Covid-19: বিশ্বে করোনা প্রতিরোধী হিসেবে যে টিকার চল,তা শরীরে সূচের মাধ্যমে প্রবেশ করাতে হয়। এর ফলে করোনা-বিরোধী লড়াই সম্পূর্ণ করতে খানিকটা পিছিয়ে বিশ্ব। এবার সেই লড়াইয়ে গতি আনতে উদ্যোগ নিল ব্রিটেন। প্রথম করোনা-প্রতিরোধী ওরাল মেডিসিনে ছাড়পত্র দিয়েছে বরিস জনসন সরকার। ট্যাবলেটের মতোই গিলে নেওয়া যাবে এই ওষুধ। যাকে কোভিড-১৯ পিল বলছেন গবেষকরা। মার্কিন সংস্থা মার্ক এবং রিজব্যাক বায়োথ্যারাপিউটিকসের যৌথ উদ্যোগে এই পিল তৈরি করা হয়েছে। যার নাম দেওয়া হয়েছে মলনুপিরাভির।
কোনও মানবদেহে কোভিড উপসর্গ দেখা গেলেই এই ওষুধ ব্যবহারে ছাড়পত্র মিলেছে। এতে অনেক কমে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন হওয়ার সংখ্যা। বাড়বে রোগ প্রতিরোধী ক্ষমতা। ব্রিটেনের ওষুধ-স্বাস্থ্য নিয়ন্ত্রক সংস্থা এই ওষুধ ব্যবহারে ছাড়পত্র দিয়েছে। যদিও মার্কিন মুলুকে এখনও বিবেচনাধীন মলনুপিরাভির। আর্থিক ভাবে পরজীবী এবং দুঃস্থ দেশগুলোয় কোভিড প্রতিরোধে এই পিল ধন্বন্তরি। এমনটাই দাবি ওষুধ প্রস্তুতকারী সংস্থার।
কালীপুজোর দিন শতাংশ কমে প্রায় এক থাকল রাজ্যের দৈনিক করোনা সংক্রমণ। তবে করোনা গ্রাফ সেই ৯০০-র উপরেই রয়েছে। একই রয়েছে মৃত্যুর সংখ্যা। একদিনে সংক্রমিত ৯১৮, মৃত ১৪। বুধবার সংক্রমিত ছিল ৯১৮, মৃত্যু ছিল সেই ১৪। ৪ নভেম্বর রাজ্যে মোট সংক্রমিত ১৫,৯৬,৩৩২, সক্রিয় সংক্রমণ ৮১৯৩। একই সঙ্গে কমেছে সুস্থতার হার এবং সংক্রমণের হার। রাজ্যে এখন সুস্থতার হার ৯৮.২৮% আর আক্রান্তের হার ২.২২%। মারণ ভাইরাসে রাজ্যে মোট মৃত ১৯,১৭৪ জন।
দৈনিক সংক্রমণ নিরিখে উদ্বেগ জিইয়ে রাখছে দক্ষিণবঙ্গ। বিশেষ করে কলকাতা এবং লাগোয়া দুই ২৪ পরগনা ও হুগলি। কলকাতায় একদিনে সংক্রমিত ২৪৫ জন, উত্তর ২৪ পরগনায় ১৪৭, দক্ষিণ ২৪ পরগনায় ৭৫ জন। হুগলিতে ২৪ ঘণ্টায় সংক্রমিত ৮১ জন, পাশের জেলা হাওড়ায় সংক্রমিত ৮০ জন। উত্তরবঙ্গের নিরিখে শীর্ষে দার্জিলিং। তারপরেই দক্ষিণ দিনাজপুর, কোচবিহার এবং জলপাইগুড়ি।
পুজোর দিনেও ৯০০-র উপরে দৈনিক কোভিড গ্রাফ! উদ্বেগ কলকাতা এবং লাগোয়া জেলা
Bengal Covid Daily Update: ৪ নভেম্বর রাজ্যে মোট সংক্রমিত ১৫,৯৬,৩৩২, সক্রিয় সংক্রমণ ৮১৯৩।
Bengal Covid Daily Update: কালীপুজোর দিন শতাংশ কমে প্রায় এক থাকল রাজ্যের দৈনিক করোনা সংক্রমণ। তবে করোনা গ্রাফ সেই ৯০০-র উপরেই রয়েছে। একই রয়েছে মৃত্যুর সংখ্যা। একদিনে সংক্রমিত ৯১৮, মৃত ১৪। বুধবার সংক্রমিত ছিল ৯১৮, মৃত্যু ছিল সেই ১৪। ৪ নভেম্বর রাজ্যে মোট সংক্রমিত ১৫,৯৬,৩৩২, সক্রিয় সংক্রমণ ৮১৯৩। একই সঙ্গে কমেছে সুস্থতার হার এবং সংক্রমণের হার। রাজ্যে এখন সুস্থতার হার ৯৮.২৮% আর আক্রান্তের হার ২.২২%। মারণ ভাইরাসে রাজ্যে মোট মৃত ১৯,১৭৪ জন।
দৈনিক সংক্রমণ নিরিখে উদ্বেগ জিইয়ে রাখছে দক্ষিণবঙ্গ। বিশেষ করে কলকাতা এবং লাগোয়া দুই ২৪ পরগনা ও হুগলি। কলকাতায় একদিনে সংক্রমিত ২৪৫ জন, উত্তর ২৪ পরগনায় ১৪৭, দক্ষিণ ২৪ পরগনায় ৭৫ জন। হুগলিতে ২৪ ঘণ্টায় সংক্রমিত ৮১ জন, পাশের জেলা হাওড়ায় সংক্রমিত ৮০ জন। উত্তরবঙ্গের নিরিখে শীর্ষে দার্জিলিং। তারপরেই দক্ষিণ দিনাজপুর, কোচবিহার এবং জলপাইগুড়ি। https://7d9c5e43d5d5015a8fca8756a80d5d30.safeframe.googlesyndication.com/safeframe/1-0-38/html/container.html
দীপাবলির দিনে দেশের সংক্রমণ পরিস্থিতি মোটের উপর একই জায়গায়। স্বাস্থ্যমন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে দেশে করোনা আক্রান্ত ১২ হাজার ৮৮৫। একদিনে করোনায় মৃত্যু ৪৬১ জনের। স্বস্তি করোনামুক্তিতেও। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনাকে জয় করে সুস্থ হয়েছেন ১৫ হাজার ৫৪ জন।
সুস্থ হচ্ছে দেশ? উত্তরটা বলার এখনই সময় না এলেও সংক্রমণ পরিস্থিতি মোটের উপর নিয়ন্ত্রণেই রয়েছে। আজও ১২ হাজারের ঘরেই রয়েছে দেশের দৈনিক সংক্রমণ। সংক্রমণ কিছুটা কমলেও আত্মতুষ্টির কোনও জায়গা নেই বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। এমনকী প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীও একই কথাই বলেছেন। করোনা এড়াতে দেশের যোগ্য প্রত্যেককেই যাতে টিকাকরণের আওতায় আনা যায় সেব্যাপারে প্রশাসনের কর্তাদের উদ্যোগী হতে বলেছেন প্রধানমন্ত্রী।
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন