যখন গোটা দুনিয়া করোনা নামক এক দানব ভাইরাসের সঙ্গে যুদ্ধ করছে, তখন হঠৎ চিন এই সীমান্তে আগ্ৰহী হলো কেন? চিন সেনা ভারতের ভূখণ্ডে ঢুকল কেন?
কাশ্মীর থেকে চিনের সীমান্ত, বিভিন্ন ইস্যুতে অশান্ত হয়েছে দেশ। আজ দেশের সেই সব গুরুত্বপূর্ণ খবর পড়ুন এই প্রতিবেদনে
পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে দুই দেশের সেনা স্তরে এর আগে বেশ কয়েকটি বৈঠক হয়। কিন্তু তা ফলপ্রসূ হয়নি। এবার তাই সেনার কমান্ডার পর্যায়ের আলোচনার জোর।
আজ কী ঘটল দেশে? আপডেটেড থাকতে আপনাকে যে খবর জানতেই হবে, দিনের সব গুরুত্বপূর্ণ খবর এই প্রতিবেদনে।
প্যানগং লেক বাদে ২৩টি সীমান্ত যেখানে উত্তেজনা তৈরি হয় সেই এলাকাগুলিকে আগেই সনাক্ত করেছে ভারত।
চিনের জনস্বাস্থ্যবিভাগের তরফে সম্পূর্ণভাবে বারণ করা হয়েছিল এই ভাইরাসের টেস্ট, ওষুধ এবং ভ্যাকসিনের বিষয়ে কোনও তথ্য প্রকাশ না করতে।
ইন্দো-চিন সীমান্তে উত্তেজনা অব্যাহত। বিরোধ মেটাতে দু'দেশের কূটনৈতিক পর্যায়ের আলোচনায় এখন নজর গোটা বিশ্বের।
'ভারতের আত্মসম্মানে আঘাত লাগে এমন কোনও পরিস্থিতি তৈরি হবে না। প্রতিবেশীদের সঙ্গে আমরা সবসময় ভালো সম্পর্ক রেখে এসেছি, এবং তা জারি রাখতেই আগ্রহী।'
ভারত-চিন মধ্যস্থতা করতে প্রধানমন্ত্রী মোদীর সঙ্গে কথা বলেছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প, মার্কিন প্রেসিডেন্টের এই দাবি ওড়াল দিল্লি।
'চরম সংকটময় পরিস্থিতির কথা আগাম ভেবেই সেনার প্রশিক্ষণ ও যুদ্ধের জন্য প্রস্তুতি বাড়াতে হবে। দ্রুততা ও দক্ষতার সঙ্গে জটিল পরিস্থিতি মোকাবিলা করত হবে।'
গত কয়েকদিন ধরেই লাদাখকে কেন্দ্র করে ভারত-চিন উত্তেজনা বাড়ছে। তারই মধ্যে মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রী মোদী ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংয়ের সঙ্গে বৈঠক করলেন তিন বাহিনীর প্রধান, ডিফেন্স স্টাফ রাওয়াত।
লাদাখে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় চিনের সঙ্গে ভারতের উত্তেজনা বৃদ্ধির কারণ ব্যাখ্যা করেছেন বিশেষজ্ঞরা।
উত্তেজনার মাঝে সেনা জওয়ানদের বিশেষ কোনও বার্তা দিতেই কি লাদাখে গেলেন সেনাপ্রধান? এম এম নারাভানের সফর ঘিরে এখন এই প্রশ্নই সামনে আসছে।
পরিসংখ্যানেই স্পষ্ট যে, গত পাঁচ বছরে দু'দেশের সীমান্তে চিনা আগ্রাসন দ্বিগুনের বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে।
সোমবার চিনের প্রধান শি জিনপিং রাষ্ট্র সংঘকে ২ বিলিয়ন ডলার অনুদানের কথা ঘোষণা করেছেন, যা আমেরিকার বন্ধ হওয়া ফান্ডের দ্বিগুণ।
এক সপ্তাহ আগে সন্ধ্যেবেলা হঠাৎই অশান্ত হয়ে ওঠে এই সীমান্ত। পরের দিন কম্যান্ডাররা মুখোমুখি বসে কথা বলার সিদ্ধান্ত নেন।
সম্প্রতি একটি সংবাদমাধ্যমে বলা হয় যে করোনার বিশ্বব্যাপী সতর্কতা জারি না করার বিষয়ে হু-র ডিরেক্টর টেড্রোস আধানম গেব্রেইয়েসুসকে জানুয়ারি মাসে ফোন করেন চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং।
