BJP's Lalbazar Avijan Today : লালবাজার পর্যন্ত যেতে পারল না বিজেপি। সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউ থেকে ফিরল বিজেপি নেতৃত্ব। আজকের মতো আন্দোলন স্থগিত বলে জানালেন দিলীপ। বিজেপি রাজ্য সভাপতি বলেন, ‘‘আজকের আন্দোলন শেষ হল। ৫০ জনের বেশি কর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছিল, পুলিশ জানিয়েছে সকলকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। তাই আজকের মতো আন্দোলন শেষ। গোটা ঘটনা কেন্দ্রীয় নেতৃত্বকে জানানো হবে’’, জানালেন দিলীপ ঘোষ।
বিজেপির লালবাজার অভিযান ঘিরে ধুন্ধুমারকাণ্ড বাধে। ব্যারিকেড ভাঙার চেষ্টা করেন বিজেপি কর্মী-সমর্থকরা। জল কামান দিয়ে পরিস্থিতি সামলানোর চেষ্টা পুলিশের। ফাটানো হল কাঁদানো গ্যাসের শেল। এ ঘটনায় রাজু বন্দ্যোপাধ্যায়-সহ কয়েকজন বিজেপি কর্মী-সমর্থক অসুস্থ বলে খবর। সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউ মোড়ে বিজেপির মিছিলে লাঠিচার্জ পুলিশের। পাল্টা ইট ছোড়ার অভিযোগ বিজেপি কর্মীদের বিরুদ্ধে। সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউতে রাস্তায় বসে বিক্ষোভে কৈলাশ বিজয়বর্গীয়, এসএস আলুওয়ালিয়া, দিলীপ ঘোষ, লকেট চট্টোপাধ্যায়রা।
এর আগে লালবাজারের গেটে পৌঁছে যান কয়েকজন মহিলা বিজেপি কর্মী। লালবাজারের সামনে রাস্তায় বিক্ষোভ মহিলা বিজেপি কর্মীরা। ‘ভারত মাতা কী’, ‘জয় শ্রী রাম’ স্লোগান দিতে শোনা যায় ওই বিজেপি মহিলা কর্মীদের। পরে তাঁদের গ্রেফতার করে পুলিশ। সন্দেশখালিতে রাজনৈতিক হিংসার ঘটনায় দুই দলীয় কর্মী খুনের প্রতিবাদে আজ লালবাজার অভিযান বঙ্গ বিজেপির। ২০১৭ সালের পর আবার আজ কলকাতা পুলিশের সদর কার্যালয়ে অভিযান করবে পদ্মবাহিনী। বিজেপির লালবাজার অভিযান রুখতে তৎপর পুলিশ প্রশাসন। ইতিমধ্যেই লালবাজার চত্বরে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। পাশাপাশি বিজেপির মিছিল আটকানোর জন্য মোতায়েন থাকছে পুলিশের বিশাল বাহিনী। ড্রোনের মাধ্যমে চলছে নজরদারি। অপ্রীতিকর পরিস্থিতি সামাল দিতে রাখা রয়েছে জল কামানও।
Live Blog
West Bengal news today updates: বিজেপির লালবাজার অভিযানে কী হল? সব খবরের আপডেট রইল এখানে, Follow the Updates here:
কলকাতায় বিজেপির ধিক্কার মিছিল#Kolkata pic.twitter.com/JI0dnsRB21
— IE Bangla (@ieBangla) June 12, 2019
বিজেপির লালবাজার অভিযান শুরু #Kolkata pic.twitter.com/AV0aaKzNdH
— IE Bangla (@ieBangla) June 12, 2019
সন্দেশখালিকাণ্ডের প্রতিবাদে লালবাজার অভিযান শুরু বিজেপির। রাজা সুবোধ মল্লিক স্কোয়ার থেকে মিছিল শুরু বিজেপির। লালবাজার অভিযানে থাকছেন বিজেপির ১৮ জন সাংসদ। বঙ্গ বিজেপির অভিযান ঘিরে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। রাস্তায় মোতায়েন থাকছে ৩ হাজার পুলিশ কর্মী। লালবাজারের গেটেও থাকছে অতিরিক্ত পুলিশ। ছবি: শশী ঘোষ।
আজ ১২ জুন সকাল ৯ টা থেকে রাত নটা পর্যন্ত আউটডোর বন্ধের ডাক দিয়েছে পশ্চিমবঙ্গের ডাক্তারদের যুক্ত মঞ্চ। ১০ তারিখ রাতে নীলরতন সরকার মেডিক্যাল কলেজে এক মৃত রোগীর আত্মীয়রা হামলা করে কর্তব্যরত জুনিয়র ডাক্তারদের উপর।
চিকিৎসক পরিবহ মুখোপাধ্যায় মাথায় ইটের আঘাত পেয়ে অজ্ঞান হয়ে যান। খিঁচুনি হতে থাকে। সিটি স্ক্যান করে দেখা যায় তাঁর মাথার হাড়ে ফ্র্যাকচার হয়েছে। অপারেশন করতে হয় তাকে।
ডাক্তার বা চিকিৎসা কর্মীদের ওপর হামলার ঘটনা এই প্রথম নয়। গত দুই বছরে ১৯৩ টি ঘটনায় ডাক্তার বা চিকিৎসা কর্মী আক্রান্ত হয়েছেন। যদিও রাজ্য পুলিশের হিসেবে একটিও নাকি আক্রমণের ঘটনা ঘটেনি।দু বছর আগে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী এক খাপ পঞ্চায়েত বসিয়ে বেসরকারি হাসপাতাল গুলির ম্যানেজমেন্টকে তুলোধোনা করেছিলেন। তারপর এল এক নতুন ক্লিনিক্যাল এস্টাব্লিশমেন্ট অ্যাক্ট। এই আইনের কথিত লক্ষ্য ছিল বেসরকারি হাসপাতালগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করা। শেষে দেখা গেল সমস্ত ঘটনার জন্য দায়ী করা হচ্ছে ডাক্তারদের। বিস্তারিত পড়ুন, এই বিশেষ প্রতিবেদনে
কারও আজ অস্ত্রোপচারের কথা ছিল, কারও আজ ডাক্তার দেখানোর দিন ছিল। কিন্তু সব আপাতত ‘বাতিল’। সকাল থেকে ‘বন্ধ’ নীলরতন সরকার হাসপাতাল। একদিকে অবস্থান বিক্ষোভে বসে জুনিয়র ডাক্তাররা, অন্যদিকে রোগীদের চিকিৎসা করাতে এসে হিমশিম অবস্থা পরিজনদের। কেউবা কখনও পুলিশের কাছে ক্ষোভ উগড়ে বলছেন, ‘‘একটা দুর্ঘটনা ঘটে গিয়েছে, তাই বলে এভাবে চলবে!’’। কেউ মেজাজ হারিয়ে বলছেন ‘‘সবাই বলছে কিছু করতে পারব না। কে বলতে পারবে? আমরা কোথায় যাব? কে সুরাহা করবে?’’। বহু রোগী ফিরে যাচ্ছেন, কেউবা এনএরআসে বিক্ষোভের তীব্রতার আঁচ না বুঝেই হাসপাতালে এসেছেন ডাক্তার দেখাতে, কিন্তু পরিস্থিতি বুঝে বাড়ির দিকে রওনা দিচ্ছেন। কথা ছিল, ১২ ঘণ্টা আউটডোর পরিষেবা বন্ধ থাকবে। কিন্তু এনআরএসে বন্ধ রয়েছে জরুরি পরিষেবাও। শুধু কী তাই, হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রোগীরাও শুশ্রুষা পাচ্ছেন না বলে অভিযোগ উঠেছে। বিস্তারিত এই প্রতিবেদনে ‘বন্ধ’ এনআরএস, প্রতিবাদের আঁচ অন্য হাসপাতালেও, রাজ্যজুড়ে রোগীদের হাহাকার
এনআরএসকাণ্ডে মুখ্যমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ দাবি বিক্ষোভকারীদের#Kolkata pic.twitter.com/v896pooi5V
— IE Bangla (@ieBangla) June 12, 2019
বন্ধ এনআরএস হাসপাতাল। আউটডোর পরিষেবার পাশাপাশি বন্ধ রয়েছে জরুরি বিভাগও। জুনিয়র চিকিৎসককে নিগ্রহের প্রতিবাদে আজ ১২ ঘণ্টার আউটডোর পরিষেবা বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু জরুরি পরিষেবা চালু রাখার আশ্বাস দেওয়া হয়েছিল। তবে এনআরএসে জরুরি পরিষেবাও মিলছে না। চিকিৎসা না পেয়ে চরম হয়রানির শিকার রোগী ও রোগীর আত্মীয়দের। এদিকে, দফায় দফায় বৈঠকের পরও কোনও জট কাটেনি এনআরএসে। রাতভর বিক্ষোভে শামিল জুনিয়র ডাক্তাররা। এ ঘটনায় মুখ্যমন্ত্রীর হস্তক্ষেপের দাবি জানিয়েছেন তাঁরা। উল্লেখ্য, এখনও এ ঘটনায় মুখ খোলেননি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এনআরএসের পাশাপাশি রাজ্যের অন্যান্য হাসপাতালেও একই ছবি। আউটডোর পরিষেবা বন্ধ থাকায় চরম বিপাকে রোগীরা। ছবি: অরুণিমা কর্মকার।
এনআরএসে জুনিয়র চিকিৎসককে নিগ্রহের ঘটনায় এখনও কাটল না অচলাবস্থা। আজ রাজ্যের সব সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে ১২ ঘণ্টা আউটডোর পরিষেবা বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। । রাজ্যের ‘ডক্টরস ফোরম’-এর নেতৃত্বে সাংবাদিক সম্মেলন করে এ সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়েছে। তবে শুধুমাত্র খোলা থাকবে জরুরি পরিষেবা। এদিন সকাল ৯টা থেকে রাজ্যের সমস্ত বেসরকারি ও সরকারি হাসপাতালের আউটডোর বন্ধ থাকবে বলে জানান হয়েছে। সকাল থেকেই ভোগান্তিতে রোগীরা। বহু রোগীই কলকাতা থেকে ফিরে যাচ্ছেন।
বিজেপির লালবাজার অভিযান রুখতে তৎপর কলকাতা পুলিশ। সূত্রের খবর, মধ্য কলকাতার দুটি গুরুত্বপূর্ণ মোড়ে ত্রিস্তরীয় ব্যারিকেড তৈরি করা হবে। লালবাজারে ঢোকার সবকটি রাস্তা বেলা ১১টা থেকে বন্ধ থাকবে। বড় রাস্তার পাশাপাশি লালবাজারে যাওয়া যায়, এমন ২০টি গলি চিহ্নিত করেছে পুলিশ। সেগুলিও নজরদারির আওতায় থাকবে। লালবাজার সংলগ্ন বেশ কিছু বহুতলেও নজর রাখা হবে।
সন্দেশখালিকাণ্ডের প্রতিবাদে আজ লালবাজার অভিযান বিজেপির। বিজেপি সূত্রের খবর, বেলা ১২টা নাগাদ রাজা সুবোধ মল্লিক স্কোয়ারে জমায়েত হবেন নেতা-কর্মীরা। সেখান থেকে নির্মলচন্দ্র স্ট্রিট, বি বি গাঙ্গুলি স্ট্রিট হয়ে লালবাজারের দিকে রওনা দেবেন তাঁরা। তবে বিজেপির মিছিল আটকাতে আজ পথে থাকবে পুলিশ বাহিনীও। এই রাস্তায় মিছিল এগোলে ফিয়ার্স লেনের মুখে তার গতিরোধ করবে পুলিশ। তবে পুলিশের আশঙ্কা, বিজেপি কর্মীরা সুবোধ মল্লিক স্কোয়ার থেকে বেরিয়ে গণেশচন্দ্র অ্যাভিনিউ ধরেও সরাসরি লালবাজারের দিকে যেতে পারেন। সেক্ষেত্রে তাঁদের আটকানো হবে চিত্তরঞ্জন অ্যাভিনিউয়ের মুখেই।
গত শনিবার তৃণমূল-বিজেপি সংঘর্ষে রণক্ষেত্রের চেহারা নেয় সন্দেশখালি। এ ঘটনায় নিহত হন দুই বিজেপি কর্মী প্রদীপ মণ্ডল ও সুকান্ত মণ্ডল। হিংসার ঘটনায় নিহত হন আরেক তৃণমূল কর্মী কায়ুম মোল্লা। দেবদাস মণ্ডল-সহ আরও কয়েকজন কর্মী এখনও নিখোঁজ বলে দাবি বিজেপির। এ ঘটনার প্রতিবাদে গত সোমবার বসিরহাট মহকুমা এলাকায় বনধ ডাকে গেরুয়াবাহিনী। একইসঙ্গে সেদিন রাজ্যজুড়ে কালাদিবস পালন করে পদ্মশিবির। সন্দেশখালির ঘটনায় এনআইএ তদন্তের দাবি জানিয়েছেন বিজেপি নেতা মুকুল রায়। অন্যদিকে, রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দাবি, সন্দেশখালিতে হিংসার নেপথ্যে রয়েছে বিজেপিই। তাঁর দাবি, ‘‘ওদের দু’জন মারা গিয়েছে। ওরাই প্রথমে কায়ুমকে মারতে গিয়েছিল। কোনও মৃত্যকেই সমর্থন করি না। নিজেদের গুলিতে মারা গিয়েছে, না কী হয়েছে, তা দেখতে হবে’’।
বুধবার রাজা সুবোধ মল্লিক স্কোয়ার থেকে বিজেপির ধিক্কার মিছিল শুরু হয়। লালবাজারের কাছে যাওয়ার আগেই মিছিল আটকে দেয় পুলিশ। ব্যারিকেড ভাঙার চেষ্টা করেন বিজেপি কর্মী-সমর্থকরা। সেসময়ই জল কামান দিয়ে পরিস্থিতি সামলানোর চেষ্টা করে পুলিশ, ফাটানো হয় কাঁদানে গ্যাসের শেল। জলকামান, কাঁদানে গ্যাসের শেল- এই জোড়া ফলাতেই মুহূর্তের মধ্যে ছত্রভঙ্গ হয়ে যায় বিজেপির মিছিল। এদিকে, সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউ মোড়ে বিজেপির মিছিলে উত্তজেনা ছড়ায়। ইট ছোড়ার অভিযোগ উঠেছে বিজেপি কর্মীদের বিরুদ্ধে। পরিস্থিতি সামাল দিতে লাঠিচার্জ করে পুলিশ। সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউতে রাস্তায় বসে বিক্ষোভ দেখান কৈলাশ বিজয়বর্গীয়, এসএস আলুওয়ালিয়া, দিলীপ ঘোষ, লকেট চট্টোপাধ্যায়রা। বিস্তারিত এই প্রতিবেদনে তুলকালাম কলকাতা, বিজেপির মিছিলে জলকামান-কাঁদানে গ্যাস
লালবাজার পর্যন্ত যেতে পারল না বিজেপি। সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউ থেকে ফিরল বিজেপি নেতৃত্ব। আজকের মতো আন্দোলন স্থগিত বলে জানালেন দিলীপ। বিজেপি রাজ্য সভাপতি বলেন, ‘‘‘‘আজকের আন্দোলন শেষ হল। ৫০ জনের বেশি কর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছিল, পুলিশ জানিয়েছে সকলকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। তাই আজকের মতো আন্দোলন শেষ। গোটা ঘটনা কেন্দ্রীয় নেতৃত্বকে জানানো হবে’’, জানালেন দিলীপ ঘোষ।
লালবাজার অভিযানে গিয়ে মমতা সরকারকে একহাত নিলেন দিলীপ ঘোষ। বিজেপি রাজ্য সভাপতি বলেন, ‘‘এখন মূর্তি প্রেম দেখাচ্ছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আমাদের মিছিলে কাঁদানে গ্যাসের শেল ফাটানো হয়েছে। শান্তিপূর্ণ ভাবে মিছিল হচ্ছিল, কোনওরকম সতর্ক না করেই আমাদের সাংসদ, শীর্ষ নেতাদের উপর কাঁদানে গ্যাসের শেল ফাটানো হয়েছে...ডাক্তাররা অনশনে বসেছেন, কোনও সুরক্ষা নেই রাজ্যে’’।
বিজেপির লালবাজার অভিযান ঘিরে ধুন্ধুমার কাণ্ড ঘটল কলকাতায়। বিজেপির মিছিলে কাঁদানে গ্যাসের শেল ফাটায়, জলকামান ছোড়ে পুলিশ। এই আবহে নবান্নের গেটে তালা লাগানো হল। প্রসঙ্গত, এদিনই বিজেপি নেতা সায়ন্তন বসু বলেন, লালবাজার অভিযান যেমন হচ্ছে, নবান্ন অভিযানও করা হবে। কোনওরকম অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতেই আগাম সতর্কতামূলক পদক্ষেপ হিসেবে নবান্নে তালা দেওয়া হল বলে মনে করা হচ্ছে।
লালবাজার অভিযানে গিয়ে কাঁদানে গ্যাসে অসুস্থ হয়ে পড়লেন বিজেপি নেতা রাজু বন্দ্যোপাধ্যায়। হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে রাজুকে। এদিন লালবাজারের দিকে মিছিল এগোতেই উত্তেজনা ছড়ায়। ফিয়ার্স লেনে বিজেপির মিছিলকে প্রতিহত করতে জলকামান ব্যবহার করে পুলিশ, ফাটানো হয় কাঁদানে গ্যাসের শেল।
সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউ মোড়ে বিজেপির মিছিলে লাঠিচার্জ পুলিশের। পাল্টা ইট ছোড়ার অভিযোগ বিজেপি কর্মীদের বিরুদ্ধে। সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউতে রাস্তায় বসে বিক্ষোভে কৈলাশ বিজয়বর্গীয়, এসএস আলুওয়ালিয়ারা।
বিজেপির লালবাজার অভিযান ঘিরে উত্তেজনা। একটি ব্যারিকেড ভাঙলেন বিজেপি কর্মী-সমর্থকরা। অন্য আরেকটি ব্যারিকেড ভাঙার চেষ্টা বিজেপির। জল কামান দিয়ে পরিস্থিতি সামলানোর চেষ্টা পুলিশের।
লালবাজারের দিকে এগোচ্ছে বিজেপির মিছিল। বিজেপির মিছিলের সামনে কৈলাশ বিজয়বর্গীয়, মুকুল রায়, রাহুল সিনহারা।
বিজেপির লালবাজার অভিযানে মুকুল রায় ও সদ্য বিজেপিতে যোগ দেওয়া ফ্যাশন ডিজাইনার অগ্নিমিত্রা পাল। ছবি: শশী ঘোষ।
বিজেপির লালবাজার অভিযান ঘিরে উত্তেজনা ছড়াল। লালবাজারের গেটে পৌঁছে যান কয়েকজন মহিলা কর্মী। রাস্তায় বসে বিক্ষোভ দেখান তাঁরা। মহিলা বিজেপি কর্মীদের গ্রেফতার করে পুলিশ। মিছিলে যোগ দিয়েছেন সদ্য বিজেপিতে যোগ দেওয়া ফ্যাশন ডিজাইনার অগ্নিমিত্রা পাল।
লালবাজার অভিযানে যোগ দিলেন ব্যারাকপুরের বিজেপি সাংসদ অর্জুন সিং। ছবি: শশী ঘোষ।