, বর্তমানে কলকাতায় কনটেনমেন্ট জোন রয়েছে ৩৩টি। আক্রান্তের সংখ্যা পুরনিগমের ৮,৯ ও ১১ নম্বর ওয়ার্ডে বেশি। পরিসংখ্যানের বিচারে বহুতল ও আবাসনে আক্রান্তের হার বেশি।
করোনা আবহে বজায় রাখতে হবে দূরত্ববিধি। তাই বড় পরিসরে করতে হবে কলকাতা পুরনিগমের মাসিক অধিবেশন। ফলে এবার কাউন্সিল চেম্বারের পরিবর্তে টাউন হলে হবে পুরনিগমের মাসিক অধিবেশন। সোমবার টাউন হল পরিদর্শন করেন মেয়র ফিরহাদ হাকিম, ডেপুটি মেয়র অতীন ঘোষ। ছিলেন কলকাতা পুরসভার আধিকারিকরাও।
সোমবার বারুইপুরের কাছারি বাজার চত্বরে পুলিশি নজরদারি। করোনা বিধি মেনে চলার ব্যাপারে সচেতনতা বাড়ানোর কাজ পুলিশের। মাস্ক ছাড়া ঘোরায় বেশ কয়েকজন আটক। চলতি সপ্তাহের বৃহস্পতি ও শুক্রবার বারুইপুর পুরসভা এলাকায় দোকান, বাজার বন্ধের নির্দেশ প্রশাসনের।
রাজ্যে জারি কোভিড-বিধি। কিন্তু তারই মধ্যে খুলে গিয়েছে তারাপীঠের সব হোটেল। ভিড় বাড়তে শুরু করেছে তারাপীঠের সব হোটেলে। পুন্যার্থীদের ভিড় বাড়ছে মন্দিরেও।
সোমবার সকালে স্বাস্থ্যমন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী বর্তমানে মহারাষ্ট্রে ওমিক্রন আক্রান্ত হয়েছেন ১,৭৩৮ জন। মহারাষ্ট্রের পরেই ওমিক্রন প্রভাবিত রাজ্যগুলির তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গ। বর্তমানে বাংলায় ওমিক্রন আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ১,৬৭২। এরপরেই রয়েছে রাজস্থান। মরুরাজ্যে এখনও পর্যন্ত ওমিক্রন আক্রান্ত বেড়ে ১,২৭৬।