চিনের ওয়ালভ্যাক্স বায়োটেকনোলজি সংস্থা অ্যাস্ট্রাজেনেকা ভ্যাকসিনের মতই একই ধরনের ভ্যাকসিন প্রস্তুত করেছে। পিপলস ডেইলি দ্বারা পরিচালিত একটি গবেষণাপত্র হেলথ টাইমস বলেছে, প্রস্তাবিত ভ্যাকসিনের জন্য ব্যাপক উৎপাদন প্রক্রিয়া ২০২১ সালের মাঝামাঝি সময়ে শুরু হতে পারে।
অ্যাডিনোভাইরাসকে দিয়েই এই ভ্যাকসিন প্রস্তুত করা হয়েছে। ইতিমধ্যেই করোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তুলতে সক্ষম হয়েছে এই ভ্যাকসিন। যদিও চিনা টিকা এখনও মানুষের উপর পরীক্ষা করে দেখা হয়নি। সিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয় এবং তিয়ানজিন মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় যৌথভাবে এই ভ্যাকসিন তৈরি করছে।
অন্যদিকে, অ্যাস্ট্রাজেনেকা-অক্সফোর্ড ভ্যাকসিন ব্রাজিল এবং ব্রিটেনে শেষ পর্যায়ের ট্রায়াল করেছে। প্রথম ট্রায়ালে ৬২ শতাংশ কার্যকারীতা এবং দ্বিতীয় ডোজ দেওয়ার পর ৯০ শতাংশ কার্যকারীতা দেখা যাচ্ছে। যদিও রয়টার্সের তদন্তে দেখা গিয়েছে এই ভ্যাকসিনের সমস্যা রয়েছে। পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার খবর পাওয়া গিয়েছে। যদিও তা যৎসামান্য।
যদিও চিনে এখনও পর্যন্ত পাঁচটি ভ্যাকসিনের শেষ পর্যায়ের ট্রায়াল চলছে।চিনা কোম্পানি সিনোভ্যাক বায়োটেক লিমিটেডের তৈরি করা কোভিড-১৯ এর টিকার ১২ লাখ ডোজ ইন্দোনেশিয়া চিনের থেকে গ্রহণ করেছে। সিনোভ্যাক ছাড়াও, অ্যাস্ট্রাজেনেকা, পিএলসি সহ কমপক্ষে আরও তিনটি ভ্যাকসিন সরবরাহকারীদের সঙ্গে ইন্দোনেশিয়ার সরকারের আলোচনা হয়েছে৷
Read the full story in English
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন