নেপালে বন্ধ করে দেওয়া হল ভারতীয় বেসরকারি নিউজ চ্য়ানেলের সম্প্রচার। এদিকে, নেপালে রাজনৈতিক চাপানউতোর যেন কাটছেই না। নেপালের কমিউনিস্ট পার্টি দু'টুকরো হতে পারে, এমন আশঙ্কা ক্রমশ জোরালো হচ্ছে। অন্য়দিকে, করোনা আবহে ভোটের মেজাজ সিঙ্গাপুরে। শুক্রবার সে দেশে সাধারণ নির্বাচন। বিশ্বের এমনই খবর পড়ে নিন বিস্তারিত...
দূরদর্শন বাদে নেপালে বন্ধ ভারতীয় নিউজ চ্য়ানেলের সম্প্রচার
নেপালে বন্ধ করে দেওয়া হল ভারতীয় বেসরকারি নিউজ চ্য়ানেলের সম্প্রচার। শুধুমাত্র দূরদর্শনের সম্প্রচার চলবে। ওই বেসরকারি নিউজ চ্য়ানেলগুলো সে দেশের ভাবাবেগে আঘাত করেছে বলে অভিযোগ করা হয়েছে।
* নেপাল সরকারের এহেন সিদ্ধান্তে এখনও কোনও প্রতিক্রিয়া দেয়নি ভারত।
* মাল্টি সিস্টেম অপারেটরের চেয়ারম্য়ান দীনেশ সুবেদি বলেছেন, ''দূরদর্শন বাদে সব ভারতীয় নিউজ চ্য়ানেলের ডিস্ট্রিবিউশন বন্ধ করা হয়েছে''।
* যদিও এখনও এ ব্য়াপারে সরকারিভাবে কিছু জানায়নি নেপাল সরকার।
* নেপালের প্রধানমন্ত্রী পি শর্মা ওলিকে ঘিরে যে রাজনৈতিক সংকট তৈরি হযেছে, সে নিয়ে খবর প্রকাশের পরই এমন পদক্ষেপ বলে মনে করা হচ্ছে। (Read in English)
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন
বিশ্বের অন্য়ান্য় গুরুত্বপূর্ণ খবর পড়ুন নীচে
ভাঙনের পথে নেপাল কমিউনিস্ট পার্টি, ওলি-প্রচণ্ড আলোচনা ব্য়র্থ
নেপালে রাজনৈতিক চাপানউতোর যেন কাটছেই না। নেপালের কমিউনিস্ট পার্টি দু'টুকরো হতে পারে, এমন আশঙ্কা ক্রমশ জোরালো হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী কে পি শর্মা ওলি ও এনসিপি-র এগজিকিউটিভ চেয়ারম্য়ান পুষ্পল কমল দহল ওরফে প্রচণ্ডের মধ্য়ে এখনও মতবিরোধ মেটেনি। এক সপ্তাহে একাধিক বৈঠকে বসলেও কোনও রফা মেলেনি বলে খবর।
*নেপালের কমিউনিস্ট পার্টির নীতি নির্ধারক কমিটির ৪৫ সদস্য়ের বৈঠক হওয়ার কথা ছিল বুধবার। কিন্তু তা শুক্রবার পর্যন্ত পিছিয়ে গিয়েছে।
* ওলির রাজনৈতিক ভবিষ্য়ৎ কোন খাতে বইবে, তা শুক্রবারের বৈঠকের পরই জানা যাবে।
*উল্লেখ্য়, ভারত বিরোধী মন্তব্য়ের পরই ওলির পদত্য়াগের দাবি উঠেছে শাসকদলের অন্দরেই।
* দলের এক সদস্য় জানিয়েছেন, দল যা বলবে সে কথা মেনে চলতে রাজি ওলি। কিন্তু তিনি ইস্তফা দেবেন না। কারণ তিনি জনতার রায়ে নির্বাচিত হয়েছেন। (Read in English)
বিশ্বের অন্য়ান্য় গুরুত্বপূর্ণ খবর পড়ুন নীচে
করোনা আবহে সিঙ্গাপুরে ভোট শুক্রবার
করোনা আবহে ভোটের মেজাজ সিঙ্গাপুরে। শুক্রবার সে দেশে সাধারণ নির্বাচন। করোনা পরিস্থিতিতে কীভাবে স্বাস্থ্য় পরিষেবা সামলেছেন প্রধানমন্ত্রী লি হিসিয়েন লুং, সেইসব বিবেচনা করে ভোট দেবেন সিঙ্গাপুরবাসী।
* গত মাসে সাধারণ নির্বাচনের কথা ঘোষণা করেছিলেন লি। নির্ধারিত সময়ের ১০ মাস আগে ঘোষণা করা হয়েছে।
*১৯৫০ সাল থেকে সমস্ত নির্বাচনে জিতে আসছে লি'র পিপলস অ্য়াকশন পার্টি (পিএপি)। ২০১১ সালে ভোট শেয়ার প্রায় ৬০ শতাংশ কমেছিল যদিও।
* এবারের নির্বাচনে ভালভাবেই জিতবে বলে আশাবাদী শাসক দল।
* প্রধান বিরোধী দল ওয়ার্কার্স পার্টি কঠিন চ্য়ালেঞ্জের মুখোমুখি পড়তে পারে।
* ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে শেষ নির্বাচনে ৮৯টি আসনে লড়ে ৮৩টিতেই জিতেছিলপ। মাত্র ৬টি আসনে জিতেছিল ওয়ার্কার্স পার্টি। (Read in English)
বিশ্বের সব গুরুত্বপূর্ণ খবর পড়ুন এই প্রতিবেদনে