/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2020/08/22-august-cover.jpg)
খানাকুলে মৃত বিজেপি কর্মী সুদর্শন প্রামানিকের বাড়ি গেলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। দক্ষিণ ২৪ পরগনার জয়নগরের ৮০ টি পরিবার তৃণমূল ও বিজেপি ছেড়ে লালঝান্ডা হাতে তুলে নিলেন। বিশ্বভারতী কতৃপক্ষের পাঁচিল দেওয়া, অন্যদিকে পাঁচিল ভেঙে লুটপাঠ, এই দুই ঘটনার প্রতিবাদে শনিবার গণকনভেনশন করে এসএফআই ও ডিওয়াইএফআই। এদিকে বিশ্বভারতীর ঘটনা নিয়ে এদিন বিজেপির রাজ্য যুব মোর্চা রাজ্যপাল জগদীপ ধনকরকে স্মারকলিপি দেয়। জানা গিয়েছে, এবার দুটি সরকারি হাসপাতালে অক্সিজেনের প্লান্ট গড়তে চলেছে রাজ্য।
খানাখুলে মৃত কর্মীর বাড়িতে দিলীপ ঘোষ
/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2020/08/bjp-dilip-inline.jpg)
খানাকুলে মৃত বিজেপি কর্মী সুদর্শন প্রামানিকের বাড়ি গেলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। সঙ্গে ছিলেন বিষ্ণুপুরের সাংসদ সৌমিত্র খাঁ, পুরুলিয়ার সাংসদ জ্যোতির্ময় সিং মাহাত, আরামবাগ সাংগঠনিক জেলা সভাপতি বিমান ঘোষ সহ জেলা নেতৃত্ব। উল্লেখ্য, ১৫ অগাষ্ট বিজেপি ও তৃণমূলের মধ্যে সংঘর্ষে মৃত্যু হয় সুদর্শনের। বিজেপির দাবি, জাতীয় পতাকা তোলাকে কেন্দ্র করে আক্রমণ করা হয় সুদর্শনকে। তাঁকে পরিকল্পনা করে খুন করেছে তৃণমূল।
এদিন মৃত দলীয় কর্মীর পরিবারের হাতে আর্থিক সাহায্য তুলে দেন দিলীপ ঘোষ। রাজ্য সভাপতির কাছে সন্তানদের পড়াশুনার জন্য সাহায্যের আবেদন করেন মৃত বিজেপি কর্মীর স্ত্রী। দিলীপবাবু আশ্বাস দেন, "দল সবসময় তাঁদের পরিবারের পাশে থাকবে।" স্থানীয় দলীয় নেতৃত্বকে তিনি নির্দেশ দেন, এই পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে।
রাজ্যের অন্যান্য খবরগুলি পড়ুন নীচে
জয়নগরে তৃণমূল, বিজেপি থেকে সিপিএমে
/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2020/08/cpm-inline.jpg)
দক্ষিণ ২৪ পরগনার জয়নগরের ৮০ টি পরিবার তৃণমূল ও বিজেপি ছেড়ে লালঝান্ডা হাতে তুলে নিলেন। শনিবার জয়নগরের ঢোসাহাটে সিপিআই(এম) জয়নগর ১ এরিয়া কমিটি আয়োজিত এক সভায় তাঁরা সিপিএমে যোগ দেন। দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য সুজন চক্রবর্তী ও পার্টি নেতা রাহুল ঘোষ তাদের হাতে লাল পতাকা তুলে দন।
সুজন চক্রবর্তী বলেন, "জয়নগরের বিভিন্ন অঞ্চলের ৮০টি পরিবার তৃণমূল, বিজেপি ছেড়ে সিপিএমের পতাকা তলে শামিল হয়েছেন। রাজ্যে আমফানে ত্রাণের টাকা লুঠ ও করোনা মোকাবিলার নামেও টাকা নয়ছয় করা হচ্ছে।"
রাজ্যের অন্যান্য খবরগুলি পড়ুন নীচে
বিশ্বভারতীর উপাচার্য স্বেচ্ছাচারীঃ এসএফআই
/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2020/08/sfi-bolpur-inline.jpg)
একদিকে বিশ্বভারতী কতৃপক্ষের পাঁচিল দেওয়া, অন্যদিকে পাঁচিল ভেঙে লুটপাঠ, এই দুই ঘটনার প্রতিবাদে শনিবার গণকনভেনশন করে এসএফআই ও ডিওয়াইএফআই। দুই সংগঠনের বীরভূম জেলা কমিটির আয়োজনে এই কনভেনশনে ছিলেন যুবনেতা কলতান দাশগুপ্ত, বিশিষ্ট বুদ্ধিজীবী কুন্তল রুদ্র।
এসএফআইয়ের রাজ্য সম্পাদক সৃজন ভট্টাচার্য বলেন, "আমরা মেলার মাঠে পাঁচিল দেওয়ার তীব্র বিরোধী। তবে মানুষের ক্ষোভকে ঢাল করে তৃণমূলের গুন্ডামিও সমর্থন করছি না। বিশ্বভারতীর উপাচার্যের স্বেচ্ছাচার আমরা মানব না। উপাচার্য এখানে আরএসএস'এর এজেন্ডা বাস্তবায়িত করছেন।" বোলপুরে ফায়ার ব্রিগেডের মোড়ে বিশ্বভারতীর ছাত্র, অধ্যাপক, আশ্রমিক, শিক্ষাকর্মীদের নিয়ে এই কনভেনশনের আয়োজন করা হয়েছিল।
রাজ্যের অন্যান্য খবরগুলি পড়ুন নীচে
বিশ্বভারতী কান্ডে রাজ্যপালের দ্বারস্থ যুব মোর্চা
/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2020/08/bjp-morcha-anupam-inline.jpg)
বিশ্বভারতী নিয়ে এদিন বিজেপির রাজ্য যুব মোর্চা রাজ্যপাল জগদীপ ধনকরকে স্মারকলিপি দেয়। প্রতিনিধি দলে ছিলেন সংগঠনের রাজ্য সভাপতি সাংসদ সৌমিত্র খাঁ, বিশ্বভারতীর অধ্যাপক ও বোলপুরের প্রাক্তন সাংসদ অনুপম হাজরা সহ যুব নেতৃত্ব। বিশ্বভারতীর তান্ডবের ঘটনায় সিবিআই তদন্তের জন্য রাজ্যপালের কাছে আবেদন করে যুব মোর্চা। প্রতিনিধি দলের পক্ষ থেকে ওই ঘটনায় যুক্ত দোষীদের শাস্তি দাবি করা হয়।
বঙ্গ বিজেপি ঘটনার পর থেকে সরাসরি উপাচার্যের পাশে দাঁড়িয়েছে। তৃণমূল নেতৃত্ব ওই ভাঙচুরে নেতৃত্ব দিয়েছে বলে অভিযোগ বিজেপির। সৌমিত্র খাঁ বলেন, "বিশ্বভারতীর তান্ডবের প্রতিবাদে আগামী দিন বৃহত্তর আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।" অনুপম হাজরা বলেন, "বিশৃঙ্খলা ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করছে রাজ্য সরকার।" দোষীদের কঠোর শাস্তি দাবি করেছেন সৌমিত্র খাঁ, অনুপম হাজরারা।
রাজ্যের অন্যান্য খবরগুলি পড়ুন নীচে
দুই সরকারি হাসপাতালে অক্সিজেন প্লান্ট
/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2020/07/coronavirus-759-8.jpg)
রাজ্যে ক্রমশ করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। শনিবার আক্রান্তের সংখ্যা পৌঁছে গিয়েছে প্রায় এক লক্ষ ৪০ হাজার। প্রতিদিন ৩ হাজারের বেশি মানুষ কোভিডে আক্রান্ত হচ্ছেন। সেই কারণে বাড়ছে অক্সিজেনের চাহিদা। সরকারি ও বেসরকারি হাসাপাতালে অক্সিজেনের চাহিদা তুঙ্গে। জানা গিয়েছে, সরকারি দুটি হাসপাতালে অক্সিজেনের প্লান্ট গড়তে চলেছে রাজ্য। রাজ্যের দুই কোভিড হাসপাতাল এমআর বাঙ্গুর ও বেলেঘাটা আইডি। ওই দুই হাসপাতালে ইতিমধ্যেই প্লান্ট গড়ার প্রক্রিয়া শুরু হয়ে গিয়েছে।
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন