এবার ডুরান্ড শুরু হওয়ার আগে থেকেই কয়েক'টা বিষয় নিয়ে প্রশ্ন তৈরি হয়েছিল ফুটবলমহলে। গত বুধবার বিকেলে কলকাতার ফোর্ট উইলিয়ামে অনুষ্ঠিত ডুরান্ডের সাংবাদিক বৈঠকে মিলল সেইসব প্রশ্নের উত্তর।
গত বছর হাইমে মরশুমের মাঝপথে এসে নজর কেড়েছিলেন। তরুণ তুর্কি আলেয়ান্দ্রোর ফর্মেশনে হিট করে গিয়েছিলেন। স্কিল হোক বা পাস- স্প্যানিশ মিডিও-র পারফরম্যান্সে মুগ্ধ ছিলেন প্রত্যেকেই।
খবর, শতবর্ষের মধ্যেই মিউজিয়াম তৈরি করা হচ্ছে ক্লাব প্রাঙ্গনে। বার্সেলোনা, রিয়াল মাদ্রিদ, বায়ার্ন কিংবা ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেডের মতো ঐতিহ্যশালী ক্লাবগুলিতে মিউজিয়াম দ্রষ্টব্য এক বিষয়।
কলকাতা ময়দানে কাইজেন স্পোর্টস অবশ্য একদমই নতুন নয়। এর আগে মহামেডানের সঙ্গেও চুক্তি করেছিল তারা কিট স্পনসর হিসেবেই। ২০১৭ সালে মহামেডানের সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধেছিল কাইজান।
এডু গ্যাসপার ও সিলভিনহো- ডগলাসের দুই বন্ধুই ছেড়ে চলে যাচ্ছেন ব্রাজিলের জাতীয় দল। কোপা টুর্নামেন্টকে স্মরণীয় করে রাখতে তাই মরিয়া নেইমাররা।
এক প্রধানে খেলে স্বপ্নভঙ্গ হয়েছিল। ছেড়ে আসতে হয়েছিল আশা, অপূর্ণ ইচ্ছে। ইস্টবেঙ্গলের সেই বাতিল হিরাকেই এবার ডেকে নিচ্ছে মোহনবাগান।
মধুচন্দ্রিমা শেষ হওয়ার আগেই কী সরকারিভাবে ছিন্ন ইস্টবেঙ্গল-কোয়েসের সম্পর্ক? ময়দানি ফুটবলে জোর জল্পনা। নতুন সমীকরণের দিকে তাকিয়ে সকলেই।
সূত্রের খবর, জবি জাস্টিন অনেক আগেই কোয়েসের কাছে নিজের দর বাড়ানোর কথা বলেছিলেন। তবে জবিকে রাখার বিষয়ে উদ্যোগী হয়নি বিনিয়োগকারী সংস্থা।
"অভিষেক ডালমিয়া সবই জানেন। সিএবি-র সভাপতি (সৌরভ গাঙ্গুলি) বর্তমানে শহরে নেই। তিনি এলে নিশ্চয় কিছু বার্তা দেওয়া হবে। তবে এখনও পর্যন্ত কোনও বার্তা আসেনি।"
East Bengal vs Gokulam Kerala Highlights: চেন্নাই সিটি এফসি আই-লিগ ঘরে তুলল। শেষ ম্যাচে গোকুলামের বিরুদ্ধে ২-১ জিতেও লিগ অধরাই রয়ে গেল ইস্টবেঙ্গলের। টুর্নামেন্টে দ্বিতীয় স্থানে শেষ করল লাল-হলুদ।
"মোহনবাগানের শতবর্ষ অনুষ্ঠানে তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী জ্যোতি বসু চিফ পেট্রন হয়েছিলেন। আমরাও চাইছি মুখ্যমন্ত্রীকে আমাদের শতবর্ষের অনুষ্ঠানে চিফ পেট্রন করতে।"
প্র্যাকটিসের পরে ক্রিসমাস উদযাপন করল টিম ইস্টবেঙ্গল। ক্রিসমাস ট্রি আর ছোট্ট স্যান্টা ক্লজকে নিয়েই কাটা হয় কেক। বিশেষ দিনে ফুটবলার থেকে কোচ ও সাপোর্ট স্টাফ সবাই সামিল হলেন। উৎসাহ দিতে এলেন ফ্যানেরাও।
গত সেপ্টেম্বরে কলকাতা লিগের ডার্বিতে ড্র হয়েছিল। কিন্তু বছরের শেষটা হলো সেই ইস্টবেঙ্গলের কাছে হেরে। অসম্ভব শান্ত আর পরিণত কোচ শঙ্করলাল চক্রবর্তী। ভেতরের ঝড় উঠলেও বাইরে বুঝতে দেন না।
বৃহস্পতিবারই সর্ব ভারতীয় ফুটবল ফেডারেশন লাল-হলুদের ওপর থেকে ট্র্যান্সফার ব্যান তুলে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আর শুক্রবারই দলের ষষ্ঠ বিদেশি ফুটবলার চূড়ান্ত করে ফেলল ইস্টবেঙ্গল।
ঘরোয়া লিগের শেষ ম্যাচেও শঙ্করের ছেলেরা একই উদ্যম নিয়ে খেলল। এদিন পিছিয়ে থেকেও দুরন্ত প্রত্যাবর্তনে ম্যাচ ছিনিয়ে নিল গঙ্গাপারের শতাব্দী প্রাচীন ক্লাব।
মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ল ইস্টবেঙ্গলের। মিনার্ভার ফুটবলার সুখদেব সিংকে অনৈতিক ভাবে সই করানোর অভিযোগে লাল-হলুদ ক্লাবকে পরবর্তী ট্রান্সফার উইন্ডো পর্যন্ত নির্বাসনে পাঠাল সর্বভারতীয় ফুটবল ফেডারেশন।
ইস্টবেঙ্গলের দরকার ছিল তিন পয়েন্ট সঙ্গে বড় ব্যবধানে জয়। এটাই শর্ত ছিল কলকাতা লিগের খেতাবি দৌড়ে টিকে থাকার। কিন্তু বৃহস্পতিবার পিয়ারলেসের কাছে ২-১ গোলে হেরে কার্যত লিগ থেকেই ছিটকে গেল লাল-হলুদ।
