/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2020/06/wb-top.jpg)
আজ রাজ্যের সেরা খবর
স্বাস্থ্যকর্মীদের কুর্নিশ জানাতে আগামী ১ জুলাই রাজ্যে সরকারি ছুটি ঘোষণা করল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার। এদিকে, ভাড়া না বাড়ালে পথে নাস নামবে না বলে জানিয়ে দেয় জয়েন্ট কাউন্সিল অব বাস সিন্ডিকেট। অন্যদিকে, করোনা যোদ্ধাদের নিয়ে ‘কোভিড-ওয়ারিয়র্স ক্লাব’ তৈরি। এবার, চিনা সংস্থা আলিবাবার বিনিয়োগকে কেন্দ্র করে শনিবার বেহালায় নিজেদের অফিসিয়াল উর্দি পুড়িয়ে প্রতিবাদ জানালেন জোম্যাটো কর্মীরা। এদিকে, টেলিমেডিসিনের মাধ্যমে বাড়িতেই করোনা আক্রান্তদের, সোমবার এমনটাই জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।এছাড়া চালকদের স্বাস্থ্য সুরক্ষার দেওয়ার আর্জি জানাল হল পরিবহন দফতরে। আজ রাজ্যের সব গুরুত্বপূর্ণ খবরগুলি পড়ুন এক এক করে...
স্বাস্থ্যকর্মীদের সম্মান জানাতে ১ জুলাই ছুটি ঘোষণা মমতার
/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2020/06/mamata-banerjee-lead-2.jpg)
করোনাভাইরাস আবহে নিজেদের জীবন বিপন্ন করে পরিষেবা দিয়ে চলেছেন স্বাস্থ্যকর্মীরা সকলে। রাজ্যের সেই সকল যোদ্ধাদের কুর্নিশ জানাতে আগামী ১ জুলাই অর্থাৎ বুধবার রাজ্যে সরকারি ছুটি ঘোষণা করল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার।
* এদিন সাংবাদিক বৈঠক থেকে মমতা বলেন, ১লা জুলাই ডক্টর্স ডে। বাংলা থেকেই এই দিন পালন করা শুরু হয়েছিল। এখন করোনা যুদ্ধে চিকিৎসকরা, স্বাস্থ্যকর্মীরা যেভাবে জীবন দিয়ে কাজ করছেন তা তুলনাহীন। তাঁদের সাহসীকতার লড়াইকে সম্মানজ্ঞাপন করার জন্য ডাক্টার, নার্স, সকল স্বাস্থ্যকর্মীদের জন্য আমরা বুধবার রাজ্য সরকারি ছুটির দিন হিসেবে ঘোষণা করছি। তাঁদের এই লড়াইয়ে আমরা কৃতজ্ঞ। আমি কেন্দ্র এবং রাজ্যদেরও অনুরোধ করব এটিকে জাতীয় ছুটির দিন হিসেবে ঘোষণা করা হোক।
এই সাংবাদিক বৈঠক থেকে কী কী বললেন মুখ্যমন্ত্রী, এক নজরে...
* সংক্রমণে কলকাতা এগিয়ে কারণ জেলার থেকে রোগীরা আসছেন শহরে। রেকর্ড হয় কলকাতার নিরিখে। তাই সংক্রমণে কলকাতাকে বাড়িয়ে দেখান হয়। এটা মাথায় রাখতে হবে।
* এই সময় সারা বিশ্বে করোনা বাড়ছে। দেশেও বাড়ছে। জেলাতেও বাড়ছে। এরমধ্যেই ট্রেন ও বিমান চালানো হয়েছে। এখন ১৫ জুলাই পর্যন্ত ইন্টারন্যাশনাল বিমান বন্ধ হয়েছে। মুখ্যসচিব অনুরোধ জানিয়েছেন যে ট্রেন বন্ধ রাখার। নাহলে আরও বৃদ্ধি পাবে করোনা। এটা এখন চলবে। যে রাজ্যগুলিতে করোনার প্রাবল্য বেশি, সেই ৫ রাজ্য থেকে বাংলায় ট্রেন না পাঠানোর অনুরোধ করা হচ্ছে।
* রাজ্যে বিমান চলাচলে অসুবিধা নেই। কিন্তু আন্তর্জাতিক উড়ান বন্ধ হোক। সিভিল অ্যাভিয়েশন কোনও ব্যবস্থা নিচ্ছে না। ট্রেনের ক্ষেত্রেও একই অবস্থা। এটা বাড়তি বোঝা হিসেবে আসছে এই করোনা লড়াইয়ে।
* মেট্রো চালাতে অনুরোধ করছি। সবার জন্য একবারে চালাতে পারবে না। যারা সরকারি জায়গায়, এসেনশিয়াল সার্ভিসের সঙ্গে যুক্ত, স্মার্ট কার্ড আছে তাঁদের জন্য মেট্রো চালানো হবে। একটা অ্যাপও লঞ্চ করবে তারা। মুখ্যসচিব রেলবোর্ডের চেয়ারপার্সনের সঙ্গে কথা বলবেন।
* বাড়ি বাড়ি গিয়ে করোনা পরীক্ষা, বাংলাই এটা প্রথম চালু করেছে। আশা কর্মীরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে প্রথম থেকেই খোঁজ খবর নেওয়ার কাজ করেছে। সেটা এখন দেশের অনেক রাজ্যে চালু হচ্ছে।
*আমরা রাজ্য সরকার থেকে ৩ কোটি মাস্ক তৈরি করছি। ১ কোটি ১০ লক্ষ পড়ুয়াদের দেওয়া হবে। ১০০ দিনের কর্মীদের, আশা কর্মীদের আমরা মাস্ক দেব রাজ্য সরকারের থেকে।
রাজ্যের অন্যান্য খবরগুলি পড়তে থাকুন নীচে,
ভাড়া না বাড়লে পথে নামবে না বাস, হুঁশিয়ারি সংগঠনের
/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2020/06/bus.jpg)
রাজ্য সরকারের সাহায্য নেবে না সেকথা আগেই ঘোষণা করেছিল বাস মালিকদের অধিকাংশ সংগঠন। সোমবার কলকাতার পথে বেসরকারি বাসের সংখ্যা ছিল অনেক কম। ভাড়া না বাড়ালে পথে নাস নামবে না বলে জানিয়ে দেয় জয়েন্ট কাউন্সিল অব বাস সিন্ডিকেট।
সংগঠনের সম্পাদক তপন বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, আমাদের কোনও বাস পথে নামেনি। বাস ভাড়া বাড়ানো ছাড়া কেনও পথ নেই। ১৫ হাজার টাকা দিয়ে সমস্যার সমাধান সম্ভব নয়। এদিকে এদিন পরিবহন দফতরে স্মারকলিপি দেয় ওয়েস্ট বেঙ্গল বাস ও মিনিবাস অ্যাসোসিয়েশন। এই সংগঠনের সম্পাদক প্রদীপ বসুর বক্তব্য বাস ভাড়া বাড়াতেই হবে। আমরা সেই দাবি জানিয়েছি রাজ্য সরকারের কাছে। তা নাহলে যে কোনও দিন পরিষেবা বন্ধ হয়ে যাবে।
এদিন কলকাতার রাস্তায় সরকারি বাসের আধিক্য দেখা যায়। বেশি সরকারি বাস নামিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা চলছে। তবে বেশ কিছু রুটে দুর্ভোগ পোহাতে হয় যাত্রীদের।
