চিনের থেকে কারখানা সরাতে দেশীয় সরকারি-বেসরকারি সংস্থাগুলোকে অর্থ দিচ্ছে জাপান সরকার। কারখানাগুলো চিন ছাড়া নিজেদের দেশে বা দক্ষিণ এশিয়ার অন্যান্য দেশে স্থাপণের কথা বলা হয়েছে।
ফেস মাস্ক প্রস্তুতকারী আইরিশ ওহামা ও শার্প কর্পোরেশনের মতো বেসরকারি সহ মোট ৫৭টি সংস্থাকে মোট ৫৭.৪ বিলিয়ান ইয়েন (৫৩৬ মিলিয়ান) ভর্তুকি দেওয়া হবে জাপানের অর্থ, বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রকের তরফে। আরও ৩০টি কোম্পানিকেও মায়ানমার, ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ডে সরে যাওয়ার জন্য অর্থ দেওয়া হবে। তবে, এ স্পর্কে বিশদ কিছু জানানো হয়নি।
* নিক্কেই সংবাদপত্রে প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুসারে এই ক্ষেত্রে ৭০ বিলিয়ান ইয়েন দেওয়া হবে।
* চায়নার উপর নির্ভরতা কাটাতেই এই পদক্ষেপ।
* মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র-চীন বাণিজ্য সম্পর্কের ক্রমশ অবনতি ঘটছে।
* জাপানের পদক্ষেপ ২০১৯ তাইওয়ান নীতির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।
* মূলত চিন থেকে বিনিয়োগ ফেরানোই ওই নীতির মূল লক্ষ্য ছিল।
চিন জাপানের বৃহৎ বাণিজ্য অংশীদার। জাপানের কোম্পানিগুলোর চিনে বিনিয়োগের পরিমানও অনেক বেশি। মহামারী পরিস্থিতিতে জাপানের সঙ্গে চিনের সম্পর্কের অবণতি ঘটে, বাণিজ্যনীতিও বদলে যায়। ২০১২ সালে জাপান বিরোধী সংঘর্ষের পরে প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে তা মেটানোর চেষ্টা করেছিল। তবে মহামারীর সময় পূর্ব চিন সাগরে অঞ্চল দখল ও গ্যাসকে কেন্দ্র করে জাপান-চিন বিরোধ তুঙ্গে ওঠে। Read in English
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন
বিশ্বের সব গুরুত্বপূর্ণ খবর পড়ুন এই প্রতিবেদনে