রাজ্যের অন্যান্য খবরগুলি পড়তে থাকুন নীচে,
করোনা যুদ্ধ জিততে ‘কোভিড-ওয়ারিয়র্স ক্লাব’ তৈরি বাংলায়
/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2020/05/aa-8.jpg)
এখনও জারি করোনা লড়াই। নিত্যদিনই বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা। তবে করোনা যুদ্ধ জয় করে আবার সুস্থ জীবনে ফিরে এসেছেন সেই সংখ্যাও নেহাত কম নয় বাংলায়। সোমবার সাংবাদিক বৈঠক থেকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানান যে রাজ্যে আজ সুস্থতার হার ৬৫ শতাংশ। আর তাই করোনার বিরুদ্ধে লড়াই করতে সুস্থ হয়ে ওঠা এই সকল করোনা যোদ্ধাদেরই কাজে লাগানোর ইচ্ছাপ্রকাশ করলেন মুখ্যমন্ত্রী। সেই মোতাবেক রাজ্যে ‘কোভিড-ওয়ারিয়র্স ক্লাব’-ও তৈরি করেছেন তিনি সে বিষয়টিও জানিয়ে দেন।
মুখ্যমন্ত্রী বলেন,” আমরা কোভিড-ওয়ারিইয়র্স ক্লাব শুরু করেছি। বহরমপুর দিয়ে শুরু হয়েছে। সব জেলাতেই হবে। কলকাতাতেও হবে। প্রথমে ষাট জনকে নিয়ে শুরু হয়েছে। রোগীদের পাশে দাঁড়িয়ে তাঁদের মানসিকভাবে সাহায্য করবেন এই কোভিড যোদ্ধারা। তাঁদের থাকা খাওয়ার খরচ আমরা দিচ্ছি। এছাড়াও নিত্যদিনের একটা খরচও তাঁদের দেওয়া হবে।”
রাজ্যের অন্যান্য খবরগুলি পড়তে থাকুন নীচে,
জোম্যাটোতে চিনা বিনিয়োগ, প্রতিবাদে উর্দি পোড়ালেন কর্মীরা
/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2020/06/zomato-protest-lead.jpg)
ভারত-চিন্ম সীমান্তের অশান্তির রেশ জোম্যাটোতেও। সম্প্রতি খাদ্য পরিবহণকারী এই সংস্থায় চিনা সংস্থা আলিবাবার বিনিয়োগকে কেন্দ্র করে শনিবার বেহালায় নিজেদের অফিসিয়াল উর্দি পুড়িয়ে প্রতিবাদ জানালেন জোম্যাটো কর্মীরা। ১৫ জুন লাদাখ সীমান্তে চিনের হাতে নিহত হওয়া ২০ জন ভারতীয় সেনার মৃত্যুর ঘটনার পর দেশের বিভিন্ন প্রান্তে চিনা দ্রব্য বর্জন এবং চিনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের সুর ওঠে।
এমনকী শুধু উর্দি পোড়ানো নয়, অনেক প্রতিবাদীরা এও জানিয়েছেন যে জোম্যাটোতে বিপুল অঙ্কের অর্থ বিনিয়োগ করেছে চিনা সংস্থা। তাই চিনের প্রভাব আছে এমন কোনও সংস্থায় তাঁরা কাজ করতেও রাজি নয়। সেই মর্মে লকডাউন আবহে চাকরি ছেড়ে দিতেও পিছপা হবেন না এমনটাই জানিয়েছে তারা।
প্রসঙ্গত ২০১৮ সালে আলিবাবা সংস্থার অ্যান্ট ফিনান্সিয়াল ২১০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করে জোম্যাটোতে। খাদ্য পরিবহণকারী এই সংস্থায় তাদের শেয়ার রয়েছে ১৪.৭ শতাংশ। তবে সম্প্রতি জোম্যাটোতে আরও ১৫০ মিলিয়ন ডলারও বিনিয়োগ করেছে অ্যান্ট ফিনান্সিয়াল।
প্রতিবাদীদের একজন বলেন, "চিনারা কখনই আমাদের সেনাদের আক্রমণ করতে পারে না। কারণ ওরা আমাদের দেশ থেকে লাভ তুলছে। ওরা আমাদের এখানে প্রবেশ করেছে, যেটা ঠিক নয়। এমনকী আমাদের সংস্থায় চিনা বিনিয়োগ রয়েছে। তাই আমরা ঠিক করেছি এর সঙ্গে আমরা আর নিজেদেরকে যুক্ত রাখব না।" এরপরই জোম্যাটোর দেওয়া টি-শার্ট ছিড়ে আগুন লাগিয়ে দেয় প্রতিবাদকারীরা। যদিও এখনও এই বিষয়ে কিছু মন্তব্য করেনি জোম্যাটো কর্তৃপক্ষ।
উল্লেখ্য, করোনা অতিমারী আবহে মন্দা চলায় প্রায় ৫২০ কর্মীকে ছাঁটাই করেছে জোম্যাটো। প্রতিবাদকারীরা সেই ছাঁটাই কর্মীদের মধ্যেরই একাংশ কি না সে বিষয়ে কিছু জানা যায়নি।
রাজ্যের অন্যান্য খবরগুলি পড়তে থাকুন নীচে,
টেলিমেডিসিনের সাহায্যে এবার বাড়িতেই চিকিৎসা, ঘোষণা মমতার
/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2020/06/mamata-759-news-latest.jpg)
লকডাউনের পঞ্চম দফায় আনলক পর্যায় চললেও কোভিড কিংবা নন কোভিড চিকিৎসার ক্ষেত্রে সমস্যা তৈরি হচ্ছে রাজ্যে। অগত্যা টেলিমেডিসিনের মাধ্যমে বাড়িতেই করোনা আক্রান্তদের, সোমবার এমনটাই জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
তিনি বলেন, “করোনা এবং অন্যান্য রোগের ক্ষেত্রে টেলিমেডিসিন চালু করব। লকডাউনের নিয়ম বিধি চলায় অনেকেই ডাক্তারদের চেম্বারে যেতে পারছেন না। তাঁদের পরামর্শ নিতে পারছেন না। তাই এই পরিষেবা শুরুর কথা ভেবেছি।
এই সকল ক্ষেত্রে ১ জুলাই অর্থাৎ ডক্টর্স ডে থেকেই আমরা এই পরিষেবা শুরু করব। প্রত্যেক জেলায় জেলায় সেট-আপ করছি টেলিমেডিসিনের। প্রথমে একটু অসুবিধা হবে। তাই আগে ১২টা ফোন নম্বর নিয়েই চালু হবে।
রাজ্যের অন্যান্য খবরগুলি পড়তে থাকুন নীচে,
করোনায় আক্রান্ত অ্যাপ ক্যাব চালক, সুরক্ষার আর্জি ক্যাব অপারেটস গিল্ডের
/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2020/06/ola-uber-lead.jpg)
রাজ্যের অর্থনীতি ফেরাতে আনলক পর্যায়ে চালু হয়েছে অ্যাপ ক্যাব। রাজ্যে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধির পাশপাশি করোনা সংক্রমণ বাড়ছে অ্যাপ ক্যাব চালকদের মধ্যেও। অ্যাপ ক্যাব সংগঠনের তরফে জানান হয়েছে ইতিমধ্যেই আক্রান্ত হয়েছেন দু'জন। এই অবস্থায় চালকদের স্বাস্থ্য সুরক্ষার দেওয়ার আর্জি জানাল হল পরিবহন দফতরে।
‘ওয়েস্ট বেঙ্গল অনলাইন ক্যাব অপারেটর্স গিল্ড’-এর সাধারণ সম্পাদক ইন্দ্রনীল বন্দ্যোপাধ্যায় জানান যে রবিবার যাদবপুরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে এক অ্যাপ চালককে। এদিন রাজ্য পরিবহন দফতরের সচিবের কাছে স্বাস্থ্য সুরক্ষার আর্জি জানিয়ে একটি চিঠিও জমা দেয় সংগঠন। তবে অ্যাপ ক্যাব সংস্থা ওলা এবং উবের যে চালকদের জন্য কোনওরকম সুরক্ষা ব্যবস্থা গ্রহণ করছে না সেটিও উল্লেখ করা হয় চিঠিতে।
কী বলা হয়েছে আবেদনপত্রে?
* প্রতিটি ক্যাব দুটি কম্পার্টমেন্টে ভাগ করতে হবে। যাতে চালক এবং যাত্রীদের মধ্যে সেই প্রাচীর থাকে।
* প্রতিটি ট্রিপ শেষ হওয়ার পর পরবর্তী ট্রিপের আগে গাড়িটিকে স্যানিটাইজ করতে হবে। স্যানিটাইজার দিতে হবে উক্ত অ্যাপ সংস্থাকেই।
* পেমেন্ট নিতে হবে ডিজিটাল মাধ্যম ব্যবহার করে। কীভাবে ক্যাশ পেমেন্টকে ডিজিটালই পাঠান হবে সেই ব্যবস্থা চালু করতে হবে অ্যাপ সংস্থাকে।
* অ্যাপ সংস্থাগুলিকে মেডিকেল কভারেজ দিতে হবে। যদি কোনও চালকের কোভিড পজিটিভ ধরা পড়ে সেক্ষেত্রে এককালীন টাকা দিতে হবে।
* যখন প্রয়োজন বিনামূল্যে চালকদের করোনা পরীক্ষার ব্যবস্থা করে দিতে হবে অ্যাপ সংস্থাগুলিকে।
যদিও অ্যাপ-ক্যাব সংস্থাগুলির দাবি, রাজ্য সরকার কলকাতায় সব আসনে যাত্রী নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়ার ফলেই সংক্রমণ বাড়ছে। গাড়ির মধ্যে আচ্ছাদন লাগানো শুরু হলেও তা বন্ধ হয়ে গিয়েছে।
রাজ্যের অন্যান্য খবরগুলি পড়তে থাকুন নীচে,
বিনা বেতনে কর্মরত স্বাস্থ্যকর্মীদের আর্থিক সাহায্য ঘোষণা মমতার
রাজ্যে করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াই জারি রাখতে মুখ্যমন্ত্রীর আবেদনে সাড়া দিয়েই সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছিলেন বহু স্বাস্থ্যকর্মীরা। বিনা বেতনে কাজ করা সেই সকল স্বাস্থ্যকর্মীদের আর্থিক সাহায্য দেওয়ার কথা রবিবার ঘোষণা করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
As part of our continued efforts to make primary healthcare in urban areas more robust, I, on behalf of the Government of West Bengal, am pleased to introduce a package of financial incentives for the trained Honorary Health Workers (HHW) providing services in urban areas. (1/2)
— Mamata Banerjee (@MamataOfficial) June 28, 2020
রবিবার তিনি টুইটে জানান এই সাহায্য দেওয়ার কথা। মমতা বলেন, "শহরাঞ্চলে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা আরও জোরদার করার লক্ষ্যে আমাদের যে প্রচেষ্টা জারি রেখেছি সেই প্রচেষ্টারই অংশ হিসাবে, আমি পশ্চিমবঙ্গ সরকারের তরফ থেকে শহরাঞ্চলে পরিষেবা সরবরাহকারী প্রশিক্ষিত অবৈতনিক স্বাস্থ্যকর্মীদের জন্য আর্থিক সাহায্যের একটি প্যাকেজ ঘোষণা করতে পেরে খুব খুশি।"
These HHWs will be specially trained so as to further intensify our focus on the care of pregnant women, infants, immunisation, elimination of TB and other such diseases through household visits. Around 6,500 HHWs will be benefitted by this initiative starting July 1, 2020. (2/2)
— Mamata Banerjee (@MamataOfficial) June 28, 2020
মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, "এই স্বাস্থ্যকর্মীদের আরও বিশেষভাবে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। গর্ভবতী মহিলা, শিশু, টিকাদান এবং ঘরে ঘরে গিয়ে যক্ষার মতো রোগকে নিরাময় কীভাবে করা যায় সেই বিষয়গুলি নিয়েও মনোনিবেশ করা হবে। জুলাই থেকে শুরু হওয়া এই প্রকল্পের ফলে ৬৫০০ জন স্বাস্থ্যকর্মীরা উপকৃত হবেন।"
Read the story in English
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